@mregue_: Real que estem a 25 graus #viral #fyp #greenscreen #sol #llumsdenadal #calor

Miri
Miri
Open In TikTok:
Region: ES
Tuesday 25 October 2022 09:39:17 GMT
416
31
0
0

Music

Download

Comments

There are no more comments for this video.
To see more videos from user @mregue_, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

আপনি দাড়িওয়ালা জামাই ও বোরকার দোকানদার দেখে শরীয়াহ আইন বিচার করছেন। আইয়েসের আলাপ আনেন, ইরানের একজন নারী লেখিকার 'দ্য লাস্ট গার্ল' বইয়ের আলাপ আনলেন— অথচ এসব নির্যাতন কি ইসলামসিদ্ধ? ইসলামের রায় কি এসব ব্যাপারে, সেটা জানা উচিত আগে।  এক হুজুর তার বউরে পিটাইসে, এজন্য ইসলামী শরীয়াহ ভালোনা— এটা কেন বলবেন?  বলা উচিত— এই হুজুর ইসলাম মানে নাই, এরে শাস্তি দাও।  এদেশে বহু হুজুর সংসার করছে। তার বউ পর্দা করছে। শান্তির সংসার। তারা কিন্তু নির্যাতিত না।  আমাদের ভুল হল, নির্যাতককে ইসলামের ঠিকাদার মনে করে ইসলামী শরীয়াহকে প্রশ্নবিদ্ধ করা৷ যেহেতু এসব নিয়ে আলাপ করা লোকেরা পড়াশোনা জানার ভাব ধরে, তাইলে বলি— আপনি পড়ুয়া মানুষ, আপনি এসব বিষয়ে বিস্তারিত পড়বেন। কুরআনে 'প্রহার' শব্দটা এসেছে এবং এটার ব্যাখ্যাও এসেছে। লাইক মিসওয়াক দিয়ে হালকা মারার মত, এমন মাইর বউ স্বামীকেও দেয়, ধাক্কা দেয়। এগুলা হবেই সংসারে। যে সংসারে নাই, ওই সংসারে দুই জনই পরকিয়ায় আসক্ত, ফলে এত কেয়ার করেনা। অথবা, তারা দুজনই ফেরেশতা। নবিজি (সা)-এর যুগে নারীরা অভিযোগ জানিয়েছিল প্রহারের বিষয়ে। নবিজি (সা) নিষেধ করে এটাকে লজ্জার কাজ বলেছেন।  এখন কেউ যদি বেদম প্রহার করে কুরআন দিয়ে দলীল দেয়, আপনার আমার উচিত এরে নাকচ করা যে—  ‘আরে শয়তান! কুরআন যা বলেছে তুই সেটা লঙ্ঘন করেছিস!’ এটা বলতে হবে আমার। কুরআনের আইন শরীয়াহকে প্রশ্নবিদ্ধ করব কেন? আবার অনেকে ইসলামী রাজনৈতিক দলের আলাপও আনে, ওরা শরীয়া আনবে। আর শরীয়া মানেই নারীদের পিটানো হবে৷ আরে, বাংলাদেশের প্রধান ইসলামী রাজনৈতিক দলের দলের নীতি সম্পর্কে আপনার জানাশোনা নাই। বউয়ের প্রতি এই দলের কোনো সদস্য অন্যায় করেছে আর দল তাকে জায়গা দিয়েছে— এমন সিঙ্গেল উদাহারণও আপনি পাবেন না। এমনকি বোনের সম্পদ বুঝায়ে দেয় নাই— এমন প্রমাণিত ঘটনা থাকলেও তার ঐ দলে জায়গা হবেনা।  নারীর অর্ধেক উত্তরাধিকারের আলাপ আনেন অনেকে। এসব বিষয়ে আপনি নারীকে সেকেন্ড ক্লাস সিটিজেন বললেন, কিন্তু নারীর সকল চাহিদা মেটানোর খরচ, বোন, স্ত্রী ও মা হিসেবে তার অধিকার ইসলাম কেমন দিয়েছে, সেটা দেখলেন না। এমনকি বোনের স্বামী মারা গেলে ভাই তার বোনকে কিভাবে দেখবে, সে বিষয়েও নির্দেশনা আছে।  সম্পদের ভাগ অর্ধেক— এমন বিষয় আমাদের নজর কাড়ে, কিন্তু যখন ইসলাম বলে— অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান সব পুরুষের দায়িত্ব, তখন সেটা আমরা বলিনা কেন? কোনো পুরুষ যদি বলে— আমি আমার প্রাপ্তবয়স্ক কন্যা, বোন, স্ত্রী ও মায়ের অর্থনৈতিক দায়িত্ব নিব না, বরঞ্চ সমান সম্পদের ভাগ হবে। এটা কতটা ভালো হবে আসলে? সবার জায়গা হবে বৃদ্ধাশ্রমে, যেটা পাশ্চাত্যে হচ্ছে অনেক। ধরুন, কোনো বিধান আমার চোখে খটকা লাগে (যদিও আল্লাহর বিধানের ক্ষেত্রে এমন হওয়াটা ঠিক না), তাহলে 'আল্লাহ ন্যায়বিচারক'— এটার উপর ঈমান আনা উচিত।
