@chubbych1ck: r u ok? #fyp

Emiil.8 ✨🎀
Emiil.8 ✨🎀
Open In TikTok:
Region: SG
Saturday 09 October 2021 09:45:04 GMT
25935
1134
13
16

Music

Download

Comments

z.ojy20
Zenas Ong :
I’m not ok I sad
2021-10-09 11:36:11
1
gerriiiiii
Spicybarb1e🌶🧚🏻‍♀️ :
Chioooo omg
2021-10-09 13:54:05
1
eugene6668
eugene6668 :
🥰
2021-10-09 15:54:34
1
chicken_weeng
Nyar🐱 :
mama🥺
2021-10-09 13:28:32
0
adydee92
曾宪翔 :
🤣
2021-10-09 13:57:13
0
testing987650
Testing12345 :
nabei jibai
2021-10-09 14:44:49
0
rywenz
Bon :
🥰🥰 chio
2021-10-11 07:23:19
0
honeychicken520
honeychicken520 :
Okok
2021-10-11 08:44:44
0
yijun2881
Yijun2881 :
I m ok ,how about you?
2021-10-11 10:29:06
0
atiqurrahman6635
atiqurrahman6635 :
wow🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰
2021-10-16 14:15:05
0
chantikaevitha
Moj4n9 5uNd4 :
gk ngepas sm musik nyh 🤣
2021-10-16 22:59:11
0
num1gege
Num1Gege :
u look fabulous😁
2021-10-17 00:48:29
0
To see more videos from user @chubbych1ck, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#cousin_love_s3 🌿||part-81|| {ভ্রমণ স্পেশাল} মাঝির গানের অর্থ বুঝে মনে মনে হাসলো Jungkook। Ynর পানে দৃষ্টিপাত করে ভাবলো jk: মিলন হওয়ার বুঝি আর বেশি দিন বাকি নেই * নৌকা শাপলার বিল ঘেসে চলছে, jungkook হাত বারিয়ে শাপলার অপর জাত হতে দুটি ফোটানো শালুক তুললো অতঃপর একটি শালুক Ynর হাতে দিয়ে আরেকটি চুলের পৃষ্ঠে গুজে দিলো Yn অপলক তাকিয়ে রইলো jungkookর দিকে, কেমন অচেনা আজকে লাগছে এইলোক কে। ইশশ সর্বদা এমন থাকলে কি হয়? ফোটানো শালুকের সাথে Yn কে দেখে মনে মনে একটি নাম আওরালো jungkook ❝শালুক কুমারী❞  —— টং দোকানের চৌকিতে বসে পা ঝাকিয়ে আনন্দের সহিত চা খাচ্ছে Yn। আর সামনে বসে তার আপাদমস্তক পরক করছে jungkook সে গভীর নয়নে পরক করছে মেয়েটি নরম ঠোঁটে কিভাবে চায়ের খুঁটিতে চুমুক বসাচ্ছে প্রচুর হিংসা হচ্ছে jungkook এর। যেই ঠোঁট সে এখনো স্পর্শ করতে পারেনি সেই জায়গায় ওই চায়ের খুটি বিনা বাধায় তার চুমুক খেয়ে যাচ্ছে? নিজের ভিতরের বাচ্চাসুলভ আচারণ টা দমাতে পারলোনা jungkook। দ্রুত Ynর হাত থেকে চায়ের খুঁটি ছো মেরে কেরে নিলো ড্যাবড্যাব করে তার দিকে তাকিয়ে রইলো Yn তাকে পাত্তা না দিয়ে ঠিক সেই জায়গাতেই চুমুক বসিয়ে এক'ঢোকে চা গিলে ফেললো jungkook yn: আপনি আমার টা খেলেন কেনো? jk: ইচ্ছা হয়েছে তাই চোখ ছোটছোট করে বিরবির সরে বললো Yn Yn: রাক্ষস! jk: তোর yn: মা..