@nthg.26_: : bảo bối đang làm gì đó? #beckyarmstrong #fbfrv_ #nthgsrcf_ #xuhuong #fyp

nthg ౨ৎ
nthg ౨ৎ
Open In TikTok:
Region: VN
Saturday 27 July 2024 04:18:05 GMT
1246
275
2
4

Music

Download

Comments

phoe_vee
𝑷𝒉𝒐𝒆𝒗𝒆 :
𝐅𝐫𝐞𝐞𝐧 𝐯𝐞𝐫𝐬𝐢𝐨𝐧 𝐩𝐥𝐞𝐚𝐬𝐞🙏🏻
2024-07-27 06:53:12
0
nthg.26_
nthg ౨ৎ :
@TikTok xhh
2024-07-27 04:18:21
1
To see more videos from user @nthg.26_, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

Part-18 || #❁বখাটে_বউ❁ S3  -যে আখিঁতে তাহাকে দেখার এক ফালি আশা, সপ্তদশী তাহারেই কয় ভালোবাসা,,এই হৃদয়ে প্রতি ক্ষণে বয়ে চলে নীরব রক্তক্ষরণ..!  সে অবুঝ মানব যে তাহারই মূল কারণ..! অগোচরে দেখে যাই তাহারে আমি,মেটে না ওই তৃষ্ণার্ত অন্তরের আশ,,! বক্ষ চিরে কেবলই বেরিয়ে আসে,বিভীষিকাময় দীর্ঘশ্বাস...! এইটুকু লিখেই বড় করে একটি দীর্ঘশ্বাস ফেলল Yn, ইশশ তার বেহায়া মন,নির্লজ্জ মন,যার চোখে তার প্রতি প্রেম দেখার বদলে অনীহা দেখে,তার চোখের প্রতিই পৃথিবীর সবটুকু আকর্ষণ তার,কিন্তু হৃদয়ে প্রভঞ্জন তোলা সেই কল্পপুরুষ কি জানে? এক সপ্তদশীর মনে সে বাসা বেঁধেছে,শক্ত পোক্ত বাসা,কিশোরী যে এখন আর সেখান থেকে ডানা ঝাপটাতে ঝাপটাতে উঠে আসতে পারেনা,  Yn: জংকুক ভাই জংকুক ভাই আপনি কি কোনদিন বুঝবেন না আমি যে আপনাকে মন-প্রাণ দিয়ে ভালোবাসি,আপনার বক্ষে মাথা রেখে আমার চন্দ্র বিলাশ করার শখ আছে,আপনার হাতে হাত রেখে আমার বৃষ্টিবিলাস করার শখ আছে,আপনি আমার অনেক শখের জংকুক ভাই। রবিবার সকাল ৯ টা,শায়র বাড়িতে সবাই ঘুম থেকে উঠে গিয়েছেন,জংকুকের বাবা শাফায়াত শায়র,সোফার উপর বসে খবরের কাগজ পড়ছেন আর গরম চায়ের কাপে ফু দিচ্ছেন পাশেই বসে আছেন Yn এর বাবা আফতাব শায়র, সে চা খাচ্ছে,তিনি শাফায়াত সাহেবের উদ্দেশ্যে বললেন,,  -ভাইজান নির্বাচন তো এসে গেল,বিরোধী দল তো ভীষণ চটে আছে,শহরের এ কোণায় ও কোণায়,খুন করে বেড়াচ্ছে,আমাদের দলের লোকদের সাথে হাতা-হাতি করছে।  -হুম তাই তো দেখছি,আমি এখনো এই বিষয়ে জংকুক কে কিছু বলিনি,শুধু ওর কানে দিতে পারলেই হলো,ব্যাস আর কি লাগে?আমি সত্যে বিশ্বাসী,জনগণ ভালোবেসে যাকে নির্বাচিত করবে আমি তাতেই খুশি, তখনিই জংকুক এসে তাদের পাশে বসে,শাফায়াত শায়র ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে একটা মিষ্টি হাসি দিয়ে শুধালেন,,  -আব্বাজান রাতের বেলা কি ঘুম হয়নি,চোখ-মুখ লাল হয়ে আছে কেন? Jk: না আব্বা শেষ রাতের দিকে শুধু চোখটা লেগেছিল,আজকে ঘুম হয়নি । -আজকে কোথাও যাবে? Jk:হুম একটু দরকার ছিলো,বেরোতে হবে, -আচ্ছা যাও,সময় করে একটু আমার রুমে এসো,কিছু কথা বলবো,সাথে আফতাব তুমিও থাকবে। -জ্বী ভাইজান। জংকুক কথা বলা শেষ করে এদিক-ওদিক তাকাচ্ছে,সেই কাল রাতে দেখেছে,এখনো চড়ুই পাখি টা নিচে আসলোনা যে,ওরও কি তার মতো কি তন্দ্রা হয়নি কাল রাতে?  