@lightaisaka: Thank u gavin #egirl #fyp #anime #animemen #animesimp #aot #naruto #demonslayer #fruitsbasket #hxh

bella
bella
Open In TikTok:
Region: US
Friday 18 June 2021 23:16:09 GMT
10027
948
11
7

Music

Download

Comments

_._t0by_._
Toby✝️ :
I mean if your okay with him simping over anime girls then yeah that sounds fair😂
2021-06-19 00:21:32
4
allifeelisemptiness
U steal fingerprints :
As long as she accepts that I simp for anime girls
2021-06-18 23:42:12
0
ezekendy
eze :
if my gf is simping over anime boys i must look like one if she’s dating me
2021-06-18 23:51:48
0
este2.0_
✨𝓔𝓼𝓽𝓮𝓫𝓸𝔂298✨ :
I mean what you gonna do cheat on me with your screen LMFAOOO
2021-06-19 00:20:11
0
meatball9335
Meatball :
@._.alex._.tries._.life
2021-06-19 12:18:45
0
kithraa
Kithra :
@_askai @1nonlyaxo (caption) Gavin 🧐
2021-06-19 20:23:55
0
bananaboi42069
Ryan Hunt :
I’d be okay with it cause I do the same
2021-06-20 23:23:16
0
To see more videos from user @lightaisaka, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

