@7_ar6: #بلا_حبه_الحياه_صحره . #كربلاءالمقدسه #كربلاء_العشق #كربلاء_الحسين . . #محمد_باقر_الخاقاني #جدي

ALi Raad AR
ALi Raad AR
Open In TikTok:
Region: IQ
Sunday 18 February 2024 19:18:20 GMT
1758
255
0
1

Music

Download

Comments

There are no more comments for this video.
To see more videos from user @7_ar6, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#এক_চিলতে_ভালোবাসা_ [Part-82]_ Yn-আমার আর আপনার নাকি বিয়ে ঠিক। আরো অনেক কথা। চাচি তো খুব রেগে আছে।
#এক_চিলতে_ভালোবাসা_ [Part-82]_ Yn-আমার আর আপনার নাকি বিয়ে ঠিক। আরো অনেক কথা। চাচি তো খুব রেগে আছে।" Jk- ভালোই তো করেছে। আপুকে আমার থ্যাক্স দিতে ইচ্ছে করছে।" Yn- কেন?" Jk- এসব বলার জন্য।এখন সবাই জানে তুই আমার হবু বউ। তাই কেউ আমার সাথে তোকে দেখলে খারাপ ভাববে না।" আমি চোখ বড় তাকালাম। ভাইয়া চোখ ছোট করে তাকিয়ে বললো, Jk- " তোকে নীল কালারের মানায় না রে yn।" আমি বললাম, "মানে।" Jk- মানে তোকে দেখতে ভালো লাগছেনা। " আমি মন খারাপ করে দাঁড়িয়ে আছি। আজ মনে হয় সত্যি ভালো লাগছে না কেউ তো আমার প্রশংসা করে নি। আমি নিচের দিকে মুখ কালো করে দাঁড়িয়ে আছি‌ ওইদিকে Yoona নাচছে দেখতেও ইচ্ছে করছে না। ভাইয়া আমাকে টেনে স্টেজ এর পেছনে নিয়ে এলো। আর আমাকে দেয়ালে হেলান দিয়ে দাড় করিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে রইল। আমি হতভম্ব হয়ে বললাম, "কি হলো এখানে আনলেন কেন?" Jk- আচ্ছা তোর কি মনে খারাপ হয়েছে? সুন্দর লাগছে না বলে?" আমি বিস্মিত হয়ে তাকালাম। আমার তো মন খারাপ হয়েছে কিন্তু আমি বলবো না। Jk:- কি হলো আমার মুখে প্রশংসা শুনতে চাস?" আমি ঢোক গিলে মাথা নিচু করে ফেললাম কি সর্বনাশ আমার ভাইয়ার মুখ থেকে নিজের প্রশংসা শুনতে ইচ্ছে করছে। আমি নিজের এমন নির্লজ্জ ইচ্ছে কি করে বলবো। পারবো না আমি নিচের দিকে তাকিয়ে আছি। ঠোঁট শুকিয়ে আসছে আমি বার বার ভিজিয়ে নিচ্ছি জিভ্বা দিয়ে ঠোঁট। ভাইয়া আমার থুতনি ধরে মুখটা তুলে বললো" Jk- কি হলো এমন হাঁসফাঁস করছিস কেন?" আমি বললাম, -- সবাই নাচছে চলুন দেখি?" ভাইয়া ছারলো না। আমি বললাম, " আমাকে তো ভালো লাগছে না দেখতে তাহলে এমন করে তাকিয়ে আছেন কেন?" ভাইয়া ঠোঁটের কোনে বাঁকা হাসি টেনে বললো, Jk- "আমার জিনিস সুন্দর লাগলেও আমি তাকায় থাকবো। না লাগলেও তাকায় থাকবো তোর কি?" ভাইয়ার কথা শুনে থমকে চুপ করে গেলাম। ভাইয়া আমাকে ছেড়ে দিলো। Jk- দেখা শেষ হবে না আমার। তাই চল যাই‌।" বলে হাত ধরে টেনে অনুষ্ঠানে এলো। তখন yoona দৌড়ে এলো আর