@3__8p: #CapCut #explore #fyp

Захраа
Захраа
Open In TikTok:
Region: IQ
Wednesday 27 November 2024 01:08:39 GMT
70122
6834
397
1275

Music

Download

Comments

naboshtyy
👄 :
عزه نعستتت وأخاف أناممم وما أشوف الثلج
2024-11-29 00:11:50
172
73.lii
𝐑 :
راح ابقه سهرانه حته ميفوتني مثل مفاتني ب2020.
2024-11-29 21:04:37
107
h.ore0
HWA🇮🇶 :
هسه اجوااء الهوت شوكلت
2024-11-28 22:17:47
238
itshahd_1
زهَراء :
والحسين بعد ما انام ع الدكه الي سويتهه لمن نزل الثلج واني نايمه
2024-11-29 01:17:16
39
ofx.mlak
مَــلاك 🦋✨ :
ما اعتقد من الممكن بنهاية شهر ال ١٢ لان تكون درجه الحرارة تحت الصفر
2024-11-28 22:27:49
88
llli.26
ꪀꪖ𝕣ꪜⅈꪀꪖ • :
ساعه اربعه و ربع الفجر و ماكو حتى مطر🗿
2024-11-29 01:16:06
19
lloveyou__m
كوثر★. :
هسة ؟
2024-11-29 01:04:53
5
l3d3i
⊹ ࣪˖ 𝔃𝓪𝓱𝓻𝓪𝓪 𐙚 :
يعني من قررت انضم نومتي؟؟؟ 💔💔
2024-11-29 00:16:25
14
To see more videos from user @3__8p, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#RUDE_TEACHER 💗 #PART_38  এই পরিস্থিতিতে কেউ এমন কথা বলতে পারে তা ভাবতেই Yn এক প্রকার ডিপ্রেশনে চলে যাচ্ছে। ছেলে'টা যে নিজের কষ্ট লুকাতে মজা করছে তা বেশ বোঝা যাচ্ছে ওর চোখ দুটো দেখে৷ Yn কোনো শব্দ না করে Namjoon'র দুই গালে আলতো করে হাত রাখলো। Yn'র স্পর্শ পেতেই Namjoon মুখে হাসির রেখা টানার চেষ্টা করলো। Yn Namjoon'র গালে হাত দিয়ে ওর চোখে চোখ রাখলো। Namjoon'র চোখের কোন'টা যে রক্তের মতো লাল হয়ে আছে তা স্পষ্ট দেখতে পেলো। চোখে পানি ও টলমল করছে কিন্তু মুখে হাসি। কোন ধাতু দিয়ে গড়া এই ছেলে'টা। এত কষ্ট এত বছর ধরে কি করে সহ্য করলো?  Yn'র টলমল চোখের চাহনী'তে Namjoon'র মুখের হাসি'টা মিলিয়ে যেতে লাগলো। বুকের ভেতরের হাহা'কারের শব্দ গুলো ভেসে আসচ্ছে। Yn করুন স্বরে Namjoon'র চোখে চোখ রেখেই প্রশ্ন করে উঠলো... Yn:--এত বছর ধরে এই ভয়ংকর কষ্ট গুলো কি করে সহ্য করেছেন?  বলতে বলতেই ওদের দুজনের চোখ বেয়ে পানির ফোটা গড়িয়ে পড়লো। Namjoon নিজেকে সামলে নিজের গালে থাকা Yn'র হাতের উপর নিজের হাত রেখে বললো.... Namjoon:--তিন বছর আগে এক গোধূলি লগ্নে তুমি এসে আমার সব কষ্ট ভুলিয়ে দিয়েছিলে। মা'কে হারিয়ে অতীত ভুলে বেঁচে থাকতে শিখেছিলাম। কিন্তু তুমি হারিয়ে গেলে বেঁচে থাকা'টা সম্ভব হয়ে উঠবে না...... (Namjoon'র অতিতের সব রহস্য ক্লিয়ার করে দিলাম] একটা ছু''ড়ি আচমকা কাকনের হাতে বসিয়ে দিতেই কাকন গলা ফাটিয়ে চিৎকার করে উঠলো। Namjoon'র চোখের ইশারায় গার্ড'দের মধ্যে একজন আঘাতের স্থানে মরিচের গুড়ো ঢেলে দিয়ে ওর মুখে আবারো টেপ লাগিয়ে দিলো। এতে যেনো