@lemondeestalui: "La mère toxique, c'est celle qui veut être le centre de toutes les attentions, qui manipule les émotions pour garder le contrôle, et qui rend difficile toute tentative d'indépendance. Elle impose son besoin de reconnaissance, au détriment des autres, jusqu'à épuiser l'énergie de ses proches. Apprendre à se protéger et à poser des limites est essentiel pour préserver son équilibre. Vous avez le droit d’exister en dehors d’elle." #mèretoxique #relationsfamiliales #toxicité #équilibrepersonnel #développementpersonnel #psychologie #poserdeslimites #relationsfamilialestoxiques #remibarry #coaching

Noémie R
Noémie R
Open In TikTok:
Region: FR
Friday 27 September 2024 22:00:01 GMT
24395
913
76
257

Music

Download

Comments

sandrinepct2
Sandrine ❤️🖤❤️ :
Exactement ! Sans oublier les autres qui font toujours mieux bien sûr!
2024-09-27 22:53:02
20
angellelya0
Angelle Lya :
moi je moi je moi je...... je connais que trop bien et j'ai arrêté d'avoir des discussions avec elle....
2024-09-28 18:35:54
36
jm37356
jm :
en effet 👌👌👌c est très représentatif de ce que je connais merci
2024-09-27 22:03:17
12
fallinlovewithallcats
Love cats :
Exactement la mienne elle est parfaite et en même temps c’est Calimero …le monde tourne autour d’elle
2024-09-28 07:07:42
10
ashleyfaldan3
Ashley Faldan :
je connais une maman c'est le descriptif exact de son comportement. elle rend tout son entourage malade
2024-09-28 05:52:09
7
smr7677
Marguerite :
et les mères calimero c'est considéré comme quoi du coup svp ?
2024-09-27 22:51:07
6
nadinebarber540
nadinebarber540 :
faut aretter de critiquer vos mères elles ne seront pas en vie tout le temps. oui une maman fais ca
2024-09-28 18:23:23
2
.chie.moi.dans.la0
💩 Chie Moi Dans La Gorge 💩 :
Aujourd'hui je réalise que tout mon entourage a été toxique depuis ma naissance !
2024-12-23 18:10:02
1
To see more videos from user @lemondeestalui, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