আমাকে আর জাংকুক ভাইয়াকে টেনে নিয়ে বললো নাচতে। কিন্তু ভাইয়া নাচবে না, না করছে। আমি জরোসরো হয়ে দাঁড়িয়ে আছি। নাচতে হলে লজ্জায় পারবো। এতো মানুষের সামনে আমি নাচতেই পারবো না। কিন্তু ভাইয়া রাজি হলে আমি না করতে পারবোনা। আল্লাহ কে ডাকছি যেন রাজি না হয়। কিন্তু রাজি হলো তাও একা না ভাইয়া আর আমি আর Jisso আপু আর kai ভাই‌য়া। তাই জাংকুক ভাইয়া রাজি হয়েছে। একটা হিন্দি গান ছারলো আর শুরু হলো নাচ।আমি নাচতে পারিনা বলে চুপ করে কোনায় সরে দাঁড়িয়ে আছি। Kai ভাই আর jisso আপু নাচছে। আমাকে না পেয়ে ভাইয়া চলে এলো আমার কাছে। Jk- 'চল। " Yn- "আমি নাচবো না। আমি নাচতে পারিনা।" Jk-"তোর নাচতে হবে না। আমার সাথে খালি তাল মিলাবি" Yn-"তাও পারবো না। এতো মানুষের মধ্যে আমি কিছু করতে পারবোনা।" Jk-"চল।" Yn-"না।" ভাইয়া বিরক্ত হয়ে রেগে আমাকে টেনে নিয়ে গেলো। আমি আঁতকে হাত ছারানোর চেষ্টা করছি পারছিনা। ভাইয়া আমাকে কোমর জড়িয়ে ধরলো। আমি আশেপাশে তাকাচ্ছি। সবাই খুব ইনজয় করছে। কিন্তু কিছু মহিলা কেমন করে যেন তাকিয়ে আছে। গ্ৰামে এটা স্বাভাবিক। চাচি আগুন চোখে তাকিয়ে আছে। আমি ভয়ার্ত চোখে তাকিয়ে আছি সবার দিকে। নাচ শেষ হতেই আমি রেগে মেগে চলে গেলাম। ভাইয়া আমার পেছনে এলো। Yn- "আপনি আমার আশেপাশে আসবেন না ছিঃ সবার সামনে আমাকে নাচিয়ে ছারলেন?" Jk-"আমরা একা নাকি আপুরা ও ছিলো।" 'Yn- তো কী তারা হাজবেন্ড ওয়াইফ আর আমরা?" Jk- আমরা ও হবো তো।" আমি এই প্রথম ভয় চোখে না রাগী চোখে তাকালাম। তা দেখে ভাইয়া বললো, Jk- ও মাই গড তুই আমাকে ভয় পাচ্ছিস না উল্টা রাগ দেখাচ্ছিস?" আমি রাগী চোখে তাকিয়ে আছি খুব রাগ লাগছে আমার। ভাইয়া বললো, Jk- আমি তো এমন Yn কেই চাই। যে আমাকে ভয় পাবে না। যার চোখে থাকবে অফুরান্ত ভালোবাসা, যে আমাকে রাগ দেখাবে, রেগে গাল ফুলিয়ে রাখবে। আমি তার রাগ ভাঙাবো। তার ছোট ছোট আবদার পূরণ করবো। তাকে খুব ভালোবাসবো। আমি রাগ ভুলে মুগ্ধ নয়নে ভাইয়ার দিকে তাকিয়ে আছি। এসব তো আমার কল্পনা। আমি এমন একজন চাইতাম। ভাইয়া জানলো কি করে? Jk- "কি ভাবছিস?" হকচকিয়ে বললাম, কিছু না। ভাইয়া আমাকে বললো, মেহেদী দিবি। আমি অবাক হয়ে বললাম, আমি? Jk- 'হুম। মাথা নাড়িয়ে বললো। Yn- "আমি কেন? Jk- আয় দিবি আর আমার নাম লিখবি।" Yn- কিন্তু?" Jk- কোন কিন্তু না চল।" বলেই মেহেদী আর্টিস্টদের ডেকে নিজে আমার পাশে বসে পরলো আমাকেও চেয়ার টেনে বসিয়ে। তারপর তার ইচ্ছা মতো ডিজাইন বলে মেহেদী দেওয়া লো আমি নিরবে সব দেখলাম। আমার হাতের মাঝে ভাইয়ার নাম লেখালো। Time skip... মানুষের গিজগিজ করছে বাড়ি জুড়ে। আজ গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান তাই নিয়ে কতো শত আয়োজন। সকালের খাবারের পর আমি বসে আছি Sonam আপুর রুমে। তিনি আমাকে দিয়ে তার লেহেঙ্গার ফতুয়া সিলাই করাচ্ছে। যেখানে থেকে ফতুয়া বানিয়েছে তারা ঢিলা বানিয়ে দিয়েছে। সেটা করছি আমি। 400+cp #unfreezemyacount #bdofficialtiktok
