@charotbelike: Idol walk #binimikha #mikhalim

ℂℍ𝔸ℝ𝕆𝕋
ℂℍ𝔸ℝ𝕆𝕋
Open In TikTok:
Region: TW
Monday 30 September 2024 00:27:55 GMT
365
52
1
0

Music

Download

Comments

colaiah6
colaiah :
vote bini sa breaktudoawards ,unli voting un.tagilid tyo dun sa isang ctegory
2024-09-30 15:20:50
0
To see more videos from user @charotbelike, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

𓆩𝐃𝐞𝐯𝐢𝐥 𝐓𝐞𝐚𝐜𝐡𝐞𝐫𓆪<𝐒2> ~𝐏𝐚𝐫𝐭-01~ ❝তুমি যেই আকাশের তারা সেই আকাশ আমি, কী করে ভাবলে বন্ধু তোমায় ভুলে যাবো আমি, তুমি আমায় ছেড়ে গেলেও আমি তো যাইনি, বিনা দোষে কেন কাঁদালে সেটা আজও বুঝিনি।❞ জানালা দিয়ে দূর আকাশের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ এক যুবতীর! চোখে তাঁর অশ্রু টলমল! মনে হাজারো বেদনা! অথচ যার জন্য অবাধ্য অশ্রু বিনা বাঁধায় আপনমনে গড়িয়ে পড়ছে সেই শুভাকাঙ্ক্ষীর'ই খোঁজ নেই। হঠাৎ মায়ের ডাকে ভাবনার ছেদ ঘটে Yn এর! কাঁধে হাত রেখে মুনারা বেগম বললেন, মুনারা বেগম ( Yn এর মা ) : কেউ জীবন থেকে চলে গেলে জীবন থেমে থাকে না মা! কিন্তু তাঁর রেখে যাওয়া স্মৃতি আর স্বপ্নগুলো জীবনকে বি!ষন্ন করে তোলে। জীবনে কারো জন্য যতই করিস না কেন,একদিন না একদিন সে তোকে ভুলে যাবেই। জীবন থেকে পাঁচটা বছর হারিয়ে গেল মা! এবার অত্যন্ত তুই নিজের মনটাকে একটু বোঝা। সে যে আর কখনোই ফিরবে না।  কথাগুলো বলতে বলতেই মুনারা বেগমের গলা ধরে এলো। Yn মায়ের দিকে ঘুরে মাকে ঝাপটে জড়িয়ে ধরে অতঃপর কান্নায় ভে!ঙ্গে পড়ে বলল, Yn : কেন মা কেন? কেন সে আমাকে ঠকালো? আমি তো তাঁর জীবনে যাই নি। সে নিজেই এসেছিল। তবুও কষ্ট শুধু আমি একাই কেন পেলাম? কষ্টের ভাগিদারী শুধু আমিই কেন হলাম? কেন হাজারো প্রচেষ্টায় ও তাঁকে আমি ভুলতে পারি না মা? কেন?  Yn এর বলা প্রত্যেকটা কথায় যেন কষ্টে তার বুকটা হাহাকার করে উঠছে। মেয়ের কষ্টও যে মুনারা বেগম কিছুতেই সহ্য করতে পারছেন না। তাঁরই বা কি করার আছে? সে নিজেও যে নিরুপায়! মেয়েকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে মাথায় হাত বুলিয়ে দিলেন মুনারা বেগম! চারিপাশে থমথমে পরিবেশ! এমন সময় বাড়িতে প্রবেশ করলো Yn এর ছোট বেলার বান্ধবী Cherry..! মুনারা বেগম আর Yn এর কান্নারত অবস্থা দেখে Cherry দৌড়ে তাঁদের কাছে গেল!  Cherry : এই Ynieee কি হয়েছে তোর?তুই এভাবে কাঁদছিস কেন? আন্টি কি হয়েছে?  