দেখতে দেখতে পুরো দিনটা কেটে গেল,দেখা মিললো না মেয়েটার,জংকুক অবশ্য সারাদিনের অর্ধেক সময়ই বাইরে ছিলো,তবুও যখন ফাঁকে ফাঁকে বাড়ি ফিরতো,তখন ও দেখতে পায়নি!!  অপরদিকে, Yn উপন্যাসের বই পড়ে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছে,একটা করে পাতা উল্টাচ্ছে আর মনে মনে কি যেন একটা বিরবির করছে,  তখনিই দরজার খট করে শব্দ করে খুলে রুমে প্রবেশ করে বেলী,তাতেও Yn এর হেলদুল নেই,বেলী কোমড়ে দুহাত রেখে Yn এর পিছনে দাঁড়িয়ে তার কান্ড দেখছে,না এই মেয়ে বইয়ে ডুবে আছে,বেলী এবার একহাতে Yn এর মাথায় চাটি মেরে বলে,  -খাওয়া নেই,গোসল নেই,ঘুম নেই,সারাদিন কি বইয়ে মুখ গুঁজে বসে থাকবি,অপদার্থ।  Yn নাক টানতে টানতে বেলীর দিকে ঘুরে,তারপর আহ্লাদি স্বরে বলে,  Yn:আহহ আপু ইউ নো না রোমান্টিকের সাথে স্যাড মিশে থাকলে আমি সেটা না পড়ে উঠতে পারিনা,এবারেও তাই হয়েছে,এমনিতেই বিরহে ভুগছি,তার পরে মরার উপর খরার ঘা হয়ে এই উপন্যাস আমায় কাঁদিয়ে ছাড়লো,  বেলী Yn এর কথা শুনে কপাল চাপড়াতে চাপড়াতে সেখান থেকে চলে গেল,সে জানে এই মেয়ের সাথে কথা বলে লাভ নেই,  Yn বিছানা থেকে নেমে নিজের গ্রীল বিহীন জানালার পাশে গিয়ে দাঁড়ালো,বাইরে শীতল বাতাস,আর মাঝে মাঝে বজ্র চমকাচ্ছে অর্থাৎ শব্দ হচ্ছেনা,কিন্তু আলোর ঝলকানি দিচ্ছে,যা বৃষ্টি আসার পূর্ব লক্ষণ, Yn কিছু একটা মনে করে,  দৌড়ে নিজের কাবাডের সামনে দাঁড়ালো,তারপর সেখান থেকে একটি গোলাপী রঙের লং গ্রাউন বের করে,পড়ে নিল,  আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের লম্বা চুলের বেনুনি গেথেছে,কানে এক জোড়া টানা দুল পড়ে নিলো,হাতে পড়লো জংকুকের দেওয়া চুরি,চোখে হালকা কাজল আকঁলো,ঠোঁটে হালকা লিপস্টিকে রাঙালো,  এইটুকু সাজেই যেন তাকে কোন পরীর থেকে কোন অংশে কম লাগছেনা,মাঝে মাঝে হুটহাট এভাবেই সাজে মেয়েটা,তবে আজ যে সাজলো অন্য অনুভূতি নিয়ে,  তারপর আবার দাঁড়ালো জানালার সামনে গিয়ে,হঠাৎই চোখ পড়লো উঠোনে দিকে,জংকুক ভিজতে ভিজতে বাড়ি থেকে বের হচ্ছে,বেশ কিছুক্ষণ সেভাবে তাকিয়ে থাকার পর Yn ও তার পিছু পিছু চলে গেল,  হাঁটতে হাঁটতে জংকুক সেই চেনা হিজল গাছের সামনে গিয়ে দাঁড়ালো,Yn এখনো আড়ালেই আছে,Yn  এর হাঁটার তালের সাথে তার পায়ে জংকুকের দেওয়া সেই স্বর্ণের নুপূর রিনঝিন শব্দ তুলছে,তবে হায়! বাতাস আর বজ্রের আওয়াজের আড়ালে পড়ে তার বকুলরাণীর পায়ের আওয়াজ জংকুকের কর্ণপাত হলোনা,, তখনিই দেখা গেল একটি মেয়ে জংকুকের দিকে এগিয়ে আসছে,Yn এর বুকটা অজানা ভয়ে কুকড়ে উঠলো,সে পা পিছিয়ে গাছের আড়ালে লুকালো,তারপর তাদের দিকে তাকিয়ে রইল, #fyp #jeon_sanju
