@hayman1141: ရနိုင်မယ့်ဂါဝန်လေးတွေပါရှင့်🍀👗💕#trends #fyp #tiktokvideoviral💕💕💞 #foryorpage #maxidress #haymanclothing

HayMan Clothing
HayMan Clothing
Open In TikTok:
Region: MM
Tuesday 16 July 2024 10:02:46 GMT
2465
102
4
3

Music

Download

Comments

angelaei24
angelaei :
စျေးလေးသိပါရစေ
2024-07-16 10:09:44
1
hayman1141
HayMan Clothing :
ကြိုက်နှစ်သက်ပါက fb page- Hay Man Clothing သို့မဟုတ်0️⃣9️⃣2️⃣5️⃣0️⃣3️⃣5️⃣0️⃣5️⃣6️⃣0️⃣viberနံပါတ်သို့ ဆက်သွယ်မှာယူနိုင်ပါတယ်ရှင့်💙🙏🏻
2024-07-16 10:17:03
0
thet0249
Thet :
🥰🥰🥰🥰🥰
2024-07-16 10:06:41
0
To see more videos from user @hayman1141, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#★অদৃশ্য_মায়াজাল★PART :44 অনেক্ষন ধরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বারান্দায় বসে আছে yn।হস্পিটালে এলেই ওর গা গুলিয়ে আসে।তারওপর সরকারী হাসপাতাল।গিঞ্জি গিঞ্জি অবস্থা।ডিউটি ডাক্তাররা রাউন্ড দিচ্ছে।ও আউট ডোরে বসে আছে।ক্লাস শেষে ওর এক বান্ধবীর সাথে এসেছে বান্ধবীর মামাকে দেখতে।তিনি অসুস্থ হয়ে এখানে চিকিৎসাধীন আছেন।yn ভেতরে ঢোকে কিছুক্ষন থেকে বেরিয়ে এসেছে।দম বন্ধ হয়ে আসছিলো তার।বারান্দায় বসে বান্ধবীর জন্য অপেক্ষা করছিলো সে। হঠাৎ সামনে চোখ পড়তেই দেখলো জাংকুক একটা পেশেন্টের মেডিকেল হিস্ট্রি পড়তে পড়ত বেরোচ্ছিলো।ওর পেছন পেছন দুজন ইন্টার্নি ডাক্তারও আছে।ইন্টার্নি ডাক্তার দুজনের মধ্যে  একজন ছেলে অপরজন মেয়ে!yn হাঁ করে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে আছে।বয়সে ওর চেয়ে দু'এক বছরের বড় হবে।সাদা ধবধবে ফর্সা,লম্বা,অসম্ভব সুন্দর চেহারা।চোখা নাক,কাজল নয়না,গোলাপি ঠোঁট! yn এর লাইফে দেখা সবচেয়ে সুন্দরি মেয়ে।সুহি যদি সুচিত্রা সেন হয় এ হবে ডাবল,ত্রিপল সুচিত্রার কম্বিনেশন।এত পারফেকশন একটা মেয়ের হয় কি করে?yn এর কান্না পাচ্ছে।ভীষণ কান্না পাচ্ছে!অস্থির অস্থির লাগছে। এই মেয়েকেই কেন জেকের সাথে কাজ করতে হলো?  জেকে তাদের সাথে কিছু একটা নিয়ে আলাপ করছে।কথার মাঝখানে হঠাৎ yn এর দিকে চোখ পড়লো।প্রথমে খেয়াল করে নি।চোখ সরিয়ে নিলো।তার পরপরই আবার বিস্ময় কৌতুহলী দৃষ্টিতে তাকালো।yn একটা টুল এর ওপর বসে আছে।জেকে হাতের ফাইলটা ওদের হাতে ধরিয়ে দিয়ে yn এর কাছে এগিয়ে এলো।yn ওকে দেখে বসা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে গেছে। জেকের চোখেমুখে উদ্বেগ।জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে বললো। jk:তুমি এখানে?কোন সমস্যা? yn এর এইমুহূর্তে কথা বলতে ইচ্ছে করছে না।ভীষণ কাঁদতে ইচ্ছে করছে।জেকে কে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে পারলে ভালো হতো!জেকে আবারও জিজ্ঞেস করলো। জেকে: yn?..এনিথিং রং? yn: না।আসলে আমার এক বান্ধবীর সাথে এসেছিলাম।ওর মামা অসুস্থ।দেখতে এসেছে! jk:কেবিনে? yn:জ্বী। jk:তুমি এই গরমের মধ্যে এখানে বসে আছো কেন?চলো আমার রুমে চলো। yn: না সমস্যা নেই।