মুনারা বেগম আঁচল দিয়ে নিজের মুখ চেপে ধরে বললেন, মুনারা বেগম : আমি আর পারছি না মা!! তুই একটু ওকে বোঝা Cherry মা। আমি যে আর পারছি না। এটুকু বলেই Yn এর মা কাঁদতে কাঁদতে সেখান থেকে চলে গেলেন। Cherry Yn কে বিছানায় বসালো। পাশে সে নিজেও বসে বলল, Cherry : দেখ Yn আমি আগের মতো শুধু একটা কথাই বলবো,, সারাজীবন কাউকে কাছে পেতে চাইলে তাঁকে সহজে কাছে পাওয়ার আশা না করে তাকে জয় করার চেষ্টা কর। আমার বিশ্বাস তুই যাকে তোর সবটা দিয়ে ভালোবাসিস, সেই ব্যক্তিও তোকে নিজের সবকিছু উজাড় করে দিয়ে ভালোবাসে।  Yn তাচ্ছিল্যের হাসি দিয়ে বলল, Yn : হুমহহ ভালোবাসা!! সে যদি আমাকে ভালোই বাসতো তাহলে কেন আমাকে বিয়ের পরের দিন ছেড়ে বিদেশের মাটিতে পাড়ি জমালো। কেন সে একটা বারের জন্যও আমার খোঁজ নিলো না। উল্টো তাঁর বাড়ি থেকে অপমানিত হয়ে আসতে হয়েছে আমাকে। এতদিন কোথায় ছিল তাঁর ভালোবাসা?? Cherry : দেখ Yn... Yn Cherry কে থামিয়ে দিয়ে বলল, Yn : ব্যাস Cherry এটা নিয়ে আর একটা কথাও না। তুই আর কখনো এই বিষয়ে আমার সাথে কোনো কথা বলবি না। আমি একদম ঠিক আছি।কারো জন্য ভে!ঙ্গে পড়লে চলবে না। নিজেকে দুর্বল করলে চলবে না। সামনে আমার বাকি জীবন পড়ে আছে। আর আমার জন্য আমি আমার মায়ের আর আমার ভাইয়ার জীবন টা নষ্ট করতে পারবো না। বাবাকে হারানোর জন্য কোনো না কোনো ভাবে আমিই দায়ী! কিন্তু আর কোনো আপনজনকে হারাতে রাজি নই আমি। হাহ, ছাড় ওসব। ভার্সিটি যেতে হবে। দেরি হয়ে যাচ্ছে। চল জলদি! ফোঁ!স করে নিঃশ্বাস ফেললো Cherry.! মেয়েটার ভেতরের অবস্থা জানে সে। তবুও কাউকে নিজের দুর্ব!লতা দেখায় না.! প্রসঙ্গ পাল্টে Cherry আগে মতো প্রাণবন্ত হয়ে Yn কে শুধাল, Cherry : ওয় হোয় Ynieee পাখি আমি তো তোকে একটা কথা বলতে ভুলেই গিয়েছিলাম!  ব্যাগ গোছাতে গোছাতে Yn বলল, Yn : কোন কথা? Cherry : আরে ইয়ার তুই কোন গ্রহে থাকিস বল তো! নিজের ভার্সিটির খবর জানিস না! এরপর উত্তে!জিত হয়ে বলল, Cherry :জানিস রে জানু আমাদের ভার্সিটিতে আজ একজন নতুন লেকচারার আসবে। Yn এর সোজাসাপ্টা জবাব, Yn : তো..! Cherry : তো মানে? শুনেছি ঐ স্যার নাকি অনেক হ্যান্ডসাম আর ড্যাশিং! সাথে অনেক ইয়াং ও! আয় হায় আমি তো ভাবনাতেই ক্রাস খেয়ে গেলাম রে।  Yn : পটানোর ধান্দা করছিস নাকি? Cherry তওবা করতে করতে বলল, Cherry : আ!স্তাগফিরু!ল্লাহ.! না বাবা না। Sehun শুনলে আমার কেল্লা ফতে করে ছাড়বে।  হাসলো Yn..! Yn এর হাসিতে মুগ্ধ হয়ে চেয়ে রইলো Cherry!! Yn বলল, Yn : কি দেখছিস এভাবে? Cherry : তোকে হাসলে কতই না সুন্দর লাগে রে Yniee! সব সময় এভাবে হাসিস! তোর হাসিটা আমার অনেক ভালো লাগে।  Yn হাসি মুখেই বলল, Yn : আচ্ছা হাসবো। এবার চল। নাহলে দেরি হয়ে যাবে। আজ রাস্তায় প্রচুর জ্যাম থাকার কারণে Cherry আর Yn ভার্সিটির নির্ধারিত সময়ের একটু পরেই এসে পৌঁছালো।  Yn : Cherry জলদি জলদি পা চালা দেরি হয়ে যাচ্ছে। 700Cp  ভালো লাগলে অবশ্যই 700 cp করবা না করলে বুঝবো ভালো লাগে নি। #devil_teacher_s2_jk_ff #jungkookff #jeonafrin #_jeonafrinx7_ @AbjkMRstY
