@pricelesstay: Skip takeout for the week and invest instead. #invest #financialfreedom #investing #moneytips #personalfinance #wealthbuilding

Taylor Price • Finance Tips
Taylor Price • Finance Tips
Open In TikTok:
Region: US
Sunday 14 July 2024 14:32:37 GMT
725
13
0
9

Music

Download

Comments

There are no more comments for this video.
To see more videos from user @pricelesstay, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

꧁✿নেশাক্ত প্রিয় তুমি✿꧂ •|Part 16|• ✿বখাটেগুলো Yn দের কাছে আসতেই Yn রা ইট পাথরের কুঁচো আর ধুলোবালিগুলো ওদের চোখেমুখে ছুঁড়ে দিলো। ওরা চোখেমুখে হাত দিয়ে Yn দের উদ্দেশ্যে বিশ্রীভাবে গালি দিলো। ওদের মধ্যে দুজন দৌড়ে চলে এলো Yn দের কাছে। হাত ধরতে নিলেই মাথায় থাকা হিজাবের পিন খুলে একজনের চোখে ফুটিয়ে দিলো। আরেকজনের নাক বরাবর ঘুষি দিলাম। ওরা নাক, চোখ চেপে বসে পড়লো। Yn রা সুযোগ বুঝে দৌড় দিলো। Rishta, Sana Ynর সামনে আর Yn পেছনে। হুট করে পায়ের সাথে কিছু জড়িয়ে যাওয়ায় মুখ থুবড়ে রাস্তায় পড়ে গেলো Yn. উঠার চেষ্টা করলো কিন্তু পারলো না। Ynর পায়ে ব্যথা করছে ভীষন, হয়তো পা মচকেছে। পেছন ফিরে দেখলো ওরা এগিয়ে আসছে Ynর দিকে। তবুও খুব কষ্ট করে উঠে দাঁড়ালো Yn. এই পা নিয়ে দৌড়ানোর মতো শক্তি নেই Ynর। তবুও খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটতে শুরু করলো। হঠাৎ মনে হলো পেছন থেকে কেউ ছুরিকাঘাত করেছে ওকে। Yn খেয়াল করে দেখলো, Ynর পিঠের কার্নিশে, চামড়া ভেদ করে ছুরি বিঁধেছে। গলগল করে রক্ত গরিয়ে পড়ছে সেখান থেকে। Yn এসব কাটাছেঁড়া, রক্ত দেখতে পারেনা, ফোবিয়া আছে ওর। অসহনীয় যন্ত্রণায় Ynর চোখ থেকে কয়েক ফোঁটা পানি গরিয়ে পড়লো। লোকগুলো এসে ঘিরে ফেললো Yn কে। Ynর জীবনের প্রদীপ তবে এভাবেই নিভতে চললো? Jungkook ভাইয়ার কথা মনে পড়ছে ভীষন। আমি না থাকলে কি সে ভালো থাকবে? তাকে নিয়ে জমানো কথাগুলো আর বলা হলো না। জেদ না করে মামনির কথা শোনা উচিত ছিল আমার। চোখ মেলে রাখতে পারলাম না আর, চোখের পাতা বুঁজে আসছে বারবার। শুধু শুনতে পেলাম সামনে থেকে Rishta Sanaর আর্তনাদ, আর পেছন থেকে লোকগুলোর বিশ্রী হাসি। এতোকিছু করেও হেরে গেলাম, বাঁচার আশা ছেড়ে দিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লাম। তবে কি আমার জীবনের অঙ্কটা এমন অমীমাংসিতই রয়ে যাবে? Seen change~ চিৎকার করে ধড়ফড়িয়ে উঠে বসলাম আমি। ঘামে ভিজে একেবারে জুবুথুবু অবস্থা হয়েছে আমার। গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে যেনো! বুকে হাত দিয়ে জোরে জোরে শ্বাস টেনে নিলাম। আমার বুক ধরফর করছে ভীষণ। Heart এতো জোরে beat করছে যেনো মনে হচ্ছে লাফিয়ে বেড়িয়ে আসবে! দোয়া-দুরুদ পড়ে