যন্ত্রনা দ্বিগুন বেড়ে গেলো। কাকন যন্ত্রনায় ছটফট করতে লাগলো। কিন্তু চিৎকার করতে পারছেনা। চোখ গুলো দিয়ে বাঁচার জন আতৎনাদ করছে। কিন্তু সেই আতৎনাদ কেউ শুনতে পারছে না। Yn'র সাথে কথা শেষ হতেই Namjoon ওদের দুজনের সামনে এসে বসে প্রথমে কাকনের মুখ খুলতেই কাকন রাগে চেঁচিয়ে বলে উঠেছিলো..... ---সেদিন রাতে তোর মায়ের সাথে তোকে শেষ করে দিলে আজকে এই দিন দেখতে হতো না আমাকে...... কথা বলে আর বলার সুযোগ পায়'নি তৎক্ষনাৎ Namjoon সামনে থাকা ছু'ড়ি'টা কাকনের হাতে বসিয়ে দেয়। রেজওয়ান ভয়ার্ত চোখে সব'টা দেখছে আর ঢোক গিলছে। Namjoon'র এই রুপ'টা দেখে Yn ভয়াবহ চাহনী নিক্ষেপ করে আছে। Namjoon কাকনের বদ্ধ ছটফটানি দেখে হালকা হেসে বলে উঠলো.... --সেদিন আমার মা এর থেকেও বেশি ছটফট করছিলো। আপনার ছোট হয়েও আপনার পায়ে ধরেছিলো। আপনি সেদিন আমার মায়ের সংসার ভিক্ষা না দিয়ে আমার মা'কেই মে*রে ফেললেন..... বলেই দুই হাতে দুটো ছু/ড়ি নিয়ে কাকনের দুই পায়ে গেঁ*থে দিয়ে বলে উঠলো..... Namjoon:--এই পা দুটো দিয়ে আপনি আমার মা'কে আ'ঘাতের পর আ'ঘাত করেছিলেন..... বলেই একটু শব্দ করে হাসলো। আর কাকন চোখ দিয়ে বাঁচার মিনতি করছে। ওর চোখ দুটো লাল হয়ে গেছে। পা আর হাত দিয়ে গলগল করে র'ক্ত বের হচ্ছে। রেজওয়ানের চোখ দিয়ে পানি পড়ছে। ওর চোখে ভয় ছাড়া আর কিছুই দেখা যাচ্ছে। এইবার Namjoon রেজওয়ানের দিকে তাঁকিয়ে মলিন হেসে বলে উঠলো....  --আপনার মুখ আমি খুলব না। আপনার বাঁচার আকুতি-মিনতি আমি শুনতে চাইনা। যতই হোক আপনি আমার বাবা আমার শরীরে আপনার র*ক্ত বইছে। তাই চাইলেও আপনাকে ভয়ংকর' মৃ/ত্যু দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব না। আমি তো আর আপনার মতো নির্দয় হার্টলেস নই.......... বলেই সময়ের অপেক্ষা না করে গান'টা নিয়ে সোজা রেজওয়ানের কপালে সু'ট করে দিতেই। রেজওয়ান বাঁধা অবস্থায় চেয়ার নিয়ে ধপ করে নিচে পড়ে গেলো। চোখ দুটো খোলা রেখেই কয়েক মিনিটের ব্যবধানে সে শান্ত হয়ে গেলো।  রেজওয়ানের দিকে কয়েক সেকেন্ড অসহায় চোখে তাঁকিয়ে থাকলো Namjoon। ওর চোখ থেকে দুই ফোটা পানি গড়িয়ে পড়লো। যতই হোক এই লোক'টা তো ওর বাবা। আর বাবা'কে নিজের হাতে মা/রার মতো তীব্র যন্ত্রনা ভোগ করতে হচ্ছে। Namjoon নিঃশব্দে চোখ জোড়া বন্ধ রেখে কাতর স্বরে বললো..... --আমাকে ক্ষমা করো মা। এই পাষাণ, নির্দয় লোক'টাকে আমি নির্মম মৃ'ত্যু দিতে পারি'নি। যেই লোক'টা তোমাকে হাজার যন্ত্রনা দিয়েছে আমি তাকে খুব অল্প যন্ত্রনা দিলাম। আমাকে ক্ষমা করো...... বলেই মুখ'টা দুই হাতে চেপে ধরলো। Namjoon'র কষ্ট'টা বুঝে উঠতে'ই Yn মুখ চেপে ধরলো। কান্না গুলো বাঁধ ভেঙে বেড়িয়ে আসতে চাইলো। Yn'র