𓆩𝐃𝐞𝐯𝐢𝐥 𝐓𝐞𝐚𝐜𝐡𝐞𝐫𓆪<𝐒2> ~𝐏𝐚𝐫𝐭-01~ ❝তুমি যেই আকাশের তারা সেই আকাশ আমি, কী করে ভাবলে বন্ধু তোমায় ভুলে যাবো আমি, তুমি আমায় ছেড়ে গেলেও আমি তো যাইনি, বিনা দোষে কেন কাঁদালে সেটা আজও বুঝিনি।❞ জানালা দিয়ে দূর আকাশের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ এক যুবতীর! চোখে তাঁর অশ্রু টলমল! মনে হাজারো বেদনা! অথচ যার জন্য অবাধ্য অশ্রু বিনা বাঁধায় আপনমনে গড়িয়ে পড়ছে সেই শুভাকাঙ্ক্ষীর'ই খোঁজ নেই। হঠাৎ মায়ের ডাকে ভাবনার ছেদ ঘটে Yn এর! কাঁধে হাত রেখে মুনারা বেগম বললেন, মুনারা বেগম ( Yn এর মা ) : কেউ জীবন থেকে চলে গেলে জীবন থেমে থাকে না মা! কিন্তু তাঁর রেখে যাওয়া স্মৃতি আর স্বপ্নগুলো জীবনকে বি!ষন্ন করে তোলে। জীবনে কারো জন্য যতই করিস না কেন,একদিন না একদিন সে তোকে ভুলে যাবেই। জীবন থেকে পাঁচটা বছর হারিয়ে গেল মা! এবার অত্যন্ত তুই নিজের মনটাকে একটু বোঝা। সে যে আর কখনোই ফিরবে না। কথাগুলো বলতে বলতেই মুনারা বেগমের গলা ধরে এলো। Yn মায়ের দিকে ঘুরে মাকে ঝাপটে জড়িয়ে ধরে অতঃপর কান্নায় ভে!ঙ্গে পড়ে বলল, Yn : কেন মা কেন? কেন সে আমাকে ঠকালো? আমি তো তাঁর জীবনে যাই নি। সে নিজেই এসেছিল। তবুও কষ্ট শুধু আমি একাই কেন পেলাম? কষ্টের ভাগিদারী শুধু আমিই কেন হলাম? কেন হাজারো প্রচেষ্টায় ও তাঁকে আমি ভুলতে পারি না মা? কেন? Yn এর বলা প্রত্যেকটা কথায় যেন কষ্টে তার বুকটা হাহাকার করে উঠছে। মেয়ের কষ্টও যে মুনারা বেগম কিছুতেই সহ্য করতে পারছেন না। তাঁরই বা কি করার আছে? সে নিজেও যে নিরুপায়! মেয়েকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে মাথায় হাত বুলিয়ে দিলেন মুনারা বেগম! চারিপাশে থমথমে পরিবেশ! এমন সময় বাড়িতে প্রবেশ করলো Yn এর ছোট বেলার বান্ধবী Cherry..! মুনারা বেগম আর Yn এর কান্নারত অবস্থা দেখে Cherry দৌড়ে তাঁদের কাছে গেল! Cherry : এই Ynieee কি হয়েছে তোর?তুই এভাবে কাঁদছিস কেন? আন্টি কি হয়েছে? মুনারা বেগম আঁচল দিয়ে নিজের মুখ চেপে ধরে বললেন, মুনারা বেগম : আমি আর পারছি না মা!! তুই একটু ওকে বোঝা Cherry মা। আমি যে আর পারছি না। এটুকু বলেই Yn এর মা কাঁদতে কাঁদতে সেখান থেকে চলে গেলেন। Cherry Yn কে বিছানায় বসালো। পাশে সে নিজেও বসে বলল, Cherry : দেখ Yn আমি আগের মতো শুধু একটা কথাই বলবো,, সারাজীবন কাউকে কাছে পেতে চাইলে তাঁকে সহজে কাছে পাওয়ার আশা না করে তাকে জয় করার