মানে? jk: আমি রাক্ষস হলে তুই রাক্ষসের বউ রাক্ষসি বলেই পকেট থেকে মানিব্যাগ বের করে দোকানের দিকে এগিয়ে গেলো jungkook। এদিকে হাবার মতো বসে রইলো Yn !! দীর্ঘ কিছুক্ষণ ধরে সরু রাস্তা দিয়ে হেটে চলছে তারা। Yn জানেনা কোথায় যাচ্ছে jungkook, শুধু চুপচাপ হেটে চলছে বিরক্ত ধরে যাচ্ছে তার। এমন চুপচাপ দিশাহীন চোখে পথ চলার মানে কি? হটাৎ jungkook কে থামতে দেখে থেমে গেলো Yn। সামনে তাকিয়ে থমকে গেলো  তার আখিজুগল! এতোক্ষণ তার দৃষ্টি jungkook ভাইয়ের উপর ছিলো বিধায় আশেপাশে লক্ষ করেনি রাস্তার দুপাশ জুরে যেনো কৃষ্ণচূড়ার রাজ্য চোখ ধাধানো লাল কৃষ্ণচূড়ায় সেজেছে পুরো নিল আকাশ। দুপুরের কৃষ্ণচূড়া গাছের ছায়া যেনো প্রশান্তি এনে দেয় ক্লান্ত পথিকের মনে, অবাক বিষ্ণুযনীয় উপভোগ করায় এই পুষ্পরাজি। কৃষ্ণচূড়া তার লাল আবির পাকা সরকে বিছিয়ে দিয়েছে, যে কারো মন কেড়ে নিতে সক্ষম এই দৃশ্য Yn কিছু না ভেবে বাচ্চাদের মতো ছুটে গিয়ে দুর্বল হাতে গাছ ঝাঁকাতে লাগলো। তার ঝাঁকিতে ফুল পরাতো দুর গাছের পাতাও নড়ছে না অসহায় চোখে jungkookর দিকে তাকালো yn: জাংকুক ভাইয়া গাছ ঝাকি দিন বাকা হেসে Ynর দিকে এগিয়ে এলো jungkook। মাথা থেকে শাড়ির আচল ফেলে লম্বা চুলের কাটা খুলে দিয়ে ভ্রু কুচকে বললো jk: তখন কে যেনো কি নামে ডাকছিলো? Yn মাথা নুইয়ে নিলো। এই লোক সব সময় সুযোগের সুচ খোজে jungkook দুইহাত দিয়ে গাছ ঝাঁকি দিতেই, ফুলের বৃষ্টি হতে লাগলো। দুইহাত মেলে ফুলের বৃষ্টি উপভোগ করছে Yn মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে আছে jungkook তার কৃষ্ণকলির দিকে বালিকার খুশিতে রাঙা মুখ পানে তাকিয়ে শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে গাছ ঝাঁকি দিলো jungkook গাছ ছেড়ে দিয়ে এসে Ynর ফুলে ভরা চুলের ভাজে মুখ ডুবিয়ে দিলো। তৎক্ষনাৎ বরফের ন্যায় জমে গেলো Yn। আপনাআপনি কাঁপা-কাঁপি শুরু হয়ে গেলো, শরির অসার হয়ে এলো, চুল ছেরে ধবধবা উন্মুক্ত পিঠে নাক ঠেকালো jungkook ভাই, এই পর্যায়ে এসে শরীরের লোম যেনো দাড়িয়ে গেলো Ynর। মুখ দিয়ে একটি শব্দ বের করাতে সক্ষম হলোনা। কি বলবে? লোকটার স্পর্শ তো বে'হালাল নয়, তার উপর সম্পুর্ণ অধিকার আছে। তবে এভাবে আর কিছু সময় থাকলে নিশ্চিত দম আটকে মরতে হবে তাকে,, অতিকষ্টে চিবুক নাড়িয়ে বললো Yn: ছা..ছারুন jungkook জোরে নিশ্বাস টেনে একটু দুরে দাঁড়ালো, পরপর শ্বাস ছেরে নিজেকে সাভাবিক করলো। উজ্জ্বল চোখ গুটিয়ে বললো jk: এতো রুপ কেন তোমার মেয়ে? কখনো কৃষ্ণকেষি, কৃষ্ণকলি, শালুক কুমারী, মেঘরানি, মেঘবালিকা, মেঘময়ূরি, লাজুকতা আরও কত জানি রুপে উদিত হও তুমি, তোমার এতো ভাবভঙ্গি পর্যবেক্ষণ করে নাম খুজতে হিমশিম খেয়ে যাই আমি! এতো রুপে আমায় কেন করো ঘায়েল? এই নিরীহ পুরুষের প্রতি একটু করুন হও! jungkookর ছন্দ টানা কথায় খিলখিল করে হেসে দিলো yn। এতোদিন বাদে বালিকার মুখে হাসি দেখে মনটা মুহুর্তেই ফুর্তিময় হয়ে উঠলো Jungkookর Yn: এতো সব ছন্দ আর নাম কোথায় পান? আমি তো কতো উপন্যাস পরেছি আপনার মতো এতো সুন্দর নাম জানিনা jk: যে চোখের চাহনিতে ছোট্ট গল্পের বাস! ~তাহার চোখেই লুকিয়ে আছে আস্ত উপন্যাস!!!