★ Lover OR Villain ★ part-94 tae: রাত ২ টা বাজে ফোন করে ডেকে নিয়ে হোস্টেলের সামনে দাঁড় করিয়ে রেখেছিস। ঠান্ডার মধ্যে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড় করিয়ে রেখে নিজে আর আসিস নি। কখনো আবার হারিয়ে গিয়েছিস সারাদিন খোঁজাখুঁজি করে যখন আমার প্রায় পাগল অবস্থা তখন আলমারি থেকে বের হয়ে বলেছিস তুই সারাদিন সেখানে ছিলি তুই কি আদো জানিস ভালবাসার মানুষের জন্য কতটা টেনশান হয়? না জানিস না জন্যেই এমন করতে পারতি। একের পর টেনশান। আজ আমি তোর কাছে হাত জোর করে অনুরোধ করছি yn আমাকে এবার মুক্তি দে আমি আর পারছি না রে... সবাই ভাবে tae এমন কেন? ছোট ছোট বিষয়ে এত রাগ কেন দেখায়? এমনকি গায়েও হাত তুলে মায়া দয়া বলতে কি কিছুই নেই ওর? কিন্তু taeর মনে যে কত কথা জমে আছে কেউ কোনদিন খোঁজ নিয়ে দেখে নি। আমিও তো রক্তে মাংসে তৈরি মানুষ আমারও একটা মন আছে ইচ্ছা আছে কোনদিন আমার কোন ইচ্ছা পুরনের চেষ্টা করেছিস কিংবা জানতে চেয়েছিস আমি কি চাই..?? যেদিন আমি থাকব না সেদিন বুঝবি tae কি ছিল তোর জীবনে? আল্লাহ না করোক তোর যেন কোন দিন এটা মনে না হয় যে তুই চাইলেই ওকে একটু শান্তি দিতে পারতি... yn: ভাইয়া...... tae: আমি yn নই এমন কিছু করব না যাতে বেঁচে থাকার চান্স থাকবে। ছোট মা tae আর yn কে একা কথা বলার সুযোগ দেওয়ার জন্য সবাইকে নিয়ে চলে গেলেন। yn কিছু না বলে নিজেই নিজের বেন্ডেজ চেঞ্জ করতে লাগল। বেন্ডেজ করে শেষ করে yn: হয়েছে....?? tae জবাব দিল না। yn: এখন তো নিজের হাতে বেন্ডেজ কর প্লিজ। আমি আর তোর কথার অবাধ্য হব না। tae: সবসময় তো আমাকে প্যারা দিস এবার দেখ না নিজের ঘাড়ে পড়লে কেমন লাগে  বলে সোফায় বসে পড়ল। হাত থেকে টপ টপ করে রক্ত পড়ছে। yn: আমি... tae: চুপচাপ বসে বসে দেখ কথা বলবি না বললে বাইরে চলে যাব। yn: শেষবারের মত মাফ করা যায় না...?? tae: না.... tae চোখ বন্ধ করে সোফায় বসে গা এলিয়ে দিল হাত থেকে ফোঁটা ফোঁটা রক্ত পড়ছে yn বিছানায় বসে বসে দেখছে কাঁদছে... কিছুক্ষন পর  yn: আমি যে কাঁদছি দেখতে পাচ্ছিস না? tae: না তবে ঘ্যানঘ্যান করছিস সেটা বুঝতে পাচ্ছি।আচ্ছা থাক আমি যাই। yn: যাস না প্লিজ আর কথা বলব না। tae উত্তর দিল না। yn mind: ভাইয়া আমার কথা শুনবে না jk ভাই কে বলতে হবে ওই একমাত্র যে এই ত্যাড়াএ রাগ ভাংগাতে পারবে  yn  jk কে এসমেস করে দিল।কিন্তু এসমেসের আগেই jk চলে আসল  কারন মিলি jk কে আগেই সব বলে দিয়েছিল। jk এসে শান্তভাবে taeর পাশে বসল। yn mind: এটাও ত দেখি কম ত্যাড়া না কই তাড়াতাড়ি হাতটা বেঁধে দিবে না তা না করে এত শান্তভাবে বসে আছে যেন কিছুই হয় নি। tae চোখ খুলে বলল.. খবর টা কে দিয়েছে? yn? jk: না মিলি... tae: তাহলে ঠিক আছে নাহলে আজ ওর খবর ছিল। ( ynর দিকে তাকিয়ে) jk: সেটা নাহয় ঠিক আছে কিন্তু তুই যে একটা কাপুরষ এটা কিন্তু আমার জানা ছিল না tae। tae: মানে কি..?? jk: একটা মেয়ে তোকে নাকে দড়ি দিয়ে ঘুরাচ্ছে আর তুইও ঘুরছিস...?? tae: বুঝলাম না jk: এই যে প্রেমিকার জন্য রক্ত ঝরাচ্ছিস... tae: মোটেও না আমি কারো জন্য কিছু করছি না রাগ কমানোর চেষ্টা করছি ও আমার সাথে যা যা করেছে সেসব মনে পড়ে গেল তাই রাগ উঠে গেছে। jk: হয়েছে বুঝেছি অনেক করেছিস দেখি হাত দে  বলেই হাতে বেন্ডেজ করে দিল tae ও বাঁধা দিল না। বেন্ডেজ করা শেষ tae আর jk বসে আছে হটাৎই taeর উপড় একটা বালিশ এসে পড়ল। tae যেই সেদিকে তাকাল ynর রাগী মুখ টা দেখতে পেল ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে আছে taeর দিকে... tae: আবার কি হল..?? yn: এতক্ষন এই বেন্ডেজের অপেক্ষাতেই ছিলাম এবার আমি বলব তুই শুনবি হারামজাদা আমাকে এত কথা শুনানোর সাহস হয় কি করে তোর। tae আর jk ২ জনেই অবাক হল। tae: সাহস দেখে অবাক না হয়ে পারছি না.. yn taeর  দিকে আবার বালিশ ছুড়ে দিয়ে বলল, yn: সাহসের দেখেছিস এবার দেখবি।