@_jeon._.mone_: ⚚𝐅𝐎𝐑𝐁𝐈𝐃𝐃𝐄𝐍 𝐋𝐎𝐕𝐄༢࿔ྀ part:6 এরপর সকলে মিলে খাবার খেয়ে নেয়। জাংকুক নিজ হাতে y/n কে সম্পূর্ণ খাবার খাইয়া দেয়। সোয়েটারের বোতাম খোলা ছিল হঠাৎ y/n-র টি-শার্টের উপর সসেজের একটা টুকরো পরে নোংরা হয়ে যায়। Jk : ওহ্ সরি সরি y/n আমি দেখতে পাই নি। y/n : সমস্যা নেই ধুলেই চলে যাবে। Jk : আচ্ছা। তাহলে ওয়াশরুমে চলো। এরপর জাংকুক তাকে নিয়ে ওয়াশরুমের চলে যায়। বাইরে দাঁড়িয়ে y/n কে বলে.. Jk : তোমার সোয়েটার টা আমাকে দিয়ে যাও। নাহয় ভিজে যাবে। তার কথা মতো সোয়েটার দিয়ে চলে যায়। জাংকুক দরজার বাইরে অপেক্ষা করছিল এমন সময় তার চোখ আটকায় ওয়াশরুমের দিকে আসা একটা লোকের দিকে। হ্যাঁ..সেই লোক যে y/n-র সাথে বেয়াদবি করেছিল। তাকে দেখা মাত্র চোয়াল শক্ত হয়ে আসে জাংকুকের। কিন্তু কোন প্রকার সিনক্রিয়েট না করে চুপচাপ দরজার সাথে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে পরে। লোকটা তার দিকে একবার তাকিয়ে সেখান থেকে চলে যায়। বোঝাই যাচ্ছে আবার y/n-র কাছে এসেছিল। কিছুক্ষণ পর y/n টি-শার্ট ক্লিন করে বেরিয়ে আসে। জাংকুক তাকে সোয়েটার টা পরিয়ে সিটে নিয়ে যায়। Jk : তুমি একটু বসো আমি এখুনি আসছি কেমন! y/n : জ্বী জাংকুক তাদের থেকে কিছুটা দূরে সরে কাকে যেন ফোন করে। কিছুক্ষণ কথা বলে আবার নিজের জায়গায় ফিরে আসে। দীর্ঘ একটা জার্নির পর অবশেষে তারা গন্তব্যে এসে পৌঁছায়। জাংকুক পাসপোর্টর কাগজগুলো চেকআউট করে এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়ে আসে। নতুন দেশে পা রাখতেই ঝিম ধরে যায় y/n-র গোত্রে। বড়ো বড়ো দৃষ্টিতে চারপাশ ভালো করে দেখতে থাকে। প্রকৃতি বলতে কিছুই নেই এখানে। আছে শুধু বিশাল বিশাল ইমারত। y/n দের সামনে একটা ব্ল্যাক কার এসে থামতেই জাংকুক তাদের উঠতে বলে। আরো কিছুটা জার্নির পর তারা এসে থামে একটা ডুপ্লেক্স বাড়ির সামনে। একদম রাজকীয় টাইপ। সে মুগ্ধ দৃষ্টিতে বাড়ির দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকে। জাংকুক তার দিকে চোখ ফিরাতেই আপনা-আপনি মুখে হাসির রেখা চলে আসে। কিছু লোক এসে তাদের লাগেজ ব্যাগপত্র নিয়ে যেতে থাকে। কিন্তু y/n তার ছোট্ট স্কুলব্যাগটা আগে থেকেই সরিয়ে নেয়। জাংকুক রাবেয়া হাসান এবং y/n কে নিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করে। 