@olya_chocolate_vrn: Видео 1 Приготовление шоколада #темперирование #темперированиешоколада #воронеж #вкусно #еда #шоколад #ручнаяработа #творчество #подарок

olya_chocolate_vrn
olya_chocolate_vrn
Open In TikTok:
Region: RU
Friday 06 November 2020 13:38:04 GMT
3691
105
5
12

Music

Download

Comments

user7627287423158
user7627287423158Ольга :
спасибо за подсказку такого способа темперирования.не знала.👍
2024-12-02 12:35:55
0
irinaz09
user7164706535602 :
здравствуйте. скажите пожалуйста, а если у меня нет мраморного стола, как тогда быть?
2023-07-06 06:29:30
0
vale1948g
user4577647205336 :
Виртуоз своего дела.
2021-01-31 15:52:22
0
irinaz09
user7164706535602 :
как сделать тогда темперирование шоколада? и какой лучше брать?
2023-07-06 06:30:44
0
user4487713001084
Lena2302 :
Без мраморного стола не получится??
2022-07-04 01:56:33
0
To see more videos from user @olya_chocolate_vrn, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

𝑶𝒃𝒔𝒆𝒔𝒔𝒆𝒅 𝒘𝒊𝒕𝒉 𝒚𝒐𝒖 ||𝐏𝐚𝐫𝐭:-𝟎𝟒|| এটা শুনে, Y/n2 এগিয়ে এসে ফারিন, তারিন, অভি, মেহরিন, মিরাজ, মারুফা, তাহসিনদের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করল,
𝑶𝒃𝒔𝒆𝒔𝒔𝒆𝒅 𝒘𝒊𝒕𝒉 𝒚𝒐𝒖 ||𝐏𝐚𝐫𝐭:-𝟎𝟒|| এটা শুনে, Y/n2 এগিয়ে এসে ফারিন, তারিন, অভি, মেহরিন, মিরাজ, মারুফা, তাহসিনদের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করল, "ভাইয়া, এরা কারা?" আদ্রিতা মিষ্টি হাসি দিয়ে বলল, "এরা হলো দাদা ভাইয়ের বন্ধুর নাতি-নাতনি।" আদিত্য কিছুটা ঠাণ্ডা হয়ে বলল, "হ্যাঁ, বাসায় গিয়ে আলাপ করিস। এখন চল, বাসায় চল।" তারপর সবাই গাড়িতে উঠে বসে। (Y/n হলো ইলিয়াস খানের ছোট মেয়ের একমাত্র মেয়ে—Y/n মির্জা। তার বাবার নাম আলিফ মির্জা আর মায়ের নাম আমেনা খান। Y/n যখন মাত্র দুই বছর বয়সী, তখন তার বাবা মারা যান। এরপর মির্জা পরিবারের অত্যাচারের শিকার হয় তার মা। দিনের পর দিন এই নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে অল্প বয়সেই তিনিও মৃত্যুবরণ করেন। খুব ছোট বয়সে বাপ-মা হারিয়ে একেবারে একা হয়ে পড়ে Y/n। তখন ইলিয়াস খান তাকে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসেন। ছোট থেকে Y/n ইলিয়াস খানের স্নেহে এবং দুই মামা-মামির ভালোবাসায় বড় হতে থাকে। পুরো বাড়ির সবার চোখের মণি হয়ে ওঠে সে। মেয়েটা সারাদিন সবার মন ভালো করে রাখত। ছোটবেলায় সে দুই মামাকে "মামা" না ডেকে একজনকে "বড় আব্বু" আরেকজনকে "ছোট আব্বু" বলে ডাকত, আর দুই মামিকেও "বড় আম্মু" ও "ছোট আম্মু" বলে সম্মান করত। Y/n তার মায়ের রূপ পেয়েছে। দেখতে অপূর্ব সুন্দর, গায়ের রং ফর্সা, চুলগুলো সোজা এবং কোমর পর্যন্ত লম্বা। সবচেয়ে বিশেষ হলো তার চোখ—একদম বিড়ালের মতো টানাটানা,চোখের মনি সাদা কালারের। তার এই চোখ তাকে আরও আলাদা করে তুলেছে। আর Y/n2? সেও দেখতে খুব সুন্দর। যদিও Y/n এর মতো অত লম্বা না, তবু তার কোমর পর্যন্ত চুল আর তার ছোটখাটো গড়ন তাকে বেশ মিষ্টি করে তুলেছে। Y/n আর Y/n2 দুজনেই দুষ্টুমির হাড্ডি। তারা সারাদিন মজার মজার কাণ্ড ঘটিয়ে পুরো