ও বোধহয় এক্ষুনি চলে আসবে। jk:ও কত নাম্বার কেবিনে আছে আমাকে বলো আমি ওয়ার্ডবয়কে বলে দিচ্ছি ওকে আমার রুমে নিয়ে আসবে। yn:এতো ব্যস্ত হওয়ার দরকার নেই।আপনি কাজ ফেলে শুধু শুধু ঝামেলা করছেন। jk:আমার কাজ শেষ।তুমি চলো আমার সাথে। yn আর কথা বাড়ালো না।জেকের পেছন পেছন ওর রুমে ঢুকলো।সরকারি কেবিন যদিও বেশ আহামরি না তবে বেশ গোছালো। জেকে ওর চেয়ারে বসে বললো। jk: কি খাবে বলো।আমি ওর্ডার করছি। yn: আমি কিছু খাবো না। jk: কেন? yn: আসলে হাসপাতালের পরিবেশ আমার সহ্য হয় না। বমি বমি লাগে। জেকে ওর কথা শুনে একটু হাসলো।সেই হাসিতেই yn এর হৃদয়টা দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেলো।সাদা এপ্রোনে জেকে কে বেশ লাগছে।এপ্রোনের ভেতরে কালো,নীল ফুলহাতা চেকশার্ট ইন করে পরেছে।হাতে ঘড়ি!চোখে চশমা একবারে পার্ফেক্টলি ম্যাচড সবকিছু। yn এরমনে হচ্ছে ওর এই মায়া মায়া চেহারা দেখে রোগী এমনিতেই ভালো হয়ে যাবে। জেকে ওর কথায় তাল মিলিয়ে বললো। jk:প্রথম প্রথম আমারও এমন হতো।মেডিকেলে পড়ার সময় হস্পিটালে এলেই আমার মাথা ঘুরতো।এখন অবশ্য সয়ে গেছে।রোজ থাকতে হয়।তবে আমি লন্ডনে যখন ট্রেনিং করতে গিয়েছিলাম ওখানকার পরিবেশ খুবই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ছিলো।এখানকার মতো গিঞ্জি গিঞ্জি অবস্থা না। yn: আমাদের দেশে তো হস্পিটালের সংকট। jk: হস্পিটালের সংকট না,আসলে আমাদের সরকারি হস্পিটালের সংকট।বেসরকারি হাস্পাতালে চিকিৎসা নেওয়ার মত সামর্থ্য অনেকেরই নেই। ওরা কথা বলছিলো এমন সময় yn এর বান্ধবী এসে ভেতরে ঢুকলো।yn পরিচয় করিয়ে দিলো। yn: আমার বান্ধবী Nancy। জেকে হাসিমুখে ওকে স্বাগত জানালো।নেন্সির স্বভাব হচ্ছে বেশি কথা বলা।জেকে কে দেখেই ও বিমোহিত হয়ে গেছে।জেকের দিকে তাকিয়ে বললো। Nancy:ডাক্তার যদি এমন হ্যান্ডসাম হয় তাহলে তো রোগী উলটো অসুস্থ হয়ে যাবে। জেকে ওর কথা শুনে একটু হাসলো।yn এই জন্যই নেন্সি কে নিয়ে ভেতরে ঢুকতে চাইছিলো না।প্রথম দেখাতেই কেউ এমন আচরন করতে পারে সেটা এই তারছেঁড়া মেয়েটাকে না দেখলে ওর মাথায় ঢুকতো না। নেন্সি জেকের দিকে তাকিয়ে একটা হাসি দিয়ে বললো। Nancy: আপনি দয়া করে আমার পালসটা একটু চেক করে দেখবেন? জেকে হাসিমুখেই নেন্সির বামহাতটা নিয়ে ওর পালস চেক করলো। ynএর চোখেমুখে অস্বস্তি।মুহূর্তে নেন্সির গালে কষে একটা চড় বসাতে ইচ্ছে করছে।কিন্তু সেটা আপাতত সম্ভব না। পালস চেক করা শেষ হতেই জেকে নেন্সিকে জিজ্ঞেস করলো ওর জন্য কিছু অর্ডার করবে কি না।নেন্সিও লাজ লজ্জার মাথা খেয়ে বললো। Nancy: আপনি বললে না করতে পারবো না। yn চুপচাপ বসে জেকের কান্ড দেখছে।নেন্সি লাজলজ্জার ধারে কাছে দিয়েও গেলো না।বকবক করেই যাচ্ছে। একটু পরেই জেকের একটা কল এলো।ব্যস্ত ভঙ্গিতে  উঠে দাঁড়িলো সে।আন্তরিক হাসি দিয়ে বললো। jk: স্যরি!আমাকে যেতে হবে। ইমার্জেন্সি।তোমাদের সমস্যা না হলে কিছুক্ষণ বসতে পারো। নেন্সির যদিও মত ছিলো।সুযোগ পেয়ে yn উঠে দাঁড়িয়ে বললো। yn: আমরাও আজকে আসি।এমনিতেই অনেক দেরী হয়ে গিয়েছে!