* মুগ্ধ হয়ে গেলো Yn। লোকটার এমন রুপও আছে তার জানা ছিলো না, মন ভুলে বলে উঠলো Yn: আপনি তো দেখি কবি হয়ে গেছেন jungkook ভাই! jk: এ কোনো কবির কথা নয় মেয়ে, এ হচ্ছে এক নিরীহ পুরুষের মনের কথা। যদি নিরীহ পুরুষ তার মনের কথা বোঝাতে গিয়ে বালিকার নিকটে কবি উপাধি পায়! তবে মন্দ কিসে? jungkook নিজেকে নিরীহ দাবি করাতে হাসির জোর বেরে গেলো Ynর বাঘের মতো গর্জন করা লোক কিনা শেষ অবদি আজ তার সামনে নিরীহ প্রানীর রুপ ধরেছে ভাবা যায়?? -- #anika_mimi7
#cousin_love_s3 🌿||part-81|| {ভ্রমণ স্পেশাল} মাঝির গানের অর্থ বুঝে মনে মনে হাসলো Jungkook। Ynর পানে দৃষ্টিপাত করে ভাবলো jk: মিলন হওয়ার বুঝি আর বেশি দিন বাকি নেই * নৌকা শাপলার বিল ঘেসে চলছে, jungkook হাত বারিয়ে শাপলার অপর জাত হতে দুটি ফোটানো শালুক তুললো অতঃপর একটি শালুক Ynর হাতে দিয়ে আরেকটি চুলের পৃষ্ঠে গুজে দিলো Yn অপলক তাকিয়ে রইলো jungkookর দিকে, কেমন অচেনা আজকে লাগছে এইলোক কে। ইশশ সর্বদা এমন থাকলে কি হয়? ফোটানো শালুকের সাথে Yn কে দেখে মনে মনে একটি নাম আওরালো jungkook ❝শালুক কুমারী❞ —— টং দোকানের চৌকিতে বসে পা ঝাকিয়ে আনন্দের সহিত চা খাচ্ছে Yn। আর সামনে বসে তার আপাদমস্তক পরক করছে jungkook সে গভীর নয়নে পরক করছে মেয়েটি নরম ঠোঁটে কিভাবে চায়ের খুঁটিতে চুমুক বসাচ্ছে প্রচুর হিংসা হচ্ছে jungkook এর। যেই ঠোঁট সে এখনো স্পর্শ করতে পারেনি সেই জায়গায় ওই চায়ের খুটি বিনা বাধায় তার চুমুক খেয়ে যাচ্ছে? নিজের ভিতরের বাচ্চাসুলভ আচারণ টা দমাতে পারলোনা jungkook। দ্রুত Ynর হাত থেকে চায়ের খুঁটি ছো মেরে কেরে নিলো ড্যাবড্যাব করে তার দিকে তাকিয়ে রইলো Yn তাকে পাত্তা না দিয়ে ঠিক সেই জায়গাতেই চুমুক বসিয়ে এক'ঢোকে চা গিলে ফেললো jungkook yn: আপনি আমার টা খেলেন কেনো? jk: ইচ্ছা হয়েছে তাই চোখ ছোটছোট করে বিরবির সরে বললো Yn Yn: রাক্ষস! jk: তোর yn: মা..মানে? jk: আমি রাক্ষস হলে তুই রাক্ষসের বউ রাক্ষসি বলেই পকেট থেকে মানিব্যাগ বের করে দোকানের দিকে এগিয়ে গেলো jungkook। এদিকে হাবার মতো বসে রইলো Yn !! দীর্ঘ কিছুক্ষণ ধরে সরু রাস্তা দিয়ে হেটে চলছে তারা। Yn জানেনা কোথায় যাচ্ছে jungkook, শুধু চুপচাপ হেটে চলছে বিরক্ত ধরে যাচ্ছে তার। এমন চুপচাপ দিশাহীন চোখে পথ চলার মানে কি? হটাৎ jungkook কে থামতে দেখে থেমে গেলো Yn। সামনে তাকিয়ে থমকে গেলো তার আখিজুগল! এতোক্ষণ তার দৃষ্টি jungkook ভাইয়ের উপর ছিলো বিধায় আশেপাশে লক্ষ করেনি রাস্তার দুপাশ জুরে যেনো কৃষ্ণচূড়ার রাজ্য চোখ ধাধানো লাল কৃষ্ণচূড়ায় সেজেছে পুরো নিল আকাশ। দুপুরের কৃষ্ণচূড়া গাছের ছায়া যেনো প্রশান্তি এনে দেয় ক্লান্ত পথিকের মনে, অবাক বিষ্ণুযনীয় উপভোগ করায় এই পুষ্পরাজি। কৃষ্ণচূড়া তার লাল আবির