Replying to @hossain0059  #গল্প :-ছুয়ে দিলে তুমি #পর্ব :-৪ আমার মন ভালো থাকুক আর খারাপ চাঁদটা এই যে ছিলো আমার নিত্যরাতের সঙ্গী,,,আজকের মেঘলা আকাশ হওয়ায় চাঁদটা ঠিক মতো দেখা যাচ্ছে না, কিন্তু বারান্দা থেকে পিছনে ফিরলেই মনে হচ্ছে আকাশের চাঁদ আজ আমার ঘরেই বসে আছে! আমার সব ভাবনার ছেদ ঘটিয়ে একটা মধুর স্বরে ভেসে আসলো,,,, নাবিলা - এই যে শুনছেন? (আমাকে উদ্দেশ্য করে)  নিরব - হ্যাঁ,, রেডি হয়েছেন?(ঘরে ঢুকতে ঢুকতে)  নাবিলা - কি রেডি হবো? নিরব - সব কিছু পড়ে নেন! নাবিলা - সব তো পড়াই আছি,,কিছু তো খোলা হয়নি,,শুধু মুখের কাপড়টাই তো তুলা হয়েছে, সেটা  তো তখনই ঠিক করে নিয়েছি!(অবাক হয়ে) নিরব - ওহ সরি,, (সব যেন ঘুলিয়ে ফেলছি!) নাবিলা - জ্বি।  নিরব - আচ্ছা চলুন! (বের হতে হতে) নাবিলা - কোথায় যাচ্ছেন? (ওনার পিছনে পিছনে বের হতে হতে) নিরব - আপনার আম্মুর সব ঔষধ কিনা লাগবে তো নাকি?(হাঁটতে হাঁটতে)  নাবিলা - কিন্তু এতো রাতে তো দোকান খুলা পাবো না! নিরব - আপনি চুপ করে আসেন তো বেশি কথা না বলছে!( গাড়ি তো উঠতে উঠে) নাবিলা - আচ্ছা!,,(মুখ বেকিয়ে) নিরব - এই যে গাড়িতে উঠবেন নাকি? নাবিলা - দরজা খুলতে পারি না তো! নিরব - এই নেন এইবার উঠেন প্লিজ কথা না বাড়িয়ে!( দরজা খুলে দিয়ে) নাবিলা - হ্যাঁ,,উঠছি!(গাড়িতে উঠতে উঠতে)    আর কিছু না বলেই গাড়ি স্টার্ট দিলাম,দারোয়ান গেইট খুলে দিলো,, আমি ওর দিকে তাকিয়ে দেখলাম বাহিরে তাকিয়ে সব কিছু দেখছে!কি মায়াবী চোখ যেন তার চোখের দিকে তাকিয়েই আস্তো একটা জীবন পার করে দেওয়া যাবে! নিরব - নাবিলা আপনি কি সব ঔষধের নাম জানেন? নাবিলা - সব গুলোর নাম তো জানি না,কয়েকটার নাম জানি!আসলে সব গুলো কিনার টাকা হয়নি কখনো তাই সব থেকে বেশি দরকারি গুলোই কিনতাম!আর ঐ গুলোই মনে আছে! নিরব - আচ্ছা, ঠিক আছে! কিন্তু এতো রাতে বাসায় গেলে আপনাকে কিছু বলবে না? নাবিলা - মা তো ঔষধের সাথে ঘুমের ঔষধ খেয়ে  ঘুমায়,,ঔষধ নাই বাসায় শুধু ঘুমের ঔষধ ছিলো,,ঐটা খাওয়ানোর পরই বাসা থেকে বের হয়েছিলাম,, আর ছোট বোন ও তার আগেই ঘুমিয়ে পড়েছে,, নিরব - আচ্ছা ঠিক আছে,,,(বলে গাড়ি ড্রাইভ করতে লাগলাম)    কিছুক্ষণ পর জেলার সব থেকে বড় হসপিটালের সামনে এসে গাড়ি থামলো!   নিরব - এই যে আসুন,, আমার সাথে! (গাড়ির দরজা খুলে দিয়ে)  নবিলা - হ্যাঁ....এখানে কেন আসলেন রোগী কে?(অবাক হয়ে) নিরব - আরে পাগল আসেন তো,কথা না বলে!( হেঁটে চলে যেতে যেতে নাবিলা -......... (পিছনে পিছনে হাঁটতে লাগলো) নিরব - ঔষধের নাম গুলো বলেন?(একটা ঔষধের দোকানে গিয়ে! (নাবিলাকে উদ্দেশ্য করে)  সে ঔষধের নাম বলছে,, আর আমি ওর দিকে তাকিয়ে দেখছি শুধু!  নিরব - আপনার আরও কিছু বাকি আছে কি নেওয়া?  নাবিলা - না আমার প্রায় শেষ, নিরব - আপনার নেওয়া শেষ হলে আমার কিছু নেওয়ার আছে! নাবিলা - জ্বি কি নিবেন নেন আমার শেষ।  নিরব - আমাকে কিছু ম্যাইগেনের জন্য ঔষধ দিয়েন তো! সেলসম্যান  - ভাই সব দিয়ে দিয়েছি! নিরব - ম্যাইগেনের ঔষধ গুলো আলাদা দিও ভাইয়া!আর প্রাইজ টা বলো
Replying to @hossain0059 #গল্প :-ছুয়ে দিলে তুমি #পর্ব :-৪ আমার মন ভালো থাকুক আর খারাপ চাঁদটা এই যে ছিলো আমার নিত্যরাতের সঙ্গী,,,আজকের মেঘলা আকাশ হওয়ায় চাঁদটা ঠিক মতো দেখা যাচ্ছে না, কিন্তু বারান্দা থেকে পিছনে ফিরলেই মনে হচ্ছে আকাশের চাঁদ আজ আমার ঘরেই বসে আছে! আমার সব ভাবনার ছেদ ঘটিয়ে একটা মধুর স্বরে ভেসে আসলো,,,, নাবিলা - এই যে শুনছেন? (আমাকে উদ্দেশ্য করে) নিরব - হ্যাঁ,, রেডি হয়েছেন?(ঘরে ঢুকতে ঢুকতে) নাবিলা - কি রেডি হবো? নিরব - সব কিছু পড়ে নেন! নাবিলা - সব তো পড়াই আছি,,কিছু তো খোলা হয়নি,,শুধু মুখের কাপড়টাই তো তুলা হয়েছে, সেটা তো তখনই ঠিক করে নিয়েছি!(অবাক হয়ে) নিরব - ওহ সরি,, (সব যেন ঘুলিয়ে ফেলছি!) নাবিলা - জ্বি। নিরব - আচ্ছা চলুন! (বের হতে হতে) নাবিলা - কোথায় যাচ্ছেন? (ওনার পিছনে পিছনে বের হতে হতে) নিরব - আপনার আম্মুর সব ঔষধ কিনা লাগবে তো নাকি?