@mi____io515: #عبارات_عابث_اكسبلور🤫 #عبارات_تلامس_قلبك #اكسبلورررررررررررررررررررر

『عــابـث المـدمـر  𓆩 ⃟𓅓𓆪⇠⇡
『عــابـث المـدمـر 𓆩 ⃟𓅓𓆪⇠⇡
Open In TikTok:
Region: SA
Tuesday 16 July 2024 16:59:28 GMT
33125
426
40
186

Music

Download

Comments

til301
إبـٍيـٌهᬼ❤️❀⃟ـٍمـزيـونٌـه :
فعلاااا
2024-07-17 17:02:18
1
legend____n2
فخـN᭄ـ͜ــامتي🔥تكـفـ✮⃝ــي :
يسسسعدك
2024-07-16 18:40:11
2
til301
إبـٍيـٌهᬼ❤️❀⃟ـٍمـزيـونٌـه :
مبدع
2024-07-17 17:03:34
1
am....42
👑آمۣۗہيۣۗہرهۣۗہ 👑 :
تم نشر
2024-07-17 10:06:03
1
am....42
👑آمۣۗہيۣۗہرهۣۗہ 👑 :
السعـــــــــــــــــــادة لقلــــــــــــــــبك
2024-07-17 10:05:58
1
am....42
👑آمۣۗہيۣۗہرهۣۗہ 👑 :
فعلااا صحت حرؤؤؤفك 👑💐
2024-07-17 10:05:37
1
heamjjjjjj8
عفـ𓅇꙰᭄ـويه قـ𓅓͢ـويه :
صباحو
2024-07-16 22:23:40
1
heamjjjjjj8
عفـ𓅇꙰᭄ـويه قـ𓅓͢ـويه :
مبدع
2024-07-16 22:23:35
1
aa___kt
الملـᬼ👑᭄𓆩ـكه⇣ :
السعادة لقلبك
2024-07-16 20:25:10
1
iaov9
『مجـ😜⸙⃝ـنو㋡ن』 :
فعلا
2024-07-16 20:02:47
1
d10_____711
𓄂ᬼ𝐊𝐁𝐑𝐘𝐀'𝐀𓆃 :
مبدع حبي
2024-07-16 17:12:16
1
imzzzzmi
صَـيـآد|𝐒𝐈𝐀𝐃!✿ :
ررروووووووعاتك ♥️
2024-07-19 10:30:35
0
imzzzzmi
صَـيـآد|𝐒𝐈𝐀𝐃!✿ :
فعلاً
2024-07-19 10:30:39
0
altheeb84
Killua :
المشكلة ماكو اوفياء
2024-07-18 16:28:34
0
j8j8j8jr8
『 گبـريـاء🇾🇪⃤ 』 :
صدقت والله
2024-07-17 22:15:14
0
fdifl
『♯̶ابّـــــــو قــــارح 𓅃』⇠⇡ :
صح لسانك
2024-07-17 14:44:11
0
fdifl
『♯̶ابّـــــــو قــــارح 𓅃』⇠⇡ :
فعلا
2024-07-17 14:44:07
0
o12mop
وهـ͢ـ℘𓅈𓆪مم :
حي عينك
2024-07-16 22:52:31
0
ilxee1
هلوساتᬼـ💙⑅⃝ᬼـمزاجي :
صباحو
2024-07-16 21:45:56
0
ilxee1
هلوساتᬼـ💙⑅⃝ᬼـمزاجي :
فعلا
2024-07-16 21:45:52
0
aa___kt
الملـᬼ👑᭄𓆩ـكه⇣ :
فعلا
2024-07-16 20:25:14
0
iaov9
『مجـ😜⸙⃝ـنو㋡ن』 :
كفووو
2024-07-16 20:02:44
0
legend____n2
فخـN᭄ـ͜ــامتي🔥تكـفـ✮⃝ــي :
اتفق
2024-07-16 18:40:05
0
abdou.abdou3244
Sam :
صح كلامك
2024-07-16 18:25:26
0
To see more videos from user @mi____io515, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#cousin_love_s3 🌿||part-122|| seen change!! বন্ধ এক গোডাউনে বাধা অবস্থায় চেয়ারে বসে ঝিমোচ্ছে কাই। বাহির থেকে বোঝা মুশকিল এটা কোন জায়গা চারদিকে ঘুটঘুটে পরিবেশ। হটাৎ মুখে পানির ধারা পরায় ধরফরিয়ে চেতনায় ফিরলো কাই। পাশে taehyung পানির গ্লাস নিয়ে দাড়িয়ে তার পাশে enuwoo। সবার দিকে চোখ বুলিয়ে সামনে তাকাতেই আত্মা কেঁপে উঠলো। জাংকুক চেয়ারে বসে দুটো চাকু একে অপরের সাথে ঘর্ষণ করিয়ে ধার দিচ্ছে কাইঃ আ..