𝙏𝙞𝙢𝙚 𝙎𝙠𝙞𝙥... অন্ধকারাচ্ছন্ন কক্ষে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পরে আছে এক লোক। সারা গোত্র জুড়ে তাজা ক্ষতের দাগ। দেখেই বোঝা যাচ্ছে বেদম পেটানো হয়েছে। লোকটার হাত-পা সহ মুখটাও বাধা। নিভু নিভু চোখে উপরের সিলিংয়ের দিকে তাকিয়ে। মুখ দিয়ে শুধু উ উ শব্দ করছে। কিছুক্ষণের মধ্যে সেখানে প্রবেশ করে বলিষ্ঠবান এক পুরুষ। পা থেকে শুরু করে মাথা পর্যন্ত কালো কাপড়ে আবৃত। এই কালোর মেলায় শুধু ভেসে উঠছিল তার লালাভা আঁখিদ্বয়। সে ধীরে ধীরে ফ্লোরে পরে থাকা লোকটার দিকে এগিয়ে এসে হাঁটু মুড়ে বসে। গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে থাকে তাকে। ব্যাথায় কাতুর লোকটা অসহায় দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে সাহায্য চাইতে থাকে। লোকটা করুণা করে তার মুখের বাঁধন খুলে দেয়। Man : ভ..ভাই সাহায্য সাহায্য ক..করুণ। ও..ওরা আমার মে'রে ফেলবে। স..স..সাহায্য করুন। তৎক্ষনাৎ হুডি ম্যানের চোখে যেন অ গ্নি শিখা ঝলকে উঠলো। মুখ থেকে মাক্স সরিয়ে ভয়াবহ হাসি দিয়ে উঠলো লোকটার উদ্দেশ্যে। মুখটা চিনতে পেরে ফ্লোরে পরে থাকা লোকটার গলা শুকিয়ে যায়।আওয়াজ বন্ধ হয়ে যায়। হুডি ম্যান : চিনতে পেরেছিস তাহলে? বাহ নজর তো বেশ ভালো.. Man : আ..আমার ভ..ভ..ভুল হয়ে গেছে ভাই। এবারের মতো মাফ করে দ..দিন বলেই কান্না করে দেয় লোকটা। হুডি ম্যান পকেট থেকে একটা নিফ বের করে তার আইলাইস্ডে (eyelids) স্লাইড করতে থাকে। হুডি ম্যান : কিন্তু কী বলতো.. তোর এই দৃষ্টি ভুল জায়গায় গিয়ে পরেছে। আর এমন জায়গায় পরেছে যেটার দিকে তাকাবার অধিকার কোন কাক-পক্ষি কেও দেই নি আমি। Man : মাফ করে দি.. হুডি ম্যান : মাফ.. পরবর্তী শব্দ বলার আগেই নিফ দিয়ে চো খে আঘাত করে। সাথে সাথে গগন কাঁপিয়ে চিৎকার করে ওঠে সে। হুডি ম্যান তার ছটফটানি দেখে হাসতে হাসতে আসন পেতে বসে পরে। হুডি ম্যান : জানিস এই চোখজোড়া অনেক দামি হয়ে গেছে কারণ এটা আমার এঞ্জেলকে দেখেছে। আর এতটাই কাছ থেকে দেখেছে যেটা আমি আজ পর্যন্ত দেখি নি। তাই এখন এই মূল্যবান সম্পদজোড়া আমার চাই। ইউ নো আমি এক্সপেন্সিভ জিনিস কালেক্ট করতে অনেক পছন্দ করি। আর এগুলোর জন্য আমার আলাদা গ্যালারিও আছে। দেখবি তুই? থাক আর কষ্ট করে গিয়ে দেখতে হবে না। কারণ একটু পর তোর চোখজোড়া সেই গ্যালারির একটা অংশ হয়ে যাবে বলতে বলতে আবার পূর্বস্থানে বসিয়ে দেয় এক ঘা। র*ক্ত এসে পরে তার মুখে। সাথে সাথে সে মেতে ওঠে পৌ চাশিক আনন্দে... 500cl for next এগুলা পার্ট দিতে অনেক ভয় করে। যদি tt কাকু খাইয়া লায়😑💔#fypシ #fypシ #fypシ