Heart Signal S2_[Part_57]_ Jm:- কিন্তু মেরেছিলে কেনো সেটা তুমি আমাকে এখনো বলোনি।আজকে বলতে হবে বলো...! Jimmy:- আরে Minhoo এর বড় বোন নাকি তোমাকে লাইক করে।ও নাকি তোমার উপর বড়সড় ক্রাশ খেয়েছে,তোমাকে বিয়ে করার স্বপ্ন দেখছিলো। Jm:- কিন্তু তাই বলে তুমি Minhoo কে কেনো মারলে? Jimmy:- তুমি যদি ওর বোনকে বিয়ে করো তাহলে তুমি আমাট কি হতে-? Jm:- খালু🤔? Jimmy:- এই জন্যই মেরেছি🥱।বেশি কিছু না না*কের মাঝে একটা ঘুসি মেরেছি..ইয়েয়য়য় ডিসুম..👊🏻।আর এমনিতেই ওর চেহারাটাই আমার ভালো লাগে না।দেখলেই মারতে ইচ্ছে করে।এটাও একটা কারন বুঝলে পাপা😎 Jm:- উদ্ধার করছোস মা।এবার কি করছোস মা-!?হাত নাকি পা,কোনটা ভাঙ্গছোস🙂? Jimmy:- রিলেক্স পাপা,হাত পা কিছুই ভাঙ্গিনি।আমাদের নেক্সট সানডে ফাইনাল স্পোর্টগেইম ভূলে গেলে? Jm:- ওপস্,মনে ছিলো না।ওকে ডান,তোমার পাপা যাবে তোমার সাথে। Jimmy:- হুম, সাথে মাম্মামও যাবে। Jm:- কেনো? Jimmy:- কেনো মানে কি-? তোমরা একসাথে যাবে। Jm:-ওকে,বাট তোমার কি মনে হচ্ছে না তুমি আমার ভালোবাসার ভাগ অন্য কাউকে দিচ্ছো? Jimmy:- উমহু,একদম না।তোমার ভালোবাসা সবটুকু তোমারই থাকবে।আর মাম্মামেরটা তার। Jm:- বাহ্,তুমি আবার আমাকে তোমার মাম্মামের কথা মনে করিয়ে দিলে।যখন তুমি ছোট ছিলে,তখন আমি এমন করে বললে সেও আমাকে এভাবে বলতো😅😄। Jimmy:- পাপা স্টোপ...... Jm:- কি হলো-? Jimmy:- পাপা ফ্লাওয়ার!! ওইযে রজনীগন্ধা,মাম্মামের না ফেবারিট! নিয়ে এসো,গো.. Jm:- আজ নয়,অন্যদিন। Jimmy:- কেনো পাপা,আজকেই।নিয়ে এসো না প্লিজ।  জিমিন শান্ত চাহনি দিয়ে গাড়ি থেকে নেমে ফুলের দোকানে পা বারালো।জিমি Yuine কেই তার আসল মা ভাবছে। তাই এত বায়না আর তাদের মেলানোর এত বাহানা।কিন্তু সত্যিটা তো বড্ড কঠিন। জিমিন মানতে না চাইলেও তাকে মেয়ের সামনে তা করতে হবে যা জিমির মনকে প্রভাবিত করবে না।একগুচ্ছ রজনীগন্ধা নিয়ে আবারো গাড়িতে উঠলো জিমিন।সাথে আইসক্রিম আর চকলেট যা জিমির প্রিয়।চকলেট দেখে জিমি খুশিতে বলে, Jimmy:- পাপা তুমি এটা কখনো ভূলো না।লাভ ইউ পাপা। Jm:- ভালোবাসার মানুষগুলোর কিছুই ভূলা যায় না।