আমাকে এখানে ধরে আনার কারণ কি? আমি কি করেছি? taehyung ক্রোধ সামলাতে না পেরে কাইয়ের মুখ বরাবর ঘুসি মেরে কলার ধরে বললো tae: কি করেছিস? আমার ভাইয়ের সুখ কেরে নিয়েছিস! নিষ্পাপ মেয়েটি দুনিয়া ভালো করে দেখার আগেই অফুটন্ত ফুল পিশে মেরেছিস কাই জানে এখন তার মৃত্যু। সে ভেবে চিন্তেই এই কাজ করেছে। জাংকুক তাকে মারলেও যায় আসেনা। তার সুখ ছিনিয়ে তাকে একা করে দিয়েছে আর কি চাই? কাই সয়তানি হাসি দিয়ে বললো কাইঃ অবশেষে আমিই জিতলাম। এখন মরলেও আমার কোনো যায় আসবেনা পিছন থেকে জাংকুক এসে কাইয়ের দরি খুলে দিয়ে পেটে নাগাতার ঘুসি দিয়ে বলে jk: তুই কি ভেবেছিস একটা সুট করেই মেরে দিবো তোকে? ওর থেকেও ভয়ংকর মৃত্যু দিবো তোর। সেকেন্ডে সেকেন্ডে মৃত্যুর করুন যন্ত্রণা উপভোগ করবি তুই বলেই পাশের কাচের দেওয়াল বরাবর ছুরে ফেলে দিলো কাইকে। কাচ ভেঙে মেঝেতে পরে গেলো কাই। শরীরের বিভিন্ন অংশ কাচ গেথে যাওয়াতে চিৎকার করে উঠলো কাই। উঠে পাল্টা শক্তি দেখাবার সামর্থ্য রইলোনা জাংকুক কাইয়ের পাশে হাটু গেরে বসে দুইহাত মেঝেতে চেপে ধরে হাতের চাকু দিয়ে আঙুল কাটতে লাগলো। ছটফট করতে লাগলো কাই তবে ছার পেলোনা জাংকুক হিংস্র পশুর মতো আঙুল টুকরো টুকরো করে কেটে পাশে বসে কাইয়ের মুখ চেপে বললো jk: আমাকে চিনিস না? এতো বড় কলিজার পাঠা তোর? কলিজা চিরে কুকুরকে খাওয়াবো। আপাতত এই আঙুল গুলো মোহাম্মদ পুরের নদীর মাছকে খাইয়ে তৃপ্তি মেটাবো। এখনি মরতে দিবোনা তোকে তিলে তিলে মারবো একা একা বিরবির করেই যাচ্ছে জাংকুক। কাই অজ্ঞান হয়ে পরে আছে। চারদিক রক্তে থইথই। পিছনে মাথা নিচু করে দাড়িয়ে আছে enu r tae জাংকুক উঠে হাসতে হাসতে চিৎকার করে বললো jk: ওই হাত দিয়ে মেরেছে না তোকে? ওই হাতের আঙুল কেটে নিয়েছি আমি! এবার তো ফিরে আয় আর কতো অভিমান করে থাকবি?? চোখে ঝাপসা দেখছে জাংকুক। সেই অবস্থায় সামনের দিকে হাটতে লাগলো। কয়েক কদম যাওয়ার পরেই মাটিতে লুটিয়ে পরতে নিলে enuwoo এসে কোল পেতে দিলো। ধীরে ধীরে চোখ বুজে গেলো জাংকুকের। দুইদিন অনাহার থাকার জন্য শরীর এমনিতেই ভিষন দুর্বল _ সময় থেমে থাকেনা কারো জন্য! এই কথাটা আসলেই বাস্তব, জিবনের সব গুরুত্বপূর্ণ কর্মকাণ্ড স্কেজুয়াল করিয়ে হয়না। থেমে থাকেনা