দাঁড়া সব উত্তর দিচ্ছি কি জানি বললি আমি নাকি তোকে কষ্ট দিয়েছি এই কিভাবে দিয়েছি রে..?? আমি তো ছোট বেলা থেকেই তোর পিছনে ছুটতাম কতবার প্রপোজ করেছি তুই একটি বার মুখ ফুটে বলেছিস তুই আমায় ভালবাসিস..?? সবসময় এড়িয়ে গিয়েছিস আমি যদি তোর কাছে যেতে চেয়েছি তুই সেখান থেকে চলে গেছিস।তখন কি আমার খারাপ লাগে নি?আমি তোকে কাছে পাওয়ার জন্যেই এত এত প্রেম করতাম যাতে তুই রাগে আমার কাছে আসিস তোর কি মনে হয় আমি জানতাম না যে আমার ব্রেকাপ কেন হত।যার সাথেই প্রেম করতাম কিছুদিন যেতে না যেতেই সব সবাই আমার সাথে ব্রেকাপ করত আর সেটা যে তুই করাতি আমি সবটাই জানতাম অস্বীকার করতে পারবি তুই এই প্রেম গুলির জন্যেই আমার কাছে আসিস নি? বাকি রইল সেদিন ৬ তলা থেকে লাফ দেয়ার ব্যাপার টা সেটাও তোর জন্যই করেছিলাম আমি সেদিন ওখানে মরার জন্য যাই নি গিয়েছিলাম তোকে ইমোশনালি ব্লেকমেইল করার জন্য বুঝেছিস? তুই আরো কি কি যেন বললি আমি নিজের ক্ষতি করে তোকে প্যারা দেই। হ্যা আমি দেই গর্ব করে বলতে পারব আমি তোকে প্যারা দেই কিন্তুু তুই কি দেখাতে পারবি এমন একটা মেয়ে যে তোর জন্য মরে যেতেও ২ বার ভাবে না.. এটাকে ভালবাসা বলে না.. #fypシ
★ Lover OR Villain ★ part-94 tae: রাত ২ টা বাজে ফোন করে ডেকে নিয়ে হোস্টেলের সামনে দাঁড় করিয়ে রেখেছিস। ঠান্ডার মধ্যে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড় করিয়ে রেখে নিজে আর আসিস নি। কখনো আবার হারিয়ে গিয়েছিস সারাদিন খোঁজাখুঁজি করে যখন আমার প্রায় পাগল অবস্থা তখন আলমারি থেকে বের হয়ে বলেছিস তুই সারাদিন সেখানে ছিলি তুই কি আদো জানিস ভালবাসার মানুষের জন্য কতটা টেনশান হয়? না জানিস না জন্যেই এমন করতে পারতি। একের পর টেনশান। আজ আমি তোর কাছে হাত জোর করে অনুরোধ করছি yn আমাকে এবার মুক্তি দে আমি আর পারছি না রে... সবাই ভাবে tae এমন কেন? ছোট ছোট বিষয়ে এত রাগ কেন দেখায়? এমনকি গায়েও হাত তুলে মায়া দয়া বলতে কি কিছুই নেই ওর? কিন্তু taeর মনে যে কত কথা জমে আছে কেউ কোনদিন খোঁজ নিয়ে দেখে নি। আমিও তো রক্তে মাংসে তৈরি মানুষ আমারও একটা মন আছে ইচ্ছা আছে কোনদিন আমার কোন ইচ্ছা পুরনের চেষ্টা করেছিস কিংবা জানতে চেয়েছিস আমি কি চাই..?? যেদিন আমি থাকব না সেদিন বুঝবি tae কি ছিল তোর জীবনে? আল্লাহ না করোক তোর যেন কোন দিন এটা মনে না হয় যে তুই চাইলেই ওকে একটু শান্তি দিতে পারতি... yn: ভাইয়া...... tae: আমি yn নই এমন কিছু করব না যাতে বেঁচে থাকার চান্স থাকবে। ছোট মা tae আর yn কে একা কথা বলার সুযোগ দেওয়ার জন্য সবাইকে নিয়ে চলে গেলেন। yn কিছু না বলে নিজেই নিজের বেন্ডেজ চেঞ্জ করতে লাগল। বেন্ডেজ করে শেষ করে yn: হয়েছে....?? tae জবাব দিল না। yn: এখন তো নিজের হাতে বেন্ডেজ কর প্লিজ। আমি আর তোর কথার অবাধ্য হব না। tae: সবসময় তো আমাকে প্যারা দিস এবার দেখ না নিজের ঘাড়ে পড়লে কেমন লাগে বলে সোফায় বসে পড়ল। হাত থেকে টপ টপ করে রক্ত পড়ছে। yn: আমি... tae: চুপচাপ বসে বসে দেখ কথা বলবি না বললে বাইরে চলে যাব। yn: শেষবারের মত মাফ করা যায় না...?? tae: না.... tae চোখ বন্ধ করে সোফায় বসে গা এলিয়ে দিল হাত থেকে ফোঁটা ফোঁটা রক্ত পড়ছে yn বিছানায় বসে বসে দেখছে কাঁদছে... কিছুক্ষন পর yn: আমি যে কাঁদছি দেখতে পাচ্ছিস না? tae: না তবে ঘ্যানঘ্যান করছিস সেটা বুঝতে পাচ্ছি।