@thanh_hiep2003: Lên xe đi mình đi dạo phố 😘 #xuhuong #hondacity

ThanhHiệp2003
ThanhHiệp2003
Open In TikTok:
Region: VN
Monday 05 August 2024 15:05:44 GMT
354
13
0
1

Music

Download

Comments

There are no more comments for this video.
To see more videos from user @thanh_hiep2003, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#অভিমান_part_45  -----------------* রাত প্রায় এগারোটায় আমরা মামাদের বাসা থেকে বিদায় নিয়ে বেরিয়ে এলাম। jungkook অপেক্ষায় থেকে এমনিতেই অনেকটা দেরি হয়ে গেছে। মন মেজাজ খারাপ থাকায় সবকিছু মিলে মামাদের মুখোমুখি থাকতে ভিষণ সংকোচ ও বিব্রতকর লাগছিলো। আর শরীরটাও খারাপ লাগছে। ফাগুনের শেষে গরমটাও যেন জেকে বসেছে। এইসব ভারী শাড়ি গহনা এখন অসহ্যকর মনে হচ্ছে। আসলে মনের সাথে শরীরের একটা যোগসূত্র থাকে বোধহয়। তাই মন খারাপের হাত ধরে শরীর খারাপও শরীরটাকে আরও ক্লান্ত ও অবসন্ন করে তোলে। তার মধ্যে আবার আমার মাইগ্রেনের সমস্যা আছে। গরম ও টেনশনে মাথাটাও টনটন করছে।  গাড়িতে উঠে বসেছি। পিছনে আমি একা দেখে তিয়ানাও এসে আমার সাথে বসল। গাড়ি স্টার্ট দিবে ঠিক ঐ মুহুর্তে আরমানের সেলফোন বেজে উঠল। আমি জানি jungkook ফোন করেছে। একটু আগেই বের হওয়ার সময় আমার কাছেই কল দিয়েছিল। আমি ধরিনি। সাইলেন্ট করে রেখে দিয়েছি। এতো রাতে কল করার আর কোন দরকার আছে। আসছে কল করতে। আরমানের কথা শুনে সেদিকে মনযোগ দিলাম। আরমান বলছে,
#অভিমান_part_45 -----------------* রাত প্রায় এগারোটায় আমরা মামাদের বাসা থেকে বিদায় নিয়ে বেরিয়ে এলাম। jungkook অপেক্ষায় থেকে এমনিতেই অনেকটা দেরি হয়ে গেছে। মন মেজাজ খারাপ থাকায় সবকিছু মিলে মামাদের মুখোমুখি থাকতে ভিষণ সংকোচ ও বিব্রতকর লাগছিলো। আর শরীরটাও খারাপ লাগছে। ফাগুনের শেষে গরমটাও যেন জেকে বসেছে। এইসব ভারী শাড়ি গহনা এখন অসহ্যকর মনে হচ্ছে। আসলে মনের সাথে শরীরের একটা যোগসূত্র থাকে বোধহয়। তাই মন খারাপের হাত ধরে শরীর খারাপও শরীরটাকে আরও ক্লান্ত ও অবসন্ন করে তোলে। তার মধ্যে আবার আমার মাইগ্রেনের সমস্যা আছে। গরম ও টেনশনে মাথাটাও টনটন করছে। গাড়িতে উঠে বসেছি। পিছনে আমি একা দেখে তিয়ানাও এসে আমার সাথে বসল। গাড়ি স্টার্ট দিবে ঠিক ঐ মুহুর্তে আরমানের সেলফোন বেজে উঠল। আমি জানি jungkook ফোন করেছে। একটু আগেই বের হওয়ার সময় আমার কাছেই কল দিয়েছিল। আমি ধরিনি। সাইলেন্ট করে রেখে দিয়েছি। এতো রাতে কল করার