@uks2526uks: #onthisday #tiktok #fypシ #tamil #following_me #👆👆👆 #🥰🥰🥰🥰❤️❤️❤️❤️💞💞💞💞

💙$💜#💙@UKS@💙#💜$💙
💙$💜#💙@UKS@💙#💜$💙
Open In TikTok:
Region: SG
Tuesday 29 August 2023 00:14:48 GMT
783
58
1
3

Music

Download

Comments

mrpeace83
Yellam pochi :
🔥💜🔥💜🔥
2023-08-29 16:16:18
0
To see more videos from user @uks2526uks, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#চলে গেলাম #তোমার সাজানো পৃথিবী ছেড়ে, দূর থেকে বহু দূরে। খুঁজো আমায় কোনো উদাস বিকেল বেলায় কিংবা কোনো তারা ভরা ...যেতে চাইলে চলে যাওয়া যায় মনের মাঝে দাগ কেটে রয়.. ছোঁব বলে বেঁধেছি দু'হাত নিরাশায় বসবাস.. এই মনের গভীরে যত সুর আর যত লয়ে সবই জানায়.. তোমায় বিদায়.. তোমায় বিদায়.... মানুষ হলে স্বপ্ন তো থাকবেই তাই বলে সব সত্য হবার নয়.. যা কিছু শুরু হয় তার শেষ হবেই এই নিয়ম বদলাবার নয়.. আজ নেই তাই বলার কথা আর না প্রতীক্ষা.. যাও চলে যাও তোমায় জানাই বিদায়.. জানাই বিদায়.... এখনই সময় স্মৃতি মুছে দেয়ার হাসি মুখে তাই জানাই বিদায়.. তোমায় নিয়ে লিখেছি গান ভেবোনা তাই করছি অভিনয়.. আজ এখানে শেষ হবে সব তোমায় জানিয়ে বিদায়.... তোমার কান্না আমাকে আর ভাবায় না.. তোমার রক্ত আমাকে আর স্পর্শ করবে না.. তুমি ভেবেছ তোমার সাজানো গল্পগুলো আমি মেনে নিয়েছি.. না কখনোই না বরং আমি তোমাকে ঘৃণা করতে চাই নি.. কিন্তু তুমি আমাকে হত্যা করেছ বার বার.. নির্লজ্জের মত হয়তো আমাকে অস্বীকার করবে কিন্তু তোমার শরীর আমাকে কখনো ভুলবে না.. অনেক আশা ছিল এই মাটির বুকে সুখের ঘর বাঁধব। মুক্ত স্বাধীন বলাকার মতো ভেসে সন্ধ্যার নীড়ে আবার এক হবো। তা আর হলো না। মিলনের মালাগাঁথা শেষ হলো না। সুখের হাওয়া সইলো না আর আমার জীবনে। এত দিন শুধু স্বপ্নের বালুচরে বেঁধেছিলাম বাসা। নিয়তির নিষ্ঠুর ঝড়ে ভেঙে গেল সেই সুখের ঘর। নীড়হারা পাখির মতো ক্লান্ত দু’টি ডানা মেলে উড়ে চলেছি ওই দূর অজানা গাঁয়ে। হয়তোবা আর দেখা হবে না কোনো দিন। ফিরে আর আসব না এই চেনা পাদপীঠে। কেউ দিল না একবিন্দু ভালোবাসা। খুঁজে পেলাম না এমন একজন মনের মানুষ, যে মুছে দেবে আমার আঁখিজল। তুমি সুখী হও, শান্তিতেই থেকো। স্বর্গীয় সুখ নেমে আসুক তোমার তপ্ত জীবনে। বিদায়ী আশীর্বাদ ছাড়া তোমাকে দেয়ার মতো আর কিছুই বাকি নেই। শূন্য বুকে আছে শুধু বেদনার তুমুল ঝড়। দুঃখের আগুনে জ্বলে-পুড়ে ছাই হয়ে গেছে আমার এই অন্তর। তাই শুধু চোখের জলে বেদনার কালি দিয়ে অমর করে রেখে গেলাম। তোমার শরীর — তাই নিয়ে এসেছিলে একবার — তারপর — মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন্‌ দিকে জানি নি তা — মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন তোমারে