Part-18 || #❁বখাটে_বউ❁ S3 -যে আখিঁতে তাহাকে দেখার এক ফালি আশা, সপ্তদশী তাহারেই কয় ভালোবাসা,,এই হৃদয়ে প্রতি ক্ষণে বয়ে চলে নীরব রক্তক্ষরণ..! সে অবুঝ মানব যে তাহারই মূল কারণ..! অগোচরে দেখে যাই তাহারে আমি,মেটে না ওই তৃষ্ণার্ত অন্তরের আশ,,! বক্ষ চিরে কেবলই বেরিয়ে আসে,বিভীষিকাময় দীর্ঘশ্বাস...! এইটুকু লিখেই বড় করে একটি দীর্ঘশ্বাস ফেলল Yn, ইশশ তার বেহায়া মন,নির্লজ্জ মন,যার চোখে তার প্রতি প্রেম দেখার বদলে অনীহা দেখে,তার চোখের প্রতিই পৃথিবীর সবটুকু আকর্ষণ তার,কিন্তু হৃদয়ে প্রভঞ্জন তোলা সেই কল্পপুরুষ কি জানে? এক সপ্তদশীর মনে সে বাসা বেঁধেছে,শক্ত পোক্ত বাসা,কিশোরী যে এখন আর সেখান থেকে ডানা ঝাপটাতে ঝাপটাতে উঠে আসতে পারেনা, Yn: জংকুক ভাই জংকুক ভাই আপনি কি কোনদিন বুঝবেন না আমি যে আপনাকে মন-প্রাণ দিয়ে ভালোবাসি,আপনার বক্ষে মাথা রেখে আমার চন্দ্র বিলাশ করার শখ আছে,আপনার হাতে হাত রেখে আমার বৃষ্টিবিলাস করার শখ আছে,আপনি আমার অনেক শখের জংকুক ভাই। রবিবার সকাল ৯ টা,শায়র বাড়িতে সবাই ঘুম থেকে উঠে গিয়েছেন,জংকুকের বাবা শাফায়াত শায়র,সোফার উপর বসে খবরের কাগজ পড়ছেন আর গরম চায়ের কাপে ফু দিচ্ছেন পাশেই বসে আছেন Yn এর বাবা আফতাব শায়র, সে চা খাচ্ছে,তিনি শাফায়াত সাহেবের উদ্দেশ্যে বললেন,, -ভাইজান নির্বাচন তো এসে গেল,বিরোধী দল তো ভীষণ চটে আছে,শহরের এ কোণায় ও কোণায়,খুন করে বেড়াচ্ছে,আমাদের দলের লোকদের সাথে হাতা-হাতি করছে। -হুম তাই তো দেখছি,আমি এখনো এই বিষয়ে জংকুক কে কিছু বলিনি,শুধু ওর কানে দিতে পারলেই হলো,ব্যাস আর কি লাগে?আমি সত্যে বিশ্বাসী,জনগণ ভালোবেসে যাকে নির্বাচিত করবে আমি তাতেই খুশি, তখনিই জংকুক এসে তাদের পাশে বসে,শাফায়াত শায়র ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে একটা মিষ্টি হাসি দিয়ে শুধালেন,, -আব্বাজান রাতের বেলা কি ঘুম হয়নি,চোখ-মুখ লাল হয়ে আছে কেন? Jk: না আব্বা শেষ রাতের দিকে শুধু চোখটা লেগেছিল,আজকে ঘুম হয়নি । -আজকে কোথাও যাবে? Jk:হুম একটু দরকার ছিলো,বেরোতে হবে, -আচ্ছা যাও,সময় করে একটু আমার রুমে এসো,কিছু কথা বলবো,সাথে আফতাব তুমিও থাকবে। -জ্বী ভাইজান। জংকুক কথা বলা শেষ করে এদিক-ওদিক তাকাচ্ছে,সেই কাল রাতে দেখেছে,এখনো চড়ুই পাখি টা নিচে আসলোনা যে,ওরও কি তার মতো কি তন্দ্রা হয়নি কাল রাতে? দেখতে দেখতে