বাড়ি মাতিয়ে রাখে। সম্প্রতি তারা হোস্টেল থেকে ফিরেছে। HSC পরীক্ষার জন্য প্রথমবারের মতো এতদিন বাড়ি থেকে দূরে ছিল তারা। তবে এখন বাড়িতে ফেরার পর সবাই যেন নতুন করে প্রাণ ফিরে পেয়েছে।) Y/n আর Y/n2 বাসায় ঢুকেই ফারিনদের সাথে আলাপ সেরে নেয়। বাড়ির মানুষগুলোর উষ্ণ অভ্যর্থনায় তাদের মুখে হাসি ফুটে ওঠে। তবে সেই হাসি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না। বাসায় ঢুকতেই শুরু হয় পারভিন বেগম আর আসমা বেগমের বকা। পারভিন বেগম রাগী গলায় বললেন, "আগেই বলেছিলাম হোস্টেলে থেকে পরীক্ষা দিতে হবে না। কিন্তু কে শোনে কার কথা!" আসমা বেগম চোখ গোল করে বললেন, "এত দিন কারে খাওয়াইলাম আমরা! দেখ, কেমন রোগা হয়ে ফিরেছিস তোরা!" তাদের এমন অভিযোগে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে Y/n আর Y/n2। দুজনেই চুপচাপ, যেন এই বকা খাওয়া তাদের জন্য নতুন কিছু নয়। কিন্তু কিছুক্ষণ পর Y/n সাহস করে বলেই ফেলে, "বড় আম্মু, ছোট আম্মু! বাসায় মেহমান আছে। একটু তো ছাড় দিন।" পারভিন বেগম সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিলেন, "কিসের মেহমান! ওরা তো বাড়ির মানুষই। দোষ করলে বকা খাবে না নাকি?" তখনই Y/n2 মুখ বাঁকিয়ে মজা করে বলে, "না, খাবো না! রোগা যেহেতু হয়ে গেছি, আবার খাওয়াবেন!" আসমা বেগম হাসতে হাসতে বললেন, "হ্যাঁ, এটাই তো আমাদের চাকরি! তোমাদের পিছনে পিছনে ভাত নিয়ে ঘুরবো, ছোটবেলার মতো।" সবাই একসঙ্গে হাসছে দেখে Y/n আর Y/n2 লজ্জায় মুখ নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে। তাদের এমন অবস্থা দেখে হালিমা বেগম ধীরে ধীরে এগিয়ে আসেন। তিনি Y/n আর Y/n2 এর মাথায় মমতায় হাত বুলিয়ে দেন। Y/n-এর মাথায় হাত রাখার সময় তাঁর দৃষ্টি Y/n-এর মায়াভরা মুখে আটকে যায়। যেন এক অদৃশ্য টান তাঁকে তীব্র আবেগে ভরিয়ে তোলে। হালিমা বেগম একটু থেমে মিষ্টি গলায় পারভিনকে জিজ্ঞেস করেন, "হ্যাঁ গো পারভিন, এটা কি আমার সইয়ের মেয়ে?" পারভিন বেগম সম্মতিসূচক মাথা নাড়িয়ে বললেন, "জ্বি আপা।" হালিমা বেগমের চোখ তখন জলভরা। মনের অতলে জমে থাকা পুরনো স্মৃতি আর গভীর ভালোবাসা যেন তাঁকে আচ্ছন্ন করে ফেলে। তিনি আবেগঘন কণ্ঠে বললেন, "একদম আমার সইয়ের মতো হয়েছে। ঠিক একইরকম মায়াভরা চেহারা। সৌন্দর্যটাও যেন ওর মায়ের মতোই পেয়েছে। কিন্তু আমি শেষ দেখাটুকুও দেখতে পারলাম না আমার সইকে…" এই বলে তিনি মুখে আঁচল চেপে কাঁদতে থাকেন। হালিমা বেগমের কান্না দেখে Y/n-এর চোখও ছলছল করে ওঠে। সে মনের শক্তি জোগাড় করে তাঁর কাছে এগিয়ে এসে মৃদু হেসে বলে, "আপনি কাঁদবেন না। যদি আপনি কাঁদেন, তাহলে মা জানলে খুব কষ্ট পাবে। আল্লাহ তো আমাকে মায়ের মতো বানিয়েছেন আপনাদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য।" Y/n-এর এই কথায় চারপাশে যেন এক মুহূর্তের জন্য নীরবতা নেমে আসে। সবাই আবেগে অভিভূত হয়ে তাকিয়ে থাকে তার দিকে। হালিমা বেগম চোখের পানি মুছে তার মাথায় চুমু খেয়ে বললেন, "সত্যিই, তুই আমার সইয়ের রেখে যাওয়া এক টুকরো আলো। আল্লাহ তোকে সবসময় ভালো রাখুক।" To be continue.. (400+ copy link) #_তোমাগো_teddy_আফা #foryoupage #taehyung_ff #kim_tae_wifey9 #unfreezemyacount

About