আপনি দাড়িওয়ালা জামাই ও বোরকার দোকানদার দেখে শরীয়াহ আইন বিচার করছেন। আইয়েসের আলাপ আনেন, ইরানের একজন নারী লেখিকার 'দ্য লাস্ট গার্ল' বইয়ের আলাপ আনলেন— অথচ এসব নির্যাতন কি ইসলামসিদ্ধ? ইসলামের রায় কি এসব ব্যাপারে, সেটা জানা উচিত আগে। এক হুজুর তার বউরে পিটাইসে, এজন্য ইসলামী শরীয়াহ ভালোনা— এটা কেন বলবেন? বলা উচিত— এই হুজুর ইসলাম মানে নাই, এরে শাস্তি দাও। এদেশে বহু হুজুর সংসার করছে। তার বউ পর্দা করছে। শান্তির সংসার। তারা কিন্তু নির্যাতিত না। আমাদের ভুল হল, নির্যাতককে ইসলামের ঠিকাদার মনে করে ইসলামী শরীয়াহকে প্রশ্নবিদ্ধ করা৷ যেহেতু এসব নিয়ে আলাপ করা লোকেরা পড়াশোনা জানার ভাব ধরে, তাইলে বলি— আপনি পড়ুয়া মানুষ, আপনি এসব বিষয়ে বিস্তারিত পড়বেন। কুরআনে 'প্রহার' শব্দটা এসেছে এবং এটার ব্যাখ্যাও এসেছে। লাইক মিসওয়াক দিয়ে হালকা মারার মত, এমন মাইর বউ স্বামীকেও দেয়, ধাক্কা দেয়। এগুলা হবেই সংসারে। যে সংসারে নাই, ওই সংসারে দুই জনই পরকিয়ায় আসক্ত, ফলে এত কেয়ার করেনা। অথবা, তারা দুজনই ফেরেশতা। নবিজি (সা)-এর যুগে নারীরা অভিযোগ জানিয়েছিল প্রহারের বিষয়ে। নবিজি (সা) নিষেধ করে এটাকে লজ্জার কাজ বলেছেন। এখন কেউ যদি বেদম প্রহার করে কুরআন দিয়ে দলীল দেয়, আপনার আমার উচিত এরে নাকচ করা যে— ‘আরে শয়তান! কুরআন যা বলেছে তুই সেটা লঙ্ঘন করেছিস!’ এটা বলতে হবে আমার। কুরআনের আইন শরীয়াহকে প্রশ্নবিদ্ধ করব কেন? আবার অনেকে ইসলামী রাজনৈতিক দলের আলাপও আনে, ওরা শরীয়া আনবে। আর শরীয়া মানেই নারীদের পিটানো হবে৷ আরে, বাংলাদেশের প্রধান ইসলামী রাজনৈতিক দলের দলের নীতি সম্পর্কে আপনার জানাশোনা নাই। বউয়ের প্রতি এই দলের কোনো সদস্য অন্যায় করেছে আর দল তাকে জায়গা দিয়েছে— এমন সিঙ্গেল উদাহারণও আপনি পাবেন না। এমনকি বোনের সম্পদ বুঝায়ে দেয় নাই— এমন প্রমাণিত ঘটনা থাকলেও তার ঐ দলে জায়গা হবেনা। নারীর অর্ধেক উত্তরাধিকারের আলাপ আনেন অনেকে। এসব বিষয়ে আপনি নারীকে সেকেন্ড ক্লাস সিটিজেন বললেন, কিন্তু নারীর সকল চাহিদা মেটানোর খরচ, বোন, স্ত্রী ও মা হিসেবে তার অধিকার ইসলাম কেমন দিয়েছে, সেটা দেখলেন না। এমনকি বোনের স্বামী মারা গেলে ভাই তার বোনকে কিভাবে দেখবে, সে বিষয়েও নির্দেশনা আছে। সম্পদের ভাগ অর্ধেক— এমন বিষয় আমাদের নজর কাড়ে, কিন্তু যখন ইসলাম বলে— অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান সব পুরুষের দায়িত্ব, তখন সেটা আমরা বলিনা কেন? কোনো পুরুষ যদি বলে— আমি আমার প্রাপ্তবয়স্ক কন্যা, বোন, স্ত্রী ও মায়ের অর্থনৈতিক দায়িত্ব নিব না, বরঞ্চ সমান সম্পদের ভাগ হবে। এটা কতটা ভালো হবে আসলে? সবার জায়গা হবে বৃদ্ধাশ্রমে, যেটা পাশ্চাত্যে হচ্ছে অনেক। ধরুন, কোনো বিধান আমার চোখে খটকা লাগে (যদিও আল্লাহর বিধানের ক্ষেত্রে এমন হওয়াটা ঠিক না), তাহলে 'আল্লাহ ন্যায়বিচারক'— এটার উপর ঈমান আনা উচিত।

About