মনের কোনে সবটা থেকে যায়,যা তা দেখা মাত্রই মনে করিয়ে দেয়। Jimmy:- তাহলে মাম্মামেরটা ভূলে যাও কেনো? Jm:- ভূলি নি,মনে আছে। কেউ আর কোনো কথা বলে না।জিমি চকলেট খেতে খেতে জানালার বাইরে তাকিয়ে আছে আর জিমিন বুকে একরাশ কষ্ট নিয়ে গাড়ি চালাচ্ছে। বাড়ির সামনে এসে গাড়ি থামায় জিমিন।জিমির দিকে তাকিয়ে বলে, Jm:- তুৃমি গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নাও প্রিন্সেস।আমি গাড়িটা পার্ক করে আসছি। Jimmy:- ওকে পাপা। জিমি চলে যায়।জিমিন গাড়ি পার্ক করে ফুলগুলো হাতে নিয়ে নিজের রুমে ঢুকে।ঘরের বেলকনির দরজা খোলা থাকায় দক্ষিণের বাতাসে ঘরটা বেস ঠান্ডা হয়ে ছিলো।এই মূহুর্তে জিমিনের কাছে বেসামাল বাতাসের স্পর্শ ভালোই লাগছিলো।তাই আর একটু কাছ থেকে অনুভব করতে বেলকিনর দিকে এগিয়ে যায় সে।আর সাথে সাথেই সে ভীষণ রেগে যায়। Jm:- এই মেয়ে তোমার সাহস তো কম না!!তুমি আমার বউয়ের শাড়ি পরে আছো! Yuine:- বউয়ের শাড়ি আমি পরবো নাতো কে পরবে?আমি কি আপনার নানি লাগি নাকি? Jm:- ফালতু কথা বাদ দাও।তুমি কি জানো না কারো পারমিশন ছাড়া তার কোনো কিছুতে হাত দেওয়া উচিত নয়? Yuine:- প্রথমত আপনার আগের বউয়ের ঠিকানা আমার জানা নেই,দ্বিতীয়ত যে পুরুষ বিয়ে করে বউকে জামাকাপড় কিনে দেয় নি তার কাছ থেকে অন্যের জামা পরার পারমিশন আমি নিতে পারবো না।কারন তার লজ্জা নাই থাকতে পারে কিন্তু আমার আছে।তাই নিজের লজ্জা সংবরণ করলাম। Jm:- ভালোই তর্ক করতে পারো দেখছি,আমার সাথে একদম লাগতে আসবে না।আমি তোমাকে আমার বউ বলে মানি না আর মানবোও না।তাই আমার বউয়ের কোনো কিছুতে তুমি হাত দেবে না।যাও গিয়ে শাড়ি পাল্টে এসো। Yuine:- শাড়ি খুলে কি উলঙ্গ হয়ে ঘুরে বেড়াবো আপনার সামনে?বললাম তো,আপনার লজ্জা নাই থাকতে পারে তবে আমার আছে। জিমিন বারবার তাকে নির্লজ্জ বলায় বেশ রেগে যায় আর খানিকটা সামনে এগিয়ে গিয়ে Yuine এর দুইবাহু চেপে ধরে গ্রিলে পিন করে। Jm:- বারবার কাকে নির্লজ্জ বলছো তুমি?আমাকে তুমি এখনো চেনো না,আমি যদি নির্লজ্জ হয়ে ওঠি তাহলে তুমি তোমার ইজ্জত নিয়ে যেতে পারবে না। জিমিনের দাঁতে দাঁত চেপে কথা বলাটা Yuine এর উপর ভালোই প্রভাব ফেলেছে। জিমিনের এতোটা কাছে চলে আসাকে সে আশা করেনি।জিমিন yuine এর এতটা কাছাকাছি ছিলো যে জিমিনের গরম নিশ্বাস yuine এর চোখে মুখে আছড়ে পরছিলো।ভয়ে আর এক অন্যরকম আশংকায় yuine নিজের চোখ দুটো খিঁচে  বন্ধ করে নেয়। Yuine:-দে..দেখুন..আমি কিন্তু এসব একদম সহ্য করবো না।আমাকে জোরজবরদস্তির করার চেষ্টা ও করবেন না।আর যদি করেনও আমার শরীর পাবেন,মন না। Jm:- Just shut up...ইডিয়ট একটা। এটা কোনো ফিল্ম না,আর তুমি ভাবলে কিভাবে যে আমি তোমাকে...নো নেভার। Yuine:- তাহলে কি শাড়ি খুলতে এসেছেন??আমার ইজ্জত এভাবে লুটতে চাচ্ছেন!! #unfreezemyacount #foryoupage #foryou #rithkook #foryoupage