বুকে কয়েকবার ফুঁক দিলাম। মাথার উপরে থাকা সিলিং ফ্যানটা full speed এ চলছে কিন্তু তবুও আমি ঘামছি অনবরত। পুরো ঘর জুড়ে এখন আবছা আবছা অন্ধকারে ছেয়ে আছে। আশেপাশে এলোমেলো দৃষ্টি নিক্ষেপ করে Yn নিজেকে নিজের ঘরেই আবিষ্কার করলো। প্রচণ্ড ভয়ে থরথর করে কাঁপছে এখনো। আমি এখনও বেঁচে আছি তাহলে? এতোক্ষণ যা দেখেছি তা নিছক স্বপ্ন ছিল? সত্যিই কি ভয়ংকর স্বপ্ন! একেবারে জীবন্ত মনে হয়েছিলো! এই বুঝি টুপ করে ঝরে গেলো Ynর তর তাজা প্রাণটা! Ynর নিজেকে ধাতস্থ বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। স্বপ্ন নিছক স্বপ্নই হয়। কিন্তু Ynর কাছে এখনো বাস্তব মনে হচ্ছে। এর রেশ কাটেনি এখনো Ynর। Ynর চিৎকার শুনে ইতোমধ্যে বাড়ির সকলে হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এসেছে আমার ঘরে। ঘরের আলো জ্বালাতেই Yn কে ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে বসে দেখে তাদের ঘুম উবে যায়। সবার চোখেমুখে ফুটে উঠল চিন্তার ভাঁজ। Yn ভীতসন্ত্রস্ত চিত্তে তাকালো একবার সবার দিকে। Yn/m এগিয়ে এসে Ynর মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে থাকে। Yn ভয়ে জাপটে ধরে Yn/m কে। Jk/m এসে পানি ভর্তি গ্লাসটা এগিয়ে দিলো Ynর দিকে। Yn তা নিয়ে এক নিঃশ্বাসে পুরোটুকু গলায় ঢেলে নিলো। তারপর জোরেজোরে শ্বাস নিতে থাকলো। Eunwoo: কি হয়েছে Ynie, এই মাঝরাতে এভাবে চিৎকার করছিস কেন? অতিরিক্ত ভয় পাওয়ার কারণে Yn কোনো কথা বলতে পারলো না। নির্বিকার হয়ে তাই Yn/mর বুকে মাথা এলিয়ে দিলো। মাথাটা ধরেছে ভীষন। সবটা কেমন ওলোট পালোট লাগছে। একটা স্বপ্ন এতোটা জীবন্ত কিভাবে হতে পারে? যদিও স্বপ্নে যা দেখেছে  তা পুরোটাই অবাস্তব ছিল। তবুও ভয় পেয়েছি ভীষণ। আসলে Eunwoo দের সাথে Yn ঘুরাঘুরি করে, ফিরতে ফিরতে রাত দশটা বেজে গিয়েছিলো। Jungkook রা ব্রিজ থেকে ঘুরে আবার পার্কে টুকটাক ঘুরে ফিরে হালকা খাবার খেয়ে চলে এসেছিলো। রাত হয়ে যাওয়ায় cafe তে আর যাওয়া হয়নি, বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো তাই। এজন্য বাইরে থেকে দেখেই ফিরে এসেছিলো Jungkook রা। বাসায় ফিরে আর খাওয়া দাওয়া হয়নি। রুমে এসে Ynর ফাঁকা ফাঁকা লাগছিলো, ঘুমও আসছিলো না। তাছাড়াও Sana ar Rishta ও ছিল না বিধায়, Ynর আজ একা একা খুব boring লাগছিলো। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো একটা series দেখা যাক। তো সেখানে একটা seen ছিল এমন, যেটা Yn স্বপ্নে দেখেছিলো। আর তাছাড়াও পার্কের ঐ road টায় বিভিন্ন রেস্তোরাঁ, দোকানপাট থাকায় প্রায় সবসময়ই কোলাহলপূর্ণ থাকে, ফলে ঐ রাস্তায় একা পেয়ে ক্ষতি হবার সম্ভাবনাও খুব একটা নেই বললেই চলে। কেউ কিছু বললেও কেউ না কেউ তা দেখবেই। অতএব স্বপ্ন অবাস্তবই হয়। (এই ff টা কেমন খাপছাড়া type এর লেখা হয় 🤧 নিজের কাছেই ভালো লাগে না তোমাদের আর কি ভালো লাগবে 🥹💔 আচ্ছা এই ff টা off করে দেই? 😶 btw 600+ c-link করে দিও) #foryou #fypシ゚viral #jeon_raisa #fypシ #fyp #foryou #fypシ゚viral #foryou #fypシ゚viral #fypシ #fyp