নিয়েছে ডেকে কোনদিকে জানি নি তা — হয়েছে মলিন চক্ষু এই — ছিঁড়ে গেছি — ফেঁড়ে গেছি — পৃথিবীর পথে হেঁটে হেঁটে কত দিন — রাত্রি গেছে কেটে! কত দেহ এল, গেল, হাত ছুঁয়ে ছুঁয়ে দিয়েছি ফিরায়ে সব — সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে নক্ষত্রের তলে বসে আছি — সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে নিয়া তুমি কি আসিবে কাছে প্রিয়া! তোমার শরীর — তাই নিয়ে এসেছিলে একবার — তারপর — মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন্‌দিকে — ফলে গেছে কতবার, ঝরে গেছে তৃণ! * আমারে চাও না তুমি আজ আর, জানি; তোমার শরীর ছানি মিটায় পিপাসা কে সে আজ! — তোমার রক্তের ভালোবাসা দিয়েছ কাহারে! কে বা সেই! — আমি এই সমুদ্রের পারে বসে আছি একা আজ — ঐ দূর নক্ষত্রের কাছে আজ আর প্রশ্ন নাই — মাঝরাতে ঘুম লেগে আছে চক্ষে তার — এলোমেলো রয়েছে আকাশ! উচ্ছৃঙ্খল বিশৃঙ্খলা! — তারই তলে পৃথিবীর ঘাস ফলে ওঠে — পৃথিবীর তৃণ ঝড়ে পড়ে — পৃথিবীর রাত্রি আর দিন কেটে যায়! উচ্ছৃঙ্খল বিশৃঙ্খলা — তারই তলে হায়! * জানি আমি — আমি যাব চলে তোমার অনেক আগে; তারপর, সমুদ্র গাহিবে গান বহুদিন — আকাশে আকাশে যাবে জ্বলে নক্ষত্র অনেক রাত আরো, নক্ষত্র অনেক রাত আরো, (যদিও তোমারও রাত্রি আর দিন শেষ হবে একদিন কবে!) আমি চলে যাব, তবু, সমুদ্রের ভাষা রয়ে যাবে — তোমার পিপাসা ফুরাবে না পৃথিবীর ধুলো মাটি তৃণ রহিবে তোমার তরে — রাত্রি আর দিন রয়ে যাবে রয়ে যাবে তোমার শরীর, আর এই পৃথিবীর মানুষের ভিড়। * আমারে খুজিয়াছিলে তুমি একদিন — কখন হারায়ে যাই — এই ভয়ে নয়ন মলিন করেছিলে তুমি! — জানি আমি; তবু, এই পৃথিবীর ফসলের ভূমি আকাশের তারার মতন ফলিয়া ওঠে না রোজ — দেহ ঝরে — ঝরে যায় মন তার আগে! এই বর্তমান — তার দু — পায়ের দাগে মুছে যায় পৃথিবীর পর, একদিন হয়েছে যা তার রেখা, ধূলার অক্ষর! আমারে হারায়ে আজ চোখ ম্লান করিবে না তুমি — জানি আমি; পৃথিবীর ফসলের ভূমি আকাশের তারার মতন ফলিয়া ওঠে না রোজ — দেহ ঝরে, তার আগে আমাদের ঝরে যায় মন! * আমার পায়ের তলে ঝরে যায় তৃণ — তার আগে এই রাত্রি — দিন পড়িতেছে ঝরে! এই রাত্রি, এই দিন রেখেছিলে ভরে তোমার পায়ের শব্দে, শুনেছি তা আমি! কখন গিয়েছে তবু থামি সেই শব্দে! — গেছ তুমি চলে সেই দিন সেই রাত্রি ফুরায়েছে বলে! আমার পায়ের তলে ঝরে নাই তৃণ — তবু সেই রাত্রি আর দিন পড়ে গেল ঝ’রে। সেই রাত্রি — সেই দিন — তোমার পায়ের শব্দে রেখেছিলে ভরে! * জানি আমি, খুঁজিবে না আজিকে আমারে তুমি আর; নক্ষত্রের পারে যদি আমি চলে যাই, পৃথিবীর ধুলো মাটি কাঁকরে হারাই যদি আমি — আমারে খুঁজিতে তবু আসিবে না আজ; তোমার পায়ের শব্দ গেল কবে থামি আমার এ নক্ষত্রের তলে! — জানি তবু, নদীর জলের মতো পা তোমার চলে — তোমার শরীর আজ ঝরে রাত্রির ঢেউয়ের মতো কোনো এক ঢেউয়ের উপরে! যদি আজ পৃথিবীর ধুলো মাটি কাঁকরে হারাই যদি আমি চলে যাই নক্ষত্রের পারে — জানি আমি,।