পূর্ব ভাবনায়। আবেগের ডায়রিতে তারিখ স্থির থাকেনা। বাস্তবতার কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়ে ভেঙে গুড়িয়ে যায় কবিদের নানা আবেগি কল্পিত গল্প-কথা আপোষহীন ভাবে আফসোস করবার ফুরসত মেলেনা। জাংকুক নামের ব্যক্তিটির মতো হাজার হাজার মানুষের লাখো গরা শপ্ন এক তুরি'তেই ভ্যানিস হয়ে গেছে বহুবার! তারা কি আর বেচে নেই? অবশ্যই আছে! কারণ তুমি মরলে আমিও মরবো, এই কথাটা সম্পুর্ন আবেগি মিথ্যা! •─༎༅ পাঁচ বছর পর ༎༅─• রাত নয়টা! কলিং বেলের শব্দে মেইন ডোর খুলে দিলো কাজের মহিলা। ড্রয়িং রুমে শান্তা উপস্থিত! শান্তা কিছু বলতে নিবে তখনি এক পলক তাকিয়ে তাকে স্কিপ করে গমগম পায়ে সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে লাগলো জাংকুক। তার পিছু পিছু কিছু ফাইল নিয়ে ছুটলো enuwoo বুকে পাথর চাপা দিয়ে ছোফায় বসে পরলো শান্তা। এসব দেখা তার নিত্যদিনের কাজ। তবে রোজকার ইগনোর আর সইতে পারছেনা সে ভিতর থেকে গুরিয়ে ছাতু হয়ে যাচ্ছে। পাচ বছরে অনেক কিছু বদলে গেছে। দুই বছর আগে এমপি পদের স্থান লাভ করেছে জাংকুক তার পার্সোনাল PA হিসেবে enuwoo কাজ করে আটমাস আগে পরিস্থিতির করুন স্বীকার হয়ে শান্তাকে বিয়ে করেছে জাংকুক। ঘরোয়া ভাবে শুধু রেজিস্ট্রি পেপারে সাইন করেছে। তবে এটা বিয়ে বললে ভুল হবে এই অবদি এক ঘরে থাকেনা জাংকুক! আর না ঠিক মতো কথা বলে। মিডিয়া এই পর্যন্ত বিয়ের তথ্য জানেনা অতিতের সেই ঘটনার পর পরাশুনার জন্য কানাডা চলে গিয়েছিলো শান্তা। Yn মারা যাওয়ার দু’মাস বাদে  দেশে ফিরেছিলো ছুটিতে। তবে এসে এমন মর্মান্তিক ঘটনা শুনে আর যেতে পারেনি। ভালোবাসা জিনিস টা বড্ড বেহায়া। এতো অপমানের পরও ছুটে এসেছিলো প্রিয় পুরুষের বিপদে পাশে দাড়াতে। সময় যত যাচ্ছিলো জাংকুক ততই নিজেকে সবকিছু থেকে আলাদা করে নিচ্ছিলো তবে এতো দিনে একটি বারও তার মুখে 'Yn' নামটি শোনা যায়নি। শাপলা বেগম এতো চাপ সহ্য করতে না পেরে এরই মাঝে দু'বার হার্ট অ্যাটাক করেছিলেন। তিনি চাইতেন তার ছেলে নতুন করে জিবন শুরু করুক। শান্তার বাবা অনেক আগ থেকে জাংকুক কে পছন্দ করতো। তিনি জাংকুকের মায়ের কাছে প্রস্তাব দেন নতুন করে শান্তা আর জাংকুক কে মিলিয়ে দিতে। মায়ের এতো কান্নাকাটি চাপ সহ্য করতে না পেরে বাধ্য হয়ে বিয়েতে মত দিয়েছিলো জাংকুক।  _ #anika_mimi7