꧁✿নেশাক্ত প্রিয় তুমি✿꧂ •|Part 16|• ✿বখাটেগুলো Yn দের কাছে আসতেই Yn রা ইট পাথরের কুঁচো আর ধুলোবালিগুলো ওদের চোখেমুখে ছুঁড়ে দিলো। ওরা চোখেমুখে হাত দিয়ে Yn দের উদ্দেশ্যে বিশ্রীভাবে গালি দিলো। ওদের মধ্যে দুজন দৌড়ে চলে এলো Yn দের কাছে। হাত ধরতে নিলেই মাথায় থাকা হিজাবের পিন খুলে একজনের চোখে ফুটিয়ে দিলো। আরেকজনের নাক বরাবর ঘুষি দিলাম। ওরা নাক, চোখ চেপে বসে পড়লো। Yn রা সুযোগ বুঝে দৌড় দিলো। Rishta, Sana Ynর সামনে আর Yn পেছনে। হুট করে পায়ের সাথে কিছু জড়িয়ে যাওয়ায় মুখ থুবড়ে রাস্তায় পড়ে গেলো Yn. উঠার চেষ্টা করলো কিন্তু পারলো না। Ynর পায়ে ব্যথা করছে ভীষন, হয়তো পা মচকেছে। পেছন ফিরে দেখলো ওরা এগিয়ে আসছে Ynর দিকে। তবুও খুব কষ্ট করে উঠে দাঁড়ালো Yn. এই পা নিয়ে দৌড়ানোর মতো শক্তি নেই Ynর। তবুও খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটতে শুরু করলো। হঠাৎ মনে হলো পেছন থেকে কেউ ছুরিকাঘাত করেছে ওকে। Yn খেয়াল করে দেখলো, Ynর পিঠের কার্নিশে, চামড়া ভেদ করে ছুরি বিঁধেছে। গলগল করে রক্ত গরিয়ে পড়ছে সেখান থেকে। Yn এসব কাটাছেঁড়া, রক্ত দেখতে পারেনা, ফোবিয়া আছে ওর। অসহনীয় যন্ত্রণায় Ynর চোখ থেকে কয়েক ফোঁটা পানি গরিয়ে পড়লো। লোকগুলো এসে ঘিরে ফেললো Yn কে। Ynর জীবনের প্রদীপ তবে এভাবেই নিভতে চললো? Jungkook ভাইয়ার কথা মনে পড়ছে ভীষন। আমি না থাকলে কি সে ভালো থাকবে? তাকে নিয়ে জমানো কথাগুলো আর বলা হলো না। জেদ না করে মামনির কথা শোনা উচিত ছিল আমার। চোখ মেলে রাখতে পারলাম না আর, চোখের পাতা বুঁজে আসছে বারবার। শুধু শুনতে পেলাম সামনে থেকে Rishta Sanaর আর্তনাদ, আর পেছন থেকে লোকগুলোর বিশ্রী হাসি। এতোকিছু করেও হেরে গেলাম, বাঁচার আশা ছেড়ে দিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লাম। তবে কি আমার জীবনের অঙ্কটা এমন অমীমাংসিতই রয়ে যাবে? Seen change~ চিৎকার করে ধড়ফড়িয়ে উঠে বসলাম আমি। ঘামে ভিজে একেবারে জুবুথুবু অবস্থা হয়েছে আমার। গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে যেনো! বুকে হাত দিয়ে জোরে জোরে শ্বাস টেনে নিলাম। আমার বুক ধরফর করছে ভীষণ। Heart এতো জোরে beat করছে যেনো মনে হচ্ছে লাফিয়ে বেড়িয়ে আসবে! দোয়া-দুরুদ পড়ে বুকে কয়েকবার ফুঁক দিলাম। মাথার উপরে থাকা সিলিং ফ্যানটা full speed এ চলছে কিন্তু তবুও আমি ঘামছি অনবরত। পুরো ঘর জুড়ে এখন আবছা আবছা অন্ধকারে ছেয়ে আছে। আশেপাশে এলোমেলো দৃষ্টি নিক্ষেপ করে Yn নিজেকে নিজের ঘরেই আবিষ্কার করলো। প্রচণ্ড