আচ্ছা থাক আমি যাই। yn: যাস না প্লিজ আর কথা বলব না। tae উত্তর দিল না। yn mind: ভাইয়া আমার কথা শুনবে না jk ভাই কে বলতে হবে ওই একমাত্র যে এই ত্যাড়াএ রাগ ভাংগাতে পারবে yn jk কে এসমেস করে দিল।কিন্তু এসমেসের আগেই jk চলে আসল কারন মিলি jk কে আগেই সব বলে দিয়েছিল। jk এসে শান্তভাবে taeর পাশে বসল। yn mind: এটাও ত দেখি কম ত্যাড়া না কই তাড়াতাড়ি হাতটা বেঁধে দিবে না তা না করে এত শান্তভাবে বসে আছে যেন কিছুই হয় নি। tae চোখ খুলে বলল.. খবর টা কে দিয়েছে? yn? jk: না মিলি... tae: তাহলে ঠিক আছে নাহলে আজ ওর খবর ছিল। ( ynর দিকে তাকিয়ে) jk: সেটা নাহয় ঠিক আছে কিন্তু তুই যে একটা কাপুরষ এটা কিন্তু আমার জানা ছিল না tae। tae: মানে কি..?? jk: একটা মেয়ে তোকে নাকে দড়ি দিয়ে ঘুরাচ্ছে আর তুইও ঘুরছিস...?? tae: বুঝলাম না jk: এই যে প্রেমিকার জন্য রক্ত ঝরাচ্ছিস... tae: মোটেও না আমি কারো জন্য কিছু করছি না রাগ কমানোর চেষ্টা করছি ও আমার সাথে যা যা করেছে সেসব মনে পড়ে গেল তাই রাগ উঠে গেছে। jk: হয়েছে বুঝেছি অনেক করেছিস দেখি হাত দে বলেই হাতে বেন্ডেজ করে দিল tae ও বাঁধা দিল না। বেন্ডেজ করা শেষ tae আর jk বসে আছে হটাৎই taeর উপড় একটা বালিশ এসে পড়ল। tae যেই সেদিকে তাকাল ynর রাগী মুখ টা দেখতে পেল ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে আছে taeর দিকে... tae: আবার কি হল..?? yn: এতক্ষন এই বেন্ডেজের অপেক্ষাতেই ছিলাম এবার আমি বলব তুই শুনবি হারামজাদা আমাকে এত কথা শুনানোর সাহস হয় কি করে তোর। tae আর jk ২ জনেই অবাক হল। tae: সাহস দেখে অবাক না হয়ে পারছি না.. yn taeর দিকে আবার বালিশ ছুড়ে দিয়ে বলল, yn: সাহসের দেখেছিস এবার দেখবি।দাঁড়া সব উত্তর দিচ্ছি কি জানি বললি আমি নাকি তোকে কষ্ট দিয়েছি এই কিভাবে দিয়েছি রে..?? আমি তো ছোট বেলা থেকেই তোর পিছনে ছুটতাম কতবার প্রপোজ করেছি তুই একটি বার মুখ ফুটে বলেছিস তুই আমায় ভালবাসিস..?? সবসময় এড়িয়ে গিয়েছিস আমি যদি তোর কাছে যেতে চেয়েছি তুই সেখান থেকে চলে গেছিস।তখন কি আমার খারাপ লাগে নি?আমি তোকে কাছে পাওয়ার জন্যেই এত এত প্রেম করতাম যাতে তুই রাগে আমার কাছে আসিস তোর কি মনে হয় আমি জানতাম না যে আমার ব্রেকাপ কেন হত।যার সাথেই প্রেম করতাম কিছুদিন যেতে না যেতেই সব সবাই আমার সাথে ব্রেকাপ করত আর সেটা যে তুই করাতি আমি সবটাই জানতাম অস্বীকার করতে পারবি তুই এই প্রেম গুলির জন্যেই আমার কাছে আসিস নি? বাকি রইল সেদিন ৬ তলা থেকে লাফ দেয়ার ব্যাপার টা সেটাও তোর জন্যই করেছিলাম আমি সেদিন ওখানে মরার জন্য যাই নি গিয়েছিলাম তোকে ইমোশনালি ব্লেকমেইল করার জন্য বুঝেছিস? তুই আরো কি কি যেন বললি আমি নিজের ক্ষতি করে তোকে প্যারা দেই। হ্যা আমি দেই গর্ব করে বলতে পারব আমি তোকে প্যারা দেই কিন্তুু তুই কি দেখাতে পারবি এমন একটা মেয়ে যে তোর জন্য মরে যেতেও ২ বার ভাবে না.. এটাকে ভালবাসা বলে না.. #fypシ

About