#চলে গেলাম #তোমার সাজানো পৃথিবী ছেড়ে, দূর থেকে বহু দূরে। খুঁজো আমায় কোনো উদাস বিকেল বেলায় কিংবা কোনো তারা ভরা ...যেতে চাইলে চলে যাওয়া যায় মনের মাঝে দাগ কেটে রয়.. ছোঁব বলে বেঁধেছি দু'হাত নিরাশায় বসবাস.. এই মনের গভীরে যত সুর আর যত লয়ে সবই জানায়.. তোমায় বিদায়.. তোমায় বিদায়.... মানুষ হলে স্বপ্ন তো থাকবেই তাই বলে সব সত্য হবার নয়.. যা কিছু শুরু হয় তার শেষ হবেই এই নিয়ম বদলাবার নয়.. আজ নেই তাই বলার কথা আর না প্রতীক্ষা.. যাও চলে যাও তোমায় জানাই বিদায়.. জানাই বিদায়.... এখনই সময় স্মৃতি মুছে দেয়ার হাসি মুখে তাই জানাই বিদায়.. তোমায় নিয়ে লিখেছি গান ভেবোনা তাই করছি অভিনয়.. আজ এখানে শেষ হবে সব তোমায় জানিয়ে বিদায়.... তোমার কান্না আমাকে আর ভাবায় না.. তোমার রক্ত আমাকে আর স্পর্শ করবে না.. তুমি ভেবেছ তোমার সাজানো গল্পগুলো আমি মেনে নিয়েছি.. না কখনোই না বরং আমি তোমাকে ঘৃণা করতে চাই নি.. কিন্তু তুমি আমাকে হত্যা করেছ বার বার.. নির্লজ্জের মত হয়তো আমাকে অস্বীকার করবে কিন্তু তোমার শরীর আমাকে কখনো ভুলবে না.. অনেক আশা ছিল এই মাটির বুকে সুখের ঘর বাঁধব। মুক্ত স্বাধীন বলাকার মতো ভেসে সন্ধ্যার নীড়ে আবার এক হবো। তা আর হলো না। মিলনের মালাগাঁথা শেষ হলো না। সুখের হাওয়া সইলো না আর আমার জীবনে। এত দিন শুধু স্বপ্নের বালুচরে বেঁধেছিলাম বাসা। নিয়তির নিষ্ঠুর ঝড়ে ভেঙে গেল সেই সুখের ঘর। নীড়হারা পাখির মতো ক্লান্ত দু’টি ডানা মেলে উড়ে চলেছি ওই দূর অজানা গাঁয়ে। হয়তোবা আর দেখা হবে না কোনো দিন। ফিরে আর আসব না এই চেনা পাদপীঠে। কেউ দিল না একবিন্দু ভালোবাসা। খুঁজে পেলাম না এমন একজন মনের মানুষ, যে মুছে দেবে আমার আঁখিজল। তুমি সুখী হও, শান্তিতেই থেকো। স্বর্গীয় সুখ নেমে আসুক তোমার তপ্ত জীবনে। বিদায়ী আশীর্বাদ ছাড়া তোমাকে দেয়ার মতো আর কিছুই বাকি নেই। শূন্য বুকে আছে শুধু বেদনার তুমুল ঝড়। দুঃখের আগুনে জ্বলে-পুড়ে ছাই হয়ে গেছে আমার এই অন্তর। তাই শুধু চোখের জলে বেদনার কালি দিয়ে অমর করে রেখে গেলাম। তোমার শরীর — তাই নিয়ে এসেছিলে একবার — তারপর — মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন্‌ দিকে জানি নি তা — মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন তোমারে নিয়েছে ডেকে কোনদিকে জানি নি তা — হয়েছে মলিন চক্ষু এই — ছিঁড়ে গেছি — ফেঁড়ে গেছি — পৃথিবীর পথে হেঁটে হেঁটে কত দিন — রাত্রি গেছে কেটে! কত দেহ এল, গেল, হাত ছুঁয়ে ছুঁয়ে দিয়েছি ফিরায়ে