কাকনের দিকে তাঁকাতেই ভয়ে হাত পা কাপছে। মুখে যদি টেপ লাগানো না থাকতো তাহলে কাকনের আতৎনাদের হয়তো পুরো বিল্ডিং কেঁপে উঠতো৷ Yn দেয়াল ঘেষে দাড়িয়ে নিঃশব্দে চোখের পানি ফেলছে। আর Namjoon মাথা নিঁচু করে চোখের পানি ফেলছে। ওর কষ্টে বুক ফেটে যাচ্ছে। তীব্র যন্ত্রনা হচ্ছে। বুকের ভেতরের জমানো কষ্ট গুলো আজ ভীষন করে বেড়িয়ে আসতে চাইছে। এই দম বন্ধকর পপরিস্থিতি থেকে মুক্তির দাবি জানাচ্ছে বার বার।  . . চলবে,,,,  #fyp #namjoonjagi__b19 #foryoupageofficial
#RUDE_TEACHER 💗 #PART_38 এই পরিস্থিতিতে কেউ এমন কথা বলতে পারে তা ভাবতেই Yn এক প্রকার ডিপ্রেশনে চলে যাচ্ছে। ছেলে'টা যে নিজের কষ্ট লুকাতে মজা করছে তা বেশ বোঝা যাচ্ছে ওর চোখ দুটো দেখে৷ Yn কোনো শব্দ না করে Namjoon'র দুই গালে আলতো করে হাত রাখলো। Yn'র স্পর্শ পেতেই Namjoon মুখে হাসির রেখা টানার চেষ্টা করলো। Yn Namjoon'র গালে হাত দিয়ে ওর চোখে চোখ রাখলো। Namjoon'র চোখের কোন'টা যে রক্তের মতো লাল হয়ে আছে তা স্পষ্ট দেখতে পেলো। চোখে পানি ও টলমল করছে কিন্তু মুখে হাসি। কোন ধাতু দিয়ে গড়া এই ছেলে'টা। এত কষ্ট এত বছর ধরে কি করে সহ্য করলো? Yn'র টলমল চোখের চাহনী'তে Namjoon'র মুখের হাসি'টা মিলিয়ে যেতে লাগলো। বুকের ভেতরের হাহা'কারের শব্দ গুলো ভেসে আসচ্ছে। Yn করুন স্বরে Namjoon'র চোখে চোখ রেখেই প্রশ্ন করে উঠলো... Yn:--এত বছর ধরে এই ভয়ংকর কষ্ট গুলো কি করে সহ্য করেছেন? বলতে বলতেই ওদের দুজনের চোখ বেয়ে পানির ফোটা গড়িয়ে পড়লো। Namjoon নিজেকে সামলে নিজের গালে থাকা Yn'র হাতের উপর নিজের হাত রেখে বললো.... Namjoon:--তিন বছর আগে এক গোধূলি লগ্নে তুমি এসে আমার সব কষ্ট ভুলিয়ে দিয়েছিলে। মা'কে হারিয়ে অতীত ভুলে বেঁচে থাকতে শিখেছিলাম। কিন্তু তুমি হারিয়ে গেলে বেঁচে থাকা'টা সম্ভব হয়ে উঠবে না...... (Namjoon'র অতিতের সব রহস্য ক্লিয়ার করে দিলাম] একটা ছু''ড়ি আচমকা কাকনের হাতে বসিয়ে দিতেই কাকন গলা ফাটিয়ে চিৎকার করে উঠলো। Namjoon'র চোখের ইশারায় গার্ড'দের মধ্যে একজন আঘাতের স্থানে মরিচের গুড়ো ঢেলে দিয়ে ওর মুখে আবারো টেপ লাগিয়ে দিলো। এতে যেনো যন্ত্রনা দ্বিগুন বেড়ে গেলো। কাকন যন্ত্রনায় ছটফট করতে লাগলো। কিন্তু চিৎকার করতে পারছেনা। চোখ গুলো দিয়ে বাঁচার জন আতৎনাদ করছে। কিন্তু সেই আতৎনাদ কেউ শুনতে পারছে না। Yn'র সাথে কথা শেষ হতেই Namjoon ওদের দুজনের সামনে এসে বসে প্রথমে কাকনের মুখ খুলতেই কাকন রাগে চেঁচিয়ে বলে উঠেছিলো..... ---সেদিন রাতে তোর মায়ের সাথে তোকে শেষ করে দিলে আজকে এই দিন দেখতে হতো না আমাকে...... কথা বলে আর বলার সুযোগ পায়'নি তৎক্ষনাৎ Namjoon সামনে থাকা ছু'ড়ি'টা কাকনের হাতে