Heart Signal S2_[Part_57]_ Jm:- কিন্তু মেরেছিলে কেনো সেটা তুমি আমাকে এখনো বলোনি।আজকে বলতে হবে বলো...! Jimmy:- আরে Minhoo এর বড় বোন নাকি তোমাকে লাইক করে।ও নাকি তোমার উপর বড়সড় ক্রাশ খেয়েছে,তোমাকে বিয়ে করার স্বপ্ন দেখছিলো। Jm:- কিন্তু তাই বলে তুমি Minhoo কে কেনো মারলে? Jimmy:- তুমি যদি ওর বোনকে বিয়ে করো তাহলে তুমি আমাট কি হতে-? Jm:- খালু🤔? Jimmy:- এই জন্যই মেরেছি🥱।বেশি কিছু না না*কের মাঝে একটা ঘুসি মেরেছি..ইয়েয়য়য় ডিসুম..👊🏻।আর এমনিতেই ওর চেহারাটাই আমার ভালো লাগে না।দেখলেই মারতে ইচ্ছে করে।এটাও একটা কারন বুঝলে পাপা😎 Jm:- উদ্ধার করছোস মা।এবার কি করছোস মা-!?হাত নাকি পা,কোনটা ভাঙ্গছোস🙂? Jimmy:- রিলেক্স পাপা,হাত পা কিছুই ভাঙ্গিনি।আমাদের নেক্সট সানডে ফাইনাল স্পোর্টগেইম ভূলে গেলে? Jm:- ওপস্,মনে ছিলো না।ওকে ডান,তোমার পাপা যাবে তোমার সাথে। Jimmy:- হুম, সাথে মাম্মামও যাবে। Jm:- কেনো? Jimmy:- কেনো মানে কি-? তোমরা একসাথে যাবে। Jm:-ওকে,বাট তোমার কি মনে হচ্ছে না তুমি আমার ভালোবাসার ভাগ অন্য কাউকে দিচ্ছো? Jimmy:- উমহু,একদম না।তোমার ভালোবাসা সবটুকু তোমারই থাকবে।আর মাম্মামেরটা তার। Jm:- বাহ্,তুমি আবার আমাকে তোমার মাম্মামের কথা মনে করিয়ে দিলে।যখন তুমি ছোট ছিলে,তখন আমি এমন করে বললে সেও আমাকে এভাবে বলতো😅😄। Jimmy:- পাপা স্টোপ...... Jm:- কি হলো-? Jimmy:- পাপা ফ্লাওয়ার!! ওইযে রজনীগন্ধা,মাম্মামের না ফেবারিট! নিয়ে এসো,গো.. Jm:- আজ নয়,অন্যদিন। Jimmy:- কেনো পাপা,আজকেই।নিয়ে এসো না প্লিজ। জিমিন শান্ত চাহনি দিয়ে গাড়ি থেকে নেমে ফুলের দোকানে পা বারালো।জিমি Yuine কেই তার আসল মা ভাবছে। তাই এত বায়না আর তাদের মেলানোর এত বাহানা।কিন্তু সত্যিটা তো বড্ড কঠিন। জিমিন মানতে না চাইলেও তাকে মেয়ের সামনে তা করতে হবে যা জিমির মনকে প্রভাবিত করবে না।একগুচ্ছ রজনীগন্ধা নিয়ে আবারো গাড়িতে উঠলো জিমিন।সাথে আইসক্রিম আর চকলেট যা জিমির প্রিয়।চকলেট দেখে জিমি খুশিতে বলে, Jimmy:- পাপা তুমি এটা কখনো ভূলো না।লাভ ইউ পাপা। Jm:- ভালোবাসার মানুষগুলোর কিছুই ভূলা যায় না।মনের কোনে সবটা থেকে যায়,যা তা দেখা মাত্রই মনে করিয়ে দেয়। Jimmy:- তাহলে মাম্মামেরটা ভূলে যাও কেনো? Jm:- ভূলি নি,মনে আছে। কেউ আর কোনো কথা বলে না।জিমি চকলেট খেতে খেতে জানালার বাইরে তাকিয়ে আছে আর জিমিন বুকে একরাশ কষ্ট নিয়ে গাড়ি চালাচ্ছে। বাড়ির সামনে এসে গাড়ি থামায় জিমিন।