#★অদৃশ্য_মায়াজাল★PART :44 অনেক্ষন ধরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বারান্দায় বসে আছে yn।হস্পিটালে এলেই ওর গা গুলিয়ে আসে।তারওপর সরকারী হাসপাতাল।গিঞ্জি গিঞ্জি অবস্থা।ডিউটি ডাক্তাররা রাউন্ড দিচ্ছে।ও আউট ডোরে বসে আছে।ক্লাস শেষে ওর এক বান্ধবীর সাথে এসেছে বান্ধবীর মামাকে দেখতে।তিনি অসুস্থ হয়ে এখানে চিকিৎসাধীন আছেন।yn ভেতরে ঢোকে কিছুক্ষন থেকে বেরিয়ে এসেছে।দম বন্ধ হয়ে আসছিলো তার।বারান্দায় বসে বান্ধবীর জন্য অপেক্ষা করছিলো সে। হঠাৎ সামনে চোখ পড়তেই দেখলো জাংকুক একটা পেশেন্টের মেডিকেল হিস্ট্রি পড়তে পড়ত বেরোচ্ছিলো।ওর পেছন পেছন দুজন ইন্টার্নি ডাক্তারও আছে।ইন্টার্নি ডাক্তার দুজনের মধ্যে একজন ছেলে অপরজন মেয়ে!yn হাঁ করে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে আছে।বয়সে ওর চেয়ে দু'এক বছরের বড় হবে।সাদা ধবধবে ফর্সা,লম্বা,অসম্ভব সুন্দর চেহারা।চোখা নাক,কাজল নয়না,গোলাপি ঠোঁট! yn এর লাইফে দেখা সবচেয়ে সুন্দরি মেয়ে।সুহি যদি সুচিত্রা সেন হয় এ হবে ডাবল,ত্রিপল সুচিত্রার কম্বিনেশন।এত পারফেকশন একটা মেয়ের হয় কি করে?yn এর কান্না পাচ্ছে।ভীষণ কান্না পাচ্ছে!অস্থির অস্থির লাগছে। এই মেয়েকেই কেন জেকের সাথে কাজ করতে হলো? জেকে তাদের সাথে কিছু একটা নিয়ে আলাপ করছে।কথার মাঝখানে হঠাৎ yn এর দিকে চোখ পড়লো।প্রথমে খেয়াল করে নি।চোখ সরিয়ে নিলো।তার পরপরই আবার বিস্ময় কৌতুহলী দৃষ্টিতে তাকালো।yn একটা টুল এর ওপর বসে আছে।জেকে হাতের ফাইলটা ওদের হাতে ধরিয়ে দিয়ে yn এর কাছে এগিয়ে এলো।yn ওকে দেখে বসা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে গেছে। জেকের চোখেমুখে উদ্বেগ।জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে বললো। jk:তুমি এখানে?কোন সমস্যা? yn এর এইমুহূর্তে কথা বলতে ইচ্ছে করছে না।ভীষণ কাঁদতে ইচ্ছে করছে।জেকে কে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে পারলে ভালো হতো!জেকে আবারও জিজ্ঞেস করলো। জেকে: yn?..এনিথিং রং? yn: না।আসলে আমার এক বান্ধবীর সাথে এসেছিলাম।ওর মামা অসুস্থ।দেখতে এসেছে! jk:কেবিনে? yn:জ্বী। jk:তুমি এই গরমের মধ্যে এখানে বসে আছো কেন?চলো আমার রুমে চলো। yn: না সমস্যা নেই।ও বোধহয় এক্ষুনি চলে আসবে। jk:ও কত নাম্বার কেবিনে আছে আমাকে বলো আমি ওয়ার্ডবয়কে বলে দিচ্ছি ওকে আমার রুমে নিয়ে আসবে। yn:এতো ব্যস্ত হওয়ার দরকার নেই।আপনি কাজ ফেলে শুধু শুধু ঝামেলা করছেন। jk:আমার কাজ শেষ।তুমি চলো আমার সাথে। yn আর কথা বাড়ালো না।জেকের পেছন পেছন ওর রুমে ঢুকলো।সরকারি কেবিন যদিও বেশ আহামরি না তবে বেশ গোছালো। জেকে ওর চেয়ারে বসে বললো। jk: কি খাবে বলো।