আর কোন দরকার আছে। আসছে কল করতে। আরমানের কথা শুনে সেদিকে মনযোগ দিলাম। আরমান বলছে, " ভাইয়া তোমার কান্ডকারখানা দেখে না আমি জাস্ট ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। এই তোমার দায়িত্ব বোধ? " ওপাশে কি বললো জানিনা। আরমান আবারও বললো, " এসব কথা বলে এখন কি লাভ বল? আজ শুক্রবার তুৃমিতো সবসময় এইদিন বাড়িতেই থাকো। অথচ আজ ভাবির বাড়ির দিকের রিলেটিভের বাসায় প্রথম ইনভিটেশন ছিল। সেটা জেনেও কেন গেলে বল তে? ভাবিকে সেই সাথে আমাদেরও কতটা লজ্জায় পরতে হয়েছে কোন ধারণা আছে তোমার?" আবারও চুপ থেকে ওপাশের কথা শুনে বললো, " আমরা এখন অন দা ওয়ে। বাসায় গিয়ে কথা বলি? রাখছি।" কল কেটে গাড়ি স্টার্ট দিল আরমান। গলি রাস্তা থেকে মেইন রাস্তায় উঠে আসলো। আমি আর কৌতূহল দমাতে না পেরে জিজ্ঞেস করলাম, " তোমার ভাই কি আজ ফিরবে নাকি ওখানেই থাকবে? " আরমান এক পলক ঘাড় ঘুরিয়ে পিছনে তাকিয়ে আবার ড্রাইভিংএ মনযোগ দিয়ে বললো, " জানিনা। ভাইয়া জিজ্ঞেস করছিল আমরা এখন কোথায়? জানিয়ে দিলাম বাসায় ফিরছি। বাসায় ফিরে কথা হবে। " আমি আর কিছু বললাম না। মাইগ্রেনের ব্যাথাটা তীব্র আকার ধারণা করছে। মাথাটা সিটে এলিয়ে দিয়ে চোখ বুঝলাম। তিয়ানা বললো, " ভাইয়ের কাছে এমনটা আশা করিনাই। যদি বিজনেস রিলেটেড কিছু হত তাও মানা যেত। কিন্তু yana আপুকে বুঝিয়ে আজকের দিনটা ক্যানসেল করতে পারতো না? চাইলেই করতে পারতো। " আমার এসব কথা আর ভালো লাগছে না। সব কিছুই কেমন বিরক্তিকর লাগছে। তাই সংক্ষেপে বললাম, " ছাড়না এসব কথা। হয়তো কোন কারণ আছে তোমার ভাইয়ের কাছে। সেটা সেই বলতে পারবে। তাই না? বাদ দাও।" তিয়ানা আর কথা বাড়ালো না। বাকি রাস্তা আর কেউ কোন কথা বলল না। আসলে সবাই মন মেজাজ ঘেটে আছে। আজকের দিনটা আনন্দমুখর হতে পারত অথচ একটা মানুষের দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের কারণে সবকিছু কেমন বিরক্তিকর হয়ে উঠলো। এখন মনে হচ্ছে ফিরে এসে কি ভুল করলাম? আমাকে মনে হয় সবকিছু নতুন করে ভাবতে হবে। রাতের রাস্তা অনেকটাই খালি থাকাই বেশ দ্রুতই বাসায় পৌঁছে গেলাম। বাসায় ঢুকে আমি তিয়ানাকে বললাম, " আমার মাইগ্রেনের ব্যাথা শুরু হয়েছে। তোমার ভাইয়া যদি আসে আর রাতের খাবার খায়, তুমি প্লিজ খাবার গুলো একটু গরম করে দিতে পারবে? ফ্রিজে সব আছে। " " তুমি একদম টেনশন করো নাতো। আমি তো রাতে পড়তে বসব। জানোইতো এই কয়দিনে পড়াশোনায় অনেক গ্যাপ পরে গেছে। তাই রাত জেগে পড়তে.

About