(হাঁটতে হাঁটতে) নাবিলা - কিন্তু এতো রাতে তো দোকান খুলা পাবো না! নিরব - আপনি চুপ করে আসেন তো বেশি কথা না বলছে!( গাড়ি তো উঠতে উঠে) নাবিলা - আচ্ছা!,,(মুখ বেকিয়ে) নিরব - এই যে গাড়িতে উঠবেন নাকি? নাবিলা - দরজা খুলতে পারি না তো! নিরব - এই নেন এইবার উঠেন প্লিজ কথা না বাড়িয়ে!( দরজা খুলে দিয়ে) নাবিলা - হ্যাঁ,,উঠছি!(গাড়িতে উঠতে উঠতে) আর কিছু না বলেই গাড়ি স্টার্ট দিলাম,দারোয়ান গেইট খুলে দিলো,, আমি ওর দিকে তাকিয়ে দেখলাম বাহিরে তাকিয়ে সব কিছু দেখছে!কি মায়াবী চোখ যেন তার চোখের দিকে তাকিয়েই আস্তো একটা জীবন পার করে দেওয়া যাবে! নিরব - নাবিলা আপনি কি সব ঔষধের নাম জানেন? নাবিলা - সব গুলোর নাম তো জানি না,কয়েকটার নাম জানি!আসলে সব গুলো কিনার টাকা হয়নি কখনো তাই সব থেকে বেশি দরকারি গুলোই কিনতাম!আর ঐ গুলোই মনে আছে! নিরব - আচ্ছা, ঠিক আছে! কিন্তু এতো রাতে বাসায় গেলে আপনাকে কিছু বলবে না? নাবিলা - মা তো ঔষধের সাথে ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমায়,,ঔষধ নাই বাসায় শুধু ঘুমের ঔষধ ছিলো,,ঐটা খাওয়ানোর পরই বাসা থেকে বের হয়েছিলাম,, আর ছোট বোন ও তার আগেই ঘুমিয়ে পড়েছে,, নিরব - আচ্ছা ঠিক আছে,,,(বলে গাড়ি ড্রাইভ করতে লাগলাম) কিছুক্ষণ পর জেলার সব থেকে বড় হসপিটালের সামনে এসে গাড়ি থামলো! নিরব - এই যে আসুন,, আমার সাথে! (গাড়ির দরজা খুলে দিয়ে) নবিলা - হ্যাঁ....এখানে কেন আসলেন রোগী কে?(অবাক হয়ে) নিরব - আরে পাগল আসেন তো,কথা না বলে!( হেঁটে চলে যেতে যেতে নাবিলা -......... (পিছনে পিছনে হাঁটতে লাগলো) নিরব - ঔষধের নাম গুলো বলেন?(একটা ঔষধের দোকানে গিয়ে! (নাবিলাকে উদ্দেশ্য করে) সে ঔষধের নাম বলছে,, আর আমি ওর দিকে তাকিয়ে দেখছি শুধু! নিরব - আপনার আরও কিছু বাকি আছে কি নেওয়া? নাবিলা - না আমার প্রায় শেষ, নিরব - আপনার নেওয়া শেষ হলে আমার কিছু নেওয়ার আছে! নাবিলা - জ্বি কি নিবেন নেন আমার শেষ। নিরব - আমাকে কিছু ম্যাইগেনের জন্য ঔষধ দিয়েন তো! সেলসম্যান - ভাই সব দিয়ে দিয়েছি! নিরব - ম্যাইগেনের ঔষধ গুলো আলাদা দিও ভাইয়া!আর প্রাইজ টা বলো" সেলসম্যান - আচ্ছা ভাই,,,,,,মোট বিল ২৫৭০ টাকা,,,, আপনার ঔষধ গুলো আলাদা গুণবো? নিরব - টোটালিই ঠিক আছে আলাদা হিসাব করা লাগবে না,,, নাবিলা - এই নিন টাকা।(খাম থেকে তিনটি এক হাজার টাকার নোট সেলসম্যান এর উদ্দেশ্যে বাড়িয়ে) নিরব - এই না না,ওনার কাছ থেকে টাকা নিবেন না!আমি পে করতেছি।অনলাইন পে করার ওয়ে নাই?(সেলসম্যান এর উদ্দেশ্যে) সেলসম্যান - এই যে এইদিকে স্ক্যানার আছে!(হাত দিয়ে দেখিয়ে) নিরব - দেখুন পে হয়েছে! (স্ক্যান করে) সেলসম্যান - জ্বি টাকা এসেছে! নিরব - ধন্যবাদ,,,,এই যে নাবিলা চলুন! নাবিলা - হ্যাঁ,,,আমার কাছে তো টাকা আছে এখন আমিই বিল দিতে পারতাম! নিরব - চুপ এই নিয়ে আর কথা না চুপ করে গাড়িতে উঠে বসুন! আর আপনার বাসার রাস্তাটা দেখিয়ে দিবেন(গাড়িতে উঠতে উঠতে) প্রায় মিনিট ত্রিশ পর নাবিলার কথা মতো ব্রেক কষলাম তাদের বাসার সামনে, গুটগুটে অন্ধকার,, নাবিলা কে গাড়ি থেকে নামলাম,, নাবিলা - ঘরে চলুন,এতটা পথ এসেছেন ঘরে তো আাসা যায়?(গাড়ি থেকে নেমে) নিরব - আজ না অন্য কোনো দিন আসবো,,, এমনি অনেক রাত এমন সময় বাসার মানুষ খারাপ ভাববে।(ইতস্তত হয়ে) নাবিলা - গরিবের ঘর বলে আসতে চাচ্ছেন না?(অভিমানী ভাবে) নিরব - এই না,,, এমন ভাববেন না নাবিলা!আচ্ছা ঠিক আছে চলুন! (নরম গলায়,এক প্রকার বাধ্য হয়ে) নাবিলা - আচ্ছা আপনি দাড়ান,, আমি ভিতর থেকে ডাক দিলে আসবেন,,আমি গিয়ে আগে মা কে তুলি ঘুম থেকে! বলেই চলে গেল ঘরের ভিতর নাবিলা,,বাইরে এই অন্ধকার যেন কিছুই দেখা যাচ্ছে না তার উপর,,, মশার কামুড় খেয়ে মনে হচ্ছে সব রক্ত এখানে দিয়ে যেতে হবে,,,এরা এখানে থাকে কিভাবে? এইসব ভাবতে ভাবতে ঘরের ভিতর থেকে একটা কান্নার শব্দ ভেসে আসলো!আমি এখানে দাড়িয়ে আর একটু সময়ও অপেক্ষা করলাম না!ঘরের ভিতর ঢুকে গেলাম,,ঘরে ঢুকেই দেখলাম,,,, #shrabon_ahmed_49 #foryou #furniture #furyoupage

About