@regan_covrig: basically buy the shorts worth the hype

Regan Covrig
Regan Covrig
Open In TikTok:
Region: US
Sunday 03 September 2023 16:51:42 GMT
1094278
134754
0
1683

Music

Download

Comments

There are no more comments for this video.
To see more videos from user @regan_covrig, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

✿ভিলেন সাহেব✿~part-38
✿ভিলেন সাহেব✿~part-38 "Taehyung স্পেশাল" [বলেই taehyung চোখের জল মুছলো। উপস্থিত সবার চোখেই জল শুধুমাত্র মিস্টার শেখর আর শীলা বাদে।Taehyung আবার শুরু করলো, Taehyung:" সারারাত মাকে ডাকি কিন্তু সে শুনেনি।সকালে কাজের বুয়া আমার চিৎকার শুনে রুমে এসে দেখে মায়ের নিথর দেহ আর বাবার জ্ঞান হারয়ে পরে থাকা।বুয়া মায়ের শরীর ধরে দেখে মায়ের শরীর ঠান্ডা হয়ে আছে বরফের মতো আর তার পালসও চলছে না।বুয়া তখনই আর দেরি না করে আশেপাশের বাড়ির মানুষদের ডেকে নিয়ে আসে। সকলেই বলে উঠে আমার মা মৃত। আর বাবা জ্ঞান হারিয়েছে! ওইটুকুনি বয়সে যদি ওই পরিস্থিতিতে শুনি যে নিজের মা "মৃত" কি পরিস্থিতিটাই না হয় ওই সন্তানের?আমারও কোনো দিক ছিলো না।বাবার জ্ঞান ফিরতেই সে সবার সামনে মিথ্যা বলে যে ডাকাত ঢুকেছিলো বাসায় টাকা পয়সা না দেয়ায় বালিশ চাপা দিয়ে মাকে মেরে ফেলেছে আর সে মাকে ছাড়াতে গিয়ে তাকে জোরে বারি মেরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।" বলে আবারও থামে taehyung। Jungkook তখন বলে উঠে, Jungkook:"তুমি কিছু বলেনি?" Taehyung:বলার মতো পরিস্থিতি আমার ছিলো না।কাঁদতে কাঁদতে আমার ঢেকোর উঠে গিয়েছিলো। তবে বড়রা আমাকেও জিজ্ঞেস করেছিলো কি হয়েছে? আমি তখন নিজের মধ্যে ছিলাম না বারবার মা মা করেই যাচ্ছিলাম।অবশেষে সবাই বিশ্বাস করে নিলো।সাদা কাফনে মোড়ানো মায়ের মুখটা কতো নিষ্পাপ লাগছিলো।তার মুখটা ফ্যাকাসে আর উজ্জ্বল যেনো সে ঘুমিয়ে আছে আর এখনই তার ঘুম ভেঙে যাবে এবং আমাকে দেখে আমাকে বুকে নিয়ে বলবে,"এইতো taehyung বাবা আমি কোথাও যাবো না তোর কাছেই থাকবো!" কিন্তু নাহ সেই আশা আমার পূরণ হলো না। কিছুক্ষণ পর বাবাসহ অনেকেই খাটিয়া কাধে চাপিয়ে কোথায় যেনো চলে গেলো। আমার দিন মাকে ছাড়া খুবই কষ্টের মাঝে চলতে লাগে।বাবা কখনোই আমার খোঁজ নিয়েও দেখেনি আমি কেমন আছি কি করছি!সারাক্ষণ ফোন কল আর বাসার বাইরে থাকতো। আমাদের একজন বিশ্বস্ত খালা ছিলো সেই আমার যত্ন করতো। একদিন বাবাকে আবদার করে বললাম,"বাবা আমায় স্কুলে নিয়ে চলো না!"এইটা বলার কারণে আমাকে অমানুষের মতো মারধর করেন তিনি।সেদিন শরীরের ক্ষতর চেয়ে মনের ক্ষতটা আরও দীর্ঘ হয়ে যায় তবুও প্রকাশ করিনি। সেদিন আমার স্কুলও যাওয়া হয়নি।