#cousin_love_s3 🌿||part-122|| seen change!! বন্ধ এক গোডাউনে বাধা অবস্থায় চেয়ারে বসে ঝিমোচ্ছে কাই। বাহির থেকে বোঝা মুশকিল এটা কোন জায়গা চারদিকে ঘুটঘুটে পরিবেশ। হটাৎ মুখে পানির ধারা পরায় ধরফরিয়ে চেতনায় ফিরলো কাই। পাশে taehyung পানির গ্লাস নিয়ে দাড়িয়ে তার পাশে enuwoo। সবার দিকে চোখ বুলিয়ে সামনে তাকাতেই আত্মা কেঁপে উঠলো। জাংকুক চেয়ারে বসে দুটো চাকু একে অপরের সাথে ঘর্ষণ করিয়ে ধার দিচ্ছে কাইঃ আ..আমাকে এখানে ধরে আনার কারণ কি? আমি কি করেছি? taehyung ক্রোধ সামলাতে না পেরে কাইয়ের মুখ বরাবর ঘুসি মেরে কলার ধরে বললো tae: কি করেছিস? আমার ভাইয়ের সুখ কেরে নিয়েছিস! নিষ্পাপ মেয়েটি দুনিয়া ভালো করে দেখার আগেই অফুটন্ত ফুল পিশে মেরেছিস কাই জানে এখন তার মৃত্যু। সে ভেবে চিন্তেই এই কাজ করেছে। জাংকুক তাকে মারলেও যায় আসেনা। তার সুখ ছিনিয়ে তাকে একা করে দিয়েছে আর কি চাই? কাই সয়তানি হাসি দিয়ে বললো কাইঃ অবশেষে আমিই জিতলাম। এখন মরলেও আমার কোনো যায় আসবেনা পিছন থেকে জাংকুক এসে কাইয়ের দরি খুলে দিয়ে পেটে নাগাতার ঘুসি দিয়ে বলে jk: তুই কি ভেবেছিস একটা সুট করেই মেরে দিবো তোকে? ওর থেকেও ভয়ংকর মৃত্যু দিবো তোর। সেকেন্ডে সেকেন্ডে মৃত্যুর করুন যন্ত্রণা উপভোগ করবি তুই বলেই পাশের কাচের দেওয়াল বরাবর ছুরে ফেলে দিলো কাইকে। কাচ ভেঙে মেঝেতে পরে গেলো কাই। শরীরের বিভিন্ন অংশ কাচ গেথে যাওয়াতে চিৎকার করে উঠলো কাই। উঠে পাল্টা শক্তি দেখাবার সামর্থ্য রইলোনা জাংকুক কাইয়ের পাশে হাটু গেরে বসে দুইহাত মেঝেতে চেপে ধরে হাতের চাকু দিয়ে আঙুল কাটতে লাগলো। ছটফট করতে লাগলো কাই তবে ছার পেলোনা জাংকুক হিংস্র পশুর মতো আঙুল টুকরো টুকরো করে কেটে পাশে বসে কাইয়ের মুখ চেপে বললো jk: আমাকে চিনিস না? এতো বড় কলিজার পাঠা তোর? কলিজা চিরে কুকুরকে খাওয়াবো। আপাতত এই আঙুল গুলো মোহাম্মদ পুরের নদীর মাছকে খাইয়ে তৃপ্তি মেটাবো। এখনি মরতে দিবোনা তোকে তিলে তিলে মারবো একা একা বিরবির করেই যাচ্ছে জাংকুক। কাই অজ্ঞান হয়ে পরে আছে। চারদিক রক্তে থইথই। পিছনে মাথা নিচু করে দাড়িয়ে আছে enu r tae জাংকুক উঠে হাসতে হাসতে চিৎকার করে বললো jk: ওই হাত দিয়ে মেরেছে না তোকে? ওই হাতের আঙুল কেটে নিয়েছি আমি! এবার তো ফিরে আয় আর কতো অভিমান করে থাকবি?? চোখে ঝাপসা দেখছে জাংকুক। সেই অবস্থায় সামনের দিকে হাটতে লাগলো। কয়েক কদম যাওয়ার পরেই মাটিতে লুটিয়ে পরতে নিলে enuwoo এসে কোল পেতে দিলো। ধীরে ধীরে চোখ বুজে গেলো জাংকুকের। দুইদিন অনাহার থাকার জন্য শরীর এমনিতেই ভিষন দুর্বল _ সময় থেমে থাকেনা