সব — সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে নক্ষত্রের তলে বসে আছি — সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে নিয়া তুমি কি আসিবে কাছে প্রিয়া! তোমার শরীর — তাই নিয়ে এসেছিলে একবার — তারপর — মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন্‌দিকে — ফলে গেছে কতবার, ঝরে গেছে তৃণ! * আমারে চাও না তুমি আজ আর, জানি; তোমার শরীর ছানি মিটায় পিপাসা কে সে আজ! — তোমার রক্তের ভালোবাসা দিয়েছ কাহারে! কে বা সেই! — আমি এই সমুদ্রের পারে বসে আছি একা আজ — ঐ দূর নক্ষত্রের কাছে আজ আর প্রশ্ন নাই — মাঝরাতে ঘুম লেগে আছে চক্ষে তার — এলোমেলো রয়েছে আকাশ! উচ্ছৃঙ্খল বিশৃঙ্খলা! — তারই তলে পৃথিবীর ঘাস ফলে ওঠে — পৃথিবীর তৃণ ঝড়ে পড়ে — পৃথিবীর রাত্রি আর দিন কেটে যায়! উচ্ছৃঙ্খল বিশৃঙ্খলা — তারই তলে হায়! * জানি আমি — আমি যাব চলে তোমার অনেক আগে; তারপর, সমুদ্র গাহিবে গান বহুদিন — আকাশে আকাশে যাবে জ্বলে নক্ষত্র অনেক রাত আরো, নক্ষত্র অনেক রাত আরো, (যদিও তোমারও রাত্রি আর দিন শেষ হবে একদিন কবে!) আমি চলে যাব, তবু, সমুদ্রের ভাষা রয়ে যাবে — তোমার পিপাসা ফুরাবে না পৃথিবীর ধুলো মাটি তৃণ রহিবে তোমার তরে — রাত্রি আর দিন রয়ে যাবে রয়ে যাবে তোমার শরীর, আর এই পৃথিবীর মানুষের ভিড়। * আমারে খুজিয়াছিলে তুমি একদিন — কখন হারায়ে যাই — এই ভয়ে নয়ন মলিন করেছিলে তুমি! — জানি আমি; তবু, এই পৃথিবীর ফসলের ভূমি আকাশের তারার মতন ফলিয়া ওঠে না রোজ — দেহ ঝরে — ঝরে যায় মন তার আগে! এই বর্তমান — তার দু — পায়ের দাগে মুছে যায় পৃথিবীর পর, একদিন হয়েছে যা তার রেখা, ধূলার অক্ষর! আমারে হারায়ে আজ চোখ ম্লান করিবে না তুমি — জানি আমি; পৃথিবীর ফসলের ভূমি আকাশের তারার মতন ফলিয়া ওঠে না রোজ — দেহ ঝরে, তার আগে আমাদের ঝরে যায় মন! * আমার পায়ের তলে ঝরে যায় তৃণ — তার আগে এই রাত্রি — দিন পড়িতেছে ঝরে! এই রাত্রি, এই দিন রেখেছিলে ভরে তোমার পায়ের শব্দে, শুনেছি তা আমি! কখন গিয়েছে তবু থামি সেই শব্দে! — গেছ তুমি চলে সেই দিন সেই রাত্রি ফুরায়েছে বলে! আমার পায়ের তলে ঝরে নাই তৃণ — তবু সেই রাত্রি আর দিন পড়ে গেল ঝ’রে। সেই রাত্রি — সেই দিন — তোমার পায়ের শব্দে রেখেছিলে ভরে! * জানি আমি, খুঁজিবে না আজিকে আমারে তুমি আর; নক্ষত্রের পারে যদি আমি চলে যাই, পৃথিবীর ধুলো মাটি কাঁকরে হারাই যদি আমি — আমারে খুঁজিতে তবু আসিবে না আজ; তোমার পায়ের শব্দ গেল কবে থামি আমার এ নক্ষত্রের তলে! — জানি তবু, নদীর জলের মতো পা তোমার চলে — তোমার শরীর আজ ঝরে রাত্রির ঢেউয়ের মতো কোনো এক ঢেউয়ের উপরে! যদি আজ পৃথিবীর ধুলো মাটি কাঁকরে হারাই যদি আমি চলে যাই নক্ষত্রের পারে — জানি আমি,।

About