পুরো দিনটা কেটে গেল,দেখা মিললো না মেয়েটার,জংকুক অবশ্য সারাদিনের অর্ধেক সময়ই বাইরে ছিলো,তবুও যখন ফাঁকে ফাঁকে বাড়ি ফিরতো,তখন ও দেখতে পায়নি!! অপরদিকে, Yn উপন্যাসের বই পড়ে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছে,একটা করে পাতা উল্টাচ্ছে আর মনে মনে কি যেন একটা বিরবির করছে, তখনিই দরজার খট করে শব্দ করে খুলে রুমে প্রবেশ করে বেলী,তাতেও Yn এর হেলদুল নেই,বেলী কোমড়ে দুহাত রেখে Yn এর পিছনে দাঁড়িয়ে তার কান্ড দেখছে,না এই মেয়ে বইয়ে ডুবে আছে,বেলী এবার একহাতে Yn এর মাথায় চাটি মেরে বলে, -খাওয়া নেই,গোসল নেই,ঘুম নেই,সারাদিন কি বইয়ে মুখ গুঁজে বসে থাকবি,অপদার্থ। Yn নাক টানতে টানতে বেলীর দিকে ঘুরে,তারপর আহ্লাদি স্বরে বলে, Yn:আহহ আপু ইউ নো না রোমান্টিকের সাথে স্যাড মিশে থাকলে আমি সেটা না পড়ে উঠতে পারিনা,এবারেও তাই হয়েছে,এমনিতেই বিরহে ভুগছি,তার পরে মরার উপর খরার ঘা হয়ে এই উপন্যাস আমায় কাঁদিয়ে ছাড়লো, বেলী Yn এর কথা শুনে কপাল চাপড়াতে চাপড়াতে সেখান থেকে চলে গেল,সে জানে এই মেয়ের সাথে কথা বলে লাভ নেই, Yn বিছানা থেকে নেমে নিজের গ্রীল বিহীন জানালার পাশে গিয়ে দাঁড়ালো,বাইরে শীতল বাতাস,আর মাঝে মাঝে বজ্র চমকাচ্ছে অর্থাৎ শব্দ হচ্ছেনা,কিন্তু আলোর ঝলকানি দিচ্ছে,যা বৃষ্টি আসার পূর্ব লক্ষণ, Yn কিছু একটা মনে করে,  দৌড়ে নিজের কাবাডের সামনে দাঁড়ালো,তারপর সেখান থেকে একটি গোলাপী রঙের লং গ্রাউন বের করে,পড়ে নিল, আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের লম্বা চুলের বেনুনি গেথেছে,কানে এক জোড়া টানা দুল পড়ে নিলো,হাতে পড়লো জংকুকের দেওয়া চুরি,চোখে হালকা কাজল আকঁলো,ঠোঁটে হালকা লিপস্টিকে রাঙালো, এইটুকু সাজেই যেন তাকে কোন পরীর থেকে কোন অংশে কম লাগছেনা,মাঝে মাঝে হুটহাট এভাবেই সাজে মেয়েটা,তবে আজ যে সাজলো অন্য অনুভূতি নিয়ে, তারপর আবার দাঁড়ালো জানালার সামনে গিয়ে,হঠাৎই চোখ পড়লো উঠোনে দিকে,জংকুক ভিজতে ভিজতে বাড়ি থেকে বের হচ্ছে,বেশ কিছুক্ষণ সেভাবে তাকিয়ে থাকার পর Yn ও তার পিছু পিছু চলে গেল, হাঁটতে হাঁটতে জংকুক সেই চেনা হিজল গাছের সামনে গিয়ে দাঁড়ালো,Yn এখনো আড়ালেই আছে,Yn  এর হাঁটার তালের সাথে তার পায়ে জংকুকের দেওয়া সেই স্বর্ণের নুপূর রিনঝিন শব্দ তুলছে,তবে হায়! বাতাস আর বজ্রের আওয়াজের আড়ালে পড়ে তার বকুলরাণীর পায়ের আওয়াজ জংকুকের কর্ণপাত হলোনা,, তখনিই দেখা গেল একটি মেয়ে জংকুকের দিকে এগিয়ে আসছে,Yn এর বুকটা অজানা ভয়ে কুকড়ে উঠলো,সে পা পিছিয়ে গাছের আড়ালে লুকালো,তারপর তাদের দিকে তাকিয়ে রইল, #fyp #jeon_sanju

About