কারো জন্য! এই কথাটা আসলেই বাস্তব, জিবনের সব গুরুত্বপূর্ণ কর্মকাণ্ড স্কেজুয়াল করিয়ে হয়না। থেমে থাকেনা পূর্ব ভাবনায়। আবেগের ডায়রিতে তারিখ স্থির থাকেনা। বাস্তবতার কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়ে ভেঙে গুড়িয়ে যায় কবিদের নানা আবেগি কল্পিত গল্প-কথা আপোষহীন ভাবে আফসোস করবার ফুরসত মেলেনা। জাংকুক নামের ব্যক্তিটির মতো হাজার হাজার মানুষের লাখো গরা শপ্ন এক তুরি'তেই ভ্যানিস হয়ে গেছে বহুবার! তারা কি আর বেচে নেই? অবশ্যই আছে! কারণ তুমি মরলে আমিও মরবো, এই কথাটা সম্পুর্ন আবেগি মিথ্যা! •─༎༅ পাঁচ বছর পর ༎༅─• রাত নয়টা! কলিং বেলের শব্দে মেইন ডোর খুলে দিলো কাজের মহিলা। ড্রয়িং রুমে শান্তা উপস্থিত! শান্তা কিছু বলতে নিবে তখনি এক পলক তাকিয়ে তাকে স্কিপ করে গমগম পায়ে সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে লাগলো জাংকুক। তার পিছু পিছু কিছু ফাইল নিয়ে ছুটলো enuwoo বুকে পাথর চাপা দিয়ে ছোফায় বসে পরলো শান্তা। এসব দেখা তার নিত্যদিনের কাজ। তবে রোজকার ইগনোর আর সইতে পারছেনা সে ভিতর থেকে গুরিয়ে ছাতু হয়ে যাচ্ছে। পাচ বছরে অনেক কিছু বদলে গেছে। দুই বছর আগে এমপি পদের স্থান লাভ করেছে জাংকুক তার পার্সোনাল PA হিসেবে enuwoo কাজ করে আটমাস আগে পরিস্থিতির করুন স্বীকার হয়ে শান্তাকে বিয়ে করেছে জাংকুক। ঘরোয়া ভাবে শুধু রেজিস্ট্রি পেপারে সাইন করেছে। তবে এটা বিয়ে বললে ভুল হবে এই অবদি এক ঘরে থাকেনা জাংকুক! আর না ঠিক মতো কথা বলে। মিডিয়া এই পর্যন্ত বিয়ের তথ্য জানেনা অতিতের সেই ঘটনার পর পরাশুনার জন্য কানাডা চলে গিয়েছিলো শান্তা। Yn মারা যাওয়ার দু’মাস বাদে দেশে ফিরেছিলো ছুটিতে। তবে এসে এমন মর্মান্তিক ঘটনা শুনে আর যেতে পারেনি। ভালোবাসা জিনিস টা বড্ড বেহায়া। এতো অপমানের পরও ছুটে এসেছিলো প্রিয় পুরুষের বিপদে পাশে দাড়াতে। সময় যত যাচ্ছিলো জাংকুক ততই নিজেকে সবকিছু থেকে আলাদা করে নিচ্ছিলো তবে এতো দিনে একটি বারও তার মুখে 'Yn' নামটি শোনা যায়নি। শাপলা বেগম এতো চাপ সহ্য করতে না পেরে এরই মাঝে দু'বার হার্ট অ্যাটাক করেছিলেন। তিনি চাইতেন তার ছেলে নতুন করে জিবন শুরু করুক। শান্তার বাবা অনেক আগ থেকে জাংকুক কে পছন্দ করতো। তিনি জাংকুকের মায়ের কাছে প্রস্তাব দেন নতুন করে শান্তা আর জাংকুক কে মিলিয়ে দিতে। মায়ের এতো কান্নাকাটি চাপ সহ্য করতে না পেরে বাধ্য হয়ে বিয়েতে মত দিয়েছিলো জাংকুক। _ #anika_mimi7

About