বসিয়ে দেয়। রেজওয়ান ভয়ার্ত চোখে সব'টা দেখছে আর ঢোক গিলছে। Namjoon'র এই রুপ'টা দেখে Yn ভয়াবহ চাহনী নিক্ষেপ করে আছে। Namjoon কাকনের বদ্ধ ছটফটানি দেখে হালকা হেসে বলে উঠলো.... --সেদিন আমার মা এর থেকেও বেশি ছটফট করছিলো। আপনার ছোট হয়েও আপনার পায়ে ধরেছিলো। আপনি সেদিন আমার মায়ের সংসার ভিক্ষা না দিয়ে আমার মা'কেই মে*রে ফেললেন..... বলেই দুই হাতে দুটো ছু/ড়ি নিয়ে কাকনের দুই পায়ে গেঁ*থে দিয়ে বলে উঠলো..... Namjoon:--এই পা দুটো দিয়ে আপনি আমার মা'কে আ'ঘাতের পর আ'ঘাত করেছিলেন..... বলেই একটু শব্দ করে হাসলো। আর কাকন চোখ দিয়ে বাঁচার মিনতি করছে। ওর চোখ দুটো লাল হয়ে গেছে। পা আর হাত দিয়ে গলগল করে র'ক্ত বের হচ্ছে। রেজওয়ানের চোখ দিয়ে পানি পড়ছে। ওর চোখে ভয় ছাড়া আর কিছুই দেখা যাচ্ছে। এইবার Namjoon রেজওয়ানের দিকে তাঁকিয়ে মলিন হেসে বলে উঠলো.... --আপনার মুখ আমি খুলব না। আপনার বাঁচার আকুতি-মিনতি আমি শুনতে চাইনা। যতই হোক আপনি আমার বাবা আমার শরীরে আপনার র*ক্ত বইছে। তাই চাইলেও আপনাকে ভয়ংকর' মৃ/ত্যু দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব না। আমি তো আর আপনার মতো নির্দয় হার্টলেস নই.......... বলেই সময়ের অপেক্ষা না করে গান'টা নিয়ে সোজা রেজওয়ানের কপালে সু'ট করে দিতেই। রেজওয়ান বাঁধা অবস্থায় চেয়ার নিয়ে ধপ করে নিচে পড়ে গেলো। চোখ দুটো খোলা রেখেই কয়েক মিনিটের ব্যবধানে সে শান্ত হয়ে গেলো। রেজওয়ানের দিকে কয়েক সেকেন্ড অসহায় চোখে তাঁকিয়ে থাকলো Namjoon। ওর চোখ থেকে দুই ফোটা পানি গড়িয়ে পড়লো। যতই হোক এই লোক'টা তো ওর বাবা। আর বাবা'কে নিজের হাতে মা/রার মতো তীব্র যন্ত্রনা ভোগ করতে হচ্ছে। Namjoon নিঃশব্দে চোখ জোড়া বন্ধ রেখে কাতর স্বরে বললো..... --আমাকে ক্ষমা করো মা। এই পাষাণ, নির্দয় লোক'টাকে আমি নির্মম মৃ'ত্যু দিতে পারি'নি। যেই লোক'টা তোমাকে হাজার যন্ত্রনা দিয়েছে আমি তাকে খুব অল্প যন্ত্রনা দিলাম। আমাকে ক্ষমা করো...... বলেই মুখ'টা দুই হাতে চেপে ধরলো। Namjoon'র কষ্ট'টা বুঝে উঠতে'ই Yn মুখ চেপে ধরলো। কান্না গুলো বাঁধ ভেঙে বেড়িয়ে আসতে চাইলো। Yn'র কাকনের দিকে তাঁকাতেই ভয়ে হাত পা কাপছে। মুখে যদি টেপ লাগানো না থাকতো তাহলে কাকনের আতৎনাদের হয়তো পুরো বিল্ডিং কেঁপে উঠতো৷ Yn দেয়াল ঘেষে দাড়িয়ে নিঃশব্দে চোখের পানি ফেলছে। আর Namjoon মাথা নিঁচু করে চোখের পানি ফেলছে। ওর কষ্টে বুক ফেটে যাচ্ছে। তীব্র যন্ত্রনা হচ্ছে। বুকের ভেতরের জমানো কষ্ট গুলো আজ ভীষন করে বেড়িয়ে আসতে চাইছে। এই দম বন্ধকর পপরিস্থিতি থেকে মুক্তির দাবি জানাচ্ছে বার বার। . . চলবে,,,, #fyp #namjoonjagi__b19 #foryoupageofficial

About