ভয়ে থরথর করে কাঁপছে এখনো। আমি এখনও বেঁচে আছি তাহলে? এতোক্ষণ যা দেখেছি তা নিছক স্বপ্ন ছিল? সত্যিই কি ভয়ংকর স্বপ্ন! একেবারে জীবন্ত মনে হয়েছিলো! এই বুঝি টুপ করে ঝরে গেলো Ynর তর তাজা প্রাণটা! Ynর নিজেকে ধাতস্থ বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। স্বপ্ন নিছক স্বপ্নই হয়। কিন্তু Ynর কাছে এখনো বাস্তব মনে হচ্ছে। এর রেশ কাটেনি এখনো Ynর। Ynর চিৎকার শুনে ইতোমধ্যে বাড়ির সকলে হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এসেছে আমার ঘরে। ঘরের আলো জ্বালাতেই Yn কে ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে বসে দেখে তাদের ঘুম উবে যায়। সবার চোখেমুখে ফুটে উঠল চিন্তার ভাঁজ। Yn ভীতসন্ত্রস্ত চিত্তে তাকালো একবার সবার দিকে। Yn/m এগিয়ে এসে Ynর মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে থাকে। Yn ভয়ে জাপটে ধরে Yn/m কে। Jk/m এসে পানি ভর্তি গ্লাসটা এগিয়ে দিলো Ynর দিকে। Yn তা নিয়ে এক নিঃশ্বাসে পুরোটুকু গলায় ঢেলে নিলো। তারপর জোরেজোরে শ্বাস নিতে থাকলো। Eunwoo: কি হয়েছে Ynie, এই মাঝরাতে এভাবে চিৎকার করছিস কেন? অতিরিক্ত ভয় পাওয়ার কারণে Yn কোনো কথা বলতে পারলো না। নির্বিকার হয়ে তাই Yn/mর বুকে মাথা এলিয়ে দিলো। মাথাটা ধরেছে ভীষন। সবটা কেমন ওলোট পালোট লাগছে। একটা স্বপ্ন এতোটা জীবন্ত কিভাবে হতে পারে? যদিও স্বপ্নে যা দেখেছে  তা পুরোটাই অবাস্তব ছিল। তবুও ভয় পেয়েছি ভীষণ। আসলে Eunwoo দের সাথে Yn ঘুরাঘুরি করে, ফিরতে ফিরতে রাত দশটা বেজে গিয়েছিলো। Jungkook রা ব্রিজ থেকে ঘুরে আবার পার্কে টুকটাক ঘুরে ফিরে হালকা খাবার খেয়ে চলে এসেছিলো। রাত হয়ে যাওয়ায় cafe তে আর যাওয়া হয়নি, বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো তাই। এজন্য বাইরে থেকে দেখেই ফিরে এসেছিলো Jungkook রা। বাসায় ফিরে আর খাওয়া দাওয়া হয়নি। রুমে এসে Ynর ফাঁকা ফাঁকা লাগছিলো, ঘুমও আসছিলো না। তাছাড়াও Sana ar Rishta ও ছিল না বিধায়, Ynর আজ একা একা খুব boring লাগছিলো। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো একটা series দেখা যাক। তো সেখানে একটা seen ছিল এমন, যেটা Yn স্বপ্নে দেখেছিলো। আর তাছাড়াও পার্কের ঐ road টায় বিভিন্ন রেস্তোরাঁ, দোকানপাট থাকায় প্রায় সবসময়ই কোলাহলপূর্ণ থাকে, ফলে ঐ রাস্তায় একা পেয়ে ক্ষতি হবার সম্ভাবনাও খুব একটা নেই বললেই চলে। কেউ কিছু বললেও কেউ না কেউ তা দেখবেই। অতএব স্বপ্ন অবাস্তবই হয়। (এই ff টা কেমন খাপছাড়া type এর লেখা হয় 🤧 নিজের কাছেই ভালো লাগে না তোমাদের আর কি ভালো লাগবে 🥹💔 আচ্ছা এই ff টা off করে দেই? 😶 btw 600+ c-link করে দিও) #foryou #fypシ゚viral #jeon_raisa #fypシ #fyp #foryou #fypシ゚viral #foryou #fypシ゚viral #fypシ #fyp

About