মায়ের মৃত্যুর বেশ কিছুদিন পর বাবার সেই এক্সকে বাবা বিয়ে করে এই বাড়িতে আনে এবং আমায় বলে আমি তোকে নতুন মা এনে দিয়েছি এখন আর একা থাকবি না তুই। সেদিন আমি বুঝিনি কেন আমার সাথে সে ভালো ব্যবহার করেছে তবে নতুন মা বলতে বুঝেছি আবারও মায়ের মতো কাউকে পাবো যে আমায় খুব যত্ন নিবে। কিন্তু মা যে মা-ই হয় তার স্থান কেউ দখল করতে পারেনা।এই নতুন মা আসায় আমার জীবন যেনো আরও নরকে পরিণত হলো।সেও সারাদিন এই ক্লাব ফ্রেন্ড ফূর্তি এমনকি অনেকসময় আমাদের বাসাতেও পুরুষ নিয়ে আনতেন।আমাকে প্রতিদিন সে মারের উপর রাখতো। নিজে ভুল করলে মিথ্যা সাজিয়ে বাবার কাছে নালিশ করলে সে আমাকে ধরে অনেক মারধর করতো। এতো পরিমাণ মারতো যে আমার শরীর কাঁপিয়ে জ্বর আসতো যা টানা ১সপ্তাহ যেতো। এতে তাদের কোনোরকম মাথা ব্যথা ছিলো না যে আমি মরেছি নাকি বেচে আছি। আমাকে কঠিনভাবে এও জানিয়ে দেয়া হয়েছে যেনো ঘরের কথা বাইরে প্রকাশ না করি। তবে হঠাৎই বাবা মায়ের পার্সোনাল লইয়ারকে তন্নতন্ন করে খুঁজেও পায়নি যার কারণে সে নিজের নামে সম্পত্তি করতে পারেনি। তাই এতোদিন ধরে নকল কাজের মাধ্যমে সে এই পুরো সম্পত্তি সামলিয়েছে। আমাকে কোনো ঈদেই ভালো জামাকাপড় দিতো না। ঈদের সময় আমাকে যাও দিতো ফুটপাত থেকে কেনা লম্বা জোব্বা ফতুয়া। পোশাকের জন্য বন্ধুদের কাছে অনেক হাসির পাত্র হয়েছি তবে সেটা নিয়ে আমার কোনোরকম মন খারাপ হতো না কারণ পোশাক দিয়ে কাউকে বিচার করা বোকামি ছাড়া কিছুই না।সে যাইহোক এভাবে হাজারো অত্যাচারের মাঝের আমি লেখাপড়া চালিয়ে যাই।স্কুলে ঠিকমতো এটেন্ড না হলেও পরিক্ষা আসলে রেগুলার দিতাম।এভাবেই মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ করি। এর উপরের ক্লাসে উঠেও মারধরই আমার সঙ্গী ছিলো।সেই থেকে আজ পর্যন্ত এতো বড় হয়েছি সব সহ্য করেছি কিন্তু এখন সহ্য সীমানার বাইরে। কাল yn2র কথায় বুঝেছি যাদের মধ্যে খারাপ কাজের বিষ রক্তের শিরায় শিরায় মিশে আছে তাদের হাজারবার সুযোগ দিলেও কাজ হবে না।তাই কালকে বিকালেই আমি তাদের বিরুদ্ধে সবরকম প্রুভ কালেক্ট করেছি।অফিসার আপনি লইয়ারকে বলুন তিনি সব যোগ্য প্রুফই দেবেন। অফিসার ঘৃণার সাথে বলে উঠেন, -" ছিহ আপনারা কি মানুষ? একটা মানুষকে খুন করে কতো সহজে নিজেদের দোষ ধামাচাপা দিলেন.শুধু তাই নয় একটা ছেলের প্রতি এতোটা অত্যাচার করেছেন এতোটা বছর ধরে! ছিহ আপনাদের কিছু বলতেও বিবেকে বাধছে!" Jungkook কথার মাঝে রাগি সুরে বলে উঠে, Jungkook:"আগে ওনাকে জিজ্ঞেস করুন কেন ওই নিরপরাধ মানুষটাকে খুন করেছে!" অফিসার এবার বলে, -"হ্যাঁ ঠিক এইযে মিস্টার শেখর কেন মিসেস বৃষ্টিকে নির্বিচারে হত্যা করেছেন বলুন জবাব দিন!"(কঠিন ভাবে চেঁচিয়ে) continue... copylink করে দিও আমি একটু পরে next part দিবো ইনশাল্লাহ ❤️ #fpyシ

About