আমি ওর্ডার করছি। yn: আমি কিছু খাবো না। jk: কেন? yn: আসলে হাসপাতালের পরিবেশ আমার সহ্য হয় না। বমি বমি লাগে। জেকে ওর কথা শুনে একটু হাসলো।সেই হাসিতেই yn এর হৃদয়টা দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেলো।সাদা এপ্রোনে জেকে কে বেশ লাগছে।এপ্রোনের ভেতরে কালো,নীল ফুলহাতা চেকশার্ট ইন করে পরেছে।হাতে ঘড়ি!চোখে চশমা একবারে পার্ফেক্টলি ম্যাচড সবকিছু। yn এরমনে হচ্ছে ওর এই মায়া মায়া চেহারা দেখে রোগী এমনিতেই ভালো হয়ে যাবে। জেকে ওর কথায় তাল মিলিয়ে বললো। jk:প্রথম প্রথম আমারও এমন হতো।মেডিকেলে পড়ার সময় হস্পিটালে এলেই আমার মাথা ঘুরতো।এখন অবশ্য সয়ে গেছে।রোজ থাকতে হয়।তবে আমি লন্ডনে যখন ট্রেনিং করতে গিয়েছিলাম ওখানকার পরিবেশ খুবই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ছিলো।এখানকার মতো গিঞ্জি গিঞ্জি অবস্থা না। yn: আমাদের দেশে তো হস্পিটালের সংকট। jk: হস্পিটালের সংকট না,আসলে আমাদের সরকারি হস্পিটালের সংকট।বেসরকারি হাস্পাতালে চিকিৎসা নেওয়ার মত সামর্থ্য অনেকেরই নেই। ওরা কথা বলছিলো এমন সময় yn এর বান্ধবী এসে ভেতরে ঢুকলো।yn পরিচয় করিয়ে দিলো। yn: আমার বান্ধবী Nancy। জেকে হাসিমুখে ওকে স্বাগত জানালো।নেন্সির স্বভাব হচ্ছে বেশি কথা বলা।জেকে কে দেখেই ও বিমোহিত হয়ে গেছে।জেকের দিকে তাকিয়ে বললো। Nancy:ডাক্তার যদি এমন হ্যান্ডসাম হয় তাহলে তো রোগী উলটো অসুস্থ হয়ে যাবে। জেকে ওর কথা শুনে একটু হাসলো।yn এই জন্যই নেন্সি কে নিয়ে ভেতরে ঢুকতে চাইছিলো না।প্রথম দেখাতেই কেউ এমন আচরন করতে পারে সেটা এই তারছেঁড়া মেয়েটাকে না দেখলে ওর মাথায় ঢুকতো না। নেন্সি জেকের দিকে তাকিয়ে একটা হাসি দিয়ে বললো। Nancy: আপনি দয়া করে আমার পালসটা একটু চেক করে দেখবেন? জেকে হাসিমুখেই নেন্সির বামহাতটা নিয়ে ওর পালস চেক করলো। ynএর চোখেমুখে অস্বস্তি।মুহূর্তে নেন্সির গালে কষে একটা চড় বসাতে ইচ্ছে করছে।কিন্তু সেটা আপাতত সম্ভব না। পালস চেক করা শেষ হতেই জেকে নেন্সিকে জিজ্ঞেস করলো ওর জন্য কিছু অর্ডার করবে কি না।নেন্সিও লাজ লজ্জার মাথা খেয়ে বললো। Nancy: আপনি বললে না করতে পারবো না। yn চুপচাপ বসে জেকের কান্ড দেখছে।নেন্সি লাজলজ্জার ধারে কাছে দিয়েও গেলো না।বকবক করেই যাচ্ছে। একটু পরেই জেকের একটা কল এলো।ব্যস্ত ভঙ্গিতে উঠে দাঁড়িলো সে।আন্তরিক হাসি দিয়ে বললো। jk: স্যরি!আমাকে যেতে হবে। ইমার্জেন্সি।তোমাদের সমস্যা না হলে কিছুক্ষণ বসতে পারো। নেন্সির যদিও মত ছিলো।সুযোগ পেয়ে yn উঠে দাঁড়িয়ে বললো। yn: আমরাও আজকে আসি।এমনিতেই অনেক দেরী হয়ে গিয়েছে!

About