জিমির দিকে তাকিয়ে বলে, Jm:- তুৃমি গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নাও প্রিন্সেস।আমি গাড়িটা পার্ক করে আসছি। Jimmy:- ওকে পাপা। জিমি চলে যায়।জিমিন গাড়ি পার্ক করে ফুলগুলো হাতে নিয়ে নিজের রুমে ঢুকে।ঘরের বেলকনির দরজা খোলা থাকায় দক্ষিণের বাতাসে ঘরটা বেস ঠান্ডা হয়ে ছিলো।এই মূহুর্তে জিমিনের কাছে বেসামাল বাতাসের স্পর্শ ভালোই লাগছিলো।তাই আর একটু কাছ থেকে অনুভব করতে বেলকিনর দিকে এগিয়ে যায় সে।আর সাথে সাথেই সে ভীষণ রেগে যায়। Jm:- এই মেয়ে তোমার সাহস তো কম না!!তুমি আমার বউয়ের শাড়ি পরে আছো! Yuine:- বউয়ের শাড়ি আমি পরবো নাতো কে পরবে?আমি কি আপনার নানি লাগি নাকি? Jm:- ফালতু কথা বাদ দাও।তুমি কি জানো না কারো পারমিশন ছাড়া তার কোনো কিছুতে হাত দেওয়া উচিত নয়? Yuine:- প্রথমত আপনার আগের বউয়ের ঠিকানা আমার জানা নেই,দ্বিতীয়ত যে পুরুষ বিয়ে করে বউকে জামাকাপড় কিনে দেয় নি তার কাছ থেকে অন্যের জামা পরার পারমিশন আমি নিতে পারবো না।কারন তার লজ্জা নাই থাকতে পারে কিন্তু আমার আছে।তাই নিজের লজ্জা সংবরণ করলাম। Jm:- ভালোই তর্ক করতে পারো দেখছি,আমার সাথে একদম লাগতে আসবে না।আমি তোমাকে আমার বউ বলে মানি না আর মানবোও না।তাই আমার বউয়ের কোনো কিছুতে তুমি হাত দেবে না।যাও গিয়ে শাড়ি পাল্টে এসো। Yuine:- শাড়ি খুলে কি উলঙ্গ হয়ে ঘুরে বেড়াবো আপনার সামনে?বললাম তো,আপনার লজ্জা নাই থাকতে পারে তবে আমার আছে। জিমিন বারবার তাকে নির্লজ্জ বলায় বেশ রেগে যায় আর খানিকটা সামনে এগিয়ে গিয়ে Yuine এর দুইবাহু চেপে ধরে গ্রিলে পিন করে। Jm:- বারবার কাকে নির্লজ্জ বলছো তুমি?আমাকে তুমি এখনো চেনো না,আমি যদি নির্লজ্জ হয়ে ওঠি তাহলে তুমি তোমার ইজ্জত নিয়ে যেতে পারবে না। জিমিনের দাঁতে দাঁত চেপে কথা বলাটা Yuine এর উপর ভালোই প্রভাব ফেলেছে। জিমিনের এতোটা কাছে চলে আসাকে সে আশা করেনি।জিমিন yuine এর এতটা কাছাকাছি ছিলো যে জিমিনের গরম নিশ্বাস yuine এর চোখে মুখে আছড়ে পরছিলো।ভয়ে আর এক অন্যরকম আশংকায় yuine নিজের চোখ দুটো খিঁচে বন্ধ করে নেয়। Yuine:-দে..দেখুন..আমি কিন্তু এসব একদম সহ্য করবো না।আমাকে জোরজবরদস্তির করার চেষ্টা ও করবেন না।আর যদি করেনও আমার শরীর পাবেন,মন না। Jm:- Just shut up...ইডিয়ট একটা। এটা কোনো ফিল্ম না,আর তুমি ভাবলে কিভাবে যে আমি তোমাকে...নো নেভার। Yuine:- তাহলে কি শাড়ি খুলতে এসেছেন??আমার ইজ্জত এভাবে লুটতে চাচ্ছেন!! #unfreezemyacount #foryoupage #foryou #rithkook #foryoupage

About