পাকা সরকে বিছিয়ে দিয়েছে, যে কারো মন কেড়ে নিতে সক্ষম এই দৃশ্য Yn কিছু না ভেবে বাচ্চাদের মতো ছুটে গিয়ে দুর্বল হাতে গাছ ঝাঁকাতে লাগলো। তার ঝাঁকিতে ফুল পরাতো দুর গাছের পাতাও নড়ছে না অসহায় চোখে jungkookর দিকে তাকালো yn: জাংকুক ভাইয়া গাছ ঝাকি দিন বাকা হেসে Ynর দিকে এগিয়ে এলো jungkook। মাথা থেকে শাড়ির আচল ফেলে লম্বা চুলের কাটা খুলে দিয়ে ভ্রু কুচকে বললো jk: তখন কে যেনো কি নামে ডাকছিলো? Yn মাথা নুইয়ে নিলো। এই লোক সব সময় সুযোগের সুচ খোজে jungkook দুইহাত দিয়ে গাছ ঝাঁকি দিতেই, ফুলের বৃষ্টি হতে লাগলো। দুইহাত মেলে ফুলের বৃষ্টি উপভোগ করছে Yn মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে আছে jungkook তার কৃষ্ণকলির দিকে বালিকার খুশিতে রাঙা মুখ পানে তাকিয়ে শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে গাছ ঝাঁকি দিলো jungkook গাছ ছেড়ে দিয়ে এসে Ynর ফুলে ভরা চুলের ভাজে মুখ ডুবিয়ে দিলো। তৎক্ষনাৎ বরফের ন্যায় জমে গেলো Yn। আপনাআপনি কাঁপা-কাঁপি শুরু হয়ে গেলো, শরির অসার হয়ে এলো, চুল ছেরে ধবধবা উন্মুক্ত পিঠে নাক ঠেকালো jungkook ভাই, এই পর্যায়ে এসে শরীরের লোম যেনো দাড়িয়ে গেলো Ynর। মুখ দিয়ে একটি শব্দ বের করাতে সক্ষম হলোনা। কি বলবে? লোকটার স্পর্শ তো বে'হালাল নয়, তার উপর সম্পুর্ণ অধিকার আছে। তবে এভাবে আর কিছু সময় থাকলে নিশ্চিত দম আটকে মরতে হবে তাকে,, অতিকষ্টে চিবুক নাড়িয়ে বললো Yn: ছা..ছারুন jungkook জোরে নিশ্বাস টেনে একটু দুরে দাঁড়ালো, পরপর শ্বাস ছেরে নিজেকে সাভাবিক করলো। উজ্জ্বল চোখ গুটিয়ে বললো jk: এতো রুপ কেন তোমার মেয়ে? কখনো কৃষ্ণকেষি, কৃষ্ণকলি, শালুক কুমারী, মেঘরানি, মেঘবালিকা, মেঘময়ূরি, লাজুকতা আরও কত জানি রুপে উদিত হও তুমি, তোমার এতো ভাবভঙ্গি পর্যবেক্ষণ করে নাম খুজতে হিমশিম খেয়ে যাই আমি! এতো রুপে আমায় কেন করো ঘায়েল? এই নিরীহ পুরুষের প্রতি একটু করুন হও! jungkookর ছন্দ টানা কথায় খিলখিল করে হেসে দিলো yn। এতোদিন বাদে বালিকার মুখে হাসি দেখে মনটা মুহুর্তেই ফুর্তিময় হয়ে উঠলো Jungkookর Yn: এতো সব ছন্দ আর নাম কোথায় পান? আমি তো কতো উপন্যাস পরেছি আপনার মতো এতো সুন্দর নাম জানিনা jk: যে চোখের চাহনিতে ছোট্ট গল্পের বাস! ~তাহার চোখেই লুকিয়ে আছে আস্ত উপন্যাস!!!* মুগ্ধ হয়ে গেলো Yn। লোকটার এমন রুপও আছে তার জানা ছিলো না, মন ভুলে বলে উঠলো Yn: আপনি তো দেখি কবি হয়ে গেছেন jungkook ভাই! jk: এ কোনো কবির কথা নয় মেয়ে, এ হচ্ছে এক নিরীহ পুরুষের মনের কথা। যদি নিরীহ পুরুষ তার মনের কথা বোঝাতে গিয়ে বালিকার নিকটে কবি উপাধি পায়! তবে মন্দ কিসে? jungkook নিজেকে নিরীহ দাবি করাতে হাসির জোর বেরে গেলো Ynর বাঘের মতো গর্জন করা লোক কিনা শেষ অবদি আজ তার সামনে নিরীহ প্রানীর রুপ ধরেছে ভাবা যায়?? -- #anika_mimi7

About