চেষ্টা কর। আমার বিশ্বাস তুই যাকে তোর সবটা দিয়ে ভালোবাসিস, সেই ব্যক্তিও তোকে নিজের সবকিছু উজাড় করে দিয়ে ভালোবাসে। Yn তাচ্ছিল্যের হাসি দিয়ে বলল, Yn : হুমহহ ভালোবাসা!! সে যদি আমাকে ভালোই বাসতো তাহলে কেন আমাকে বিয়ের পরের দিন ছেড়ে বিদেশের মাটিতে পাড়ি জমালো। কেন সে একটা বারের জন্যও আমার খোঁজ নিলো না। উল্টো তাঁর বাড়ি থেকে অপমানিত হয়ে আসতে হয়েছে আমাকে। এতদিন কোথায় ছিল তাঁর ভালোবাসা?? Cherry : দেখ Yn... Yn Cherry কে থামিয়ে দিয়ে বলল, Yn : ব্যাস Cherry এটা নিয়ে আর একটা কথাও না। তুই আর কখনো এই বিষয়ে আমার সাথে কোনো কথা বলবি না। আমি একদম ঠিক আছি।কারো জন্য ভে!ঙ্গে পড়লে চলবে না। নিজেকে দুর্বল করলে চলবে না। সামনে আমার বাকি জীবন পড়ে আছে। আর আমার জন্য আমি আমার মায়ের আর আমার ভাইয়ার জীবন টা নষ্ট করতে পারবো না। বাবাকে হারানোর জন্য কোনো না কোনো ভাবে আমিই দায়ী! কিন্তু আর কোনো আপনজনকে হারাতে রাজি নই আমি। হাহ, ছাড় ওসব। ভার্সিটি যেতে হবে। দেরি হয়ে যাচ্ছে। চল জলদি! ফোঁ!স করে নিঃশ্বাস ফেললো Cherry.! মেয়েটার ভেতরের অবস্থা জানে সে। তবুও কাউকে নিজের দুর্ব!লতা দেখায় না.! প্রসঙ্গ পাল্টে Cherry আগে মতো প্রাণবন্ত হয়ে Yn কে শুধাল, Cherry : ওয় হোয় Ynieee পাখি আমি তো তোকে একটা কথা বলতে ভুলেই গিয়েছিলাম! ব্যাগ গোছাতে গোছাতে Yn বলল, Yn : কোন কথা? Cherry : আরে ইয়ার তুই কোন গ্রহে থাকিস বল তো! নিজের ভার্সিটির খবর জানিস না! এরপর উত্তে!জিত হয়ে বলল, Cherry :জানিস রে জানু আমাদের ভার্সিটিতে আজ একজন নতুন লেকচারার আসবে। Yn এর সোজাসাপ্টা জবাব, Yn : তো..! Cherry : তো মানে? শুনেছি ঐ স্যার নাকি অনেক হ্যান্ডসাম আর ড্যাশিং! সাথে অনেক ইয়াং ও! আয় হায় আমি তো ভাবনাতেই ক্রাস খেয়ে গেলাম রে। Yn : পটানোর ধান্দা করছিস নাকি? Cherry তওবা করতে করতে বলল, Cherry : আ!স্তাগফিরু!ল্লাহ.! না বাবা না। Sehun শুনলে আমার কেল্লা ফতে করে ছাড়বে। হাসলো Yn..! Yn এর হাসিতে মুগ্ধ হয়ে চেয়ে রইলো Cherry!! Yn বলল, Yn : কি দেখছিস এভাবে? Cherry : তোকে হাসলে কতই না সুন্দর লাগে রে Yniee! সব সময় এভাবে হাসিস! তোর হাসিটা আমার অনেক ভালো লাগে। Yn হাসি মুখেই বলল, Yn : আচ্ছা হাসবো। এবার চল। নাহলে দেরি হয়ে যাবে। আজ রাস্তায় প্রচুর জ্যাম থাকার কারণে Cherry আর Yn ভার্সিটির নির্ধারিত সময়ের একটু পরেই এসে পৌঁছালো। Yn : Cherry জলদি জলদি পা চালা দেরি হয়ে যাচ্ছে। 700Cp ভালো লাগলে অবশ্যই 700 cp করবা না করলে বুঝবো ভালো লাগে নি। #devil_teacher_s2_jk_ff #jungkookff #jeonafrin #_jeonafrinx7_ @AbjkMRstY

About