@concertdumps_: Jakarta, Hari ini ❌ Surabaya, Hari ini ✅ #jakartahariini #forRevenge #perayaanpatahhati #konsersurabaya #OnFest

concertdumps
concertdumps
Open In TikTok:
Region: ID
Sunday 01 December 2024 21:07:12 GMT
157666
18307
94
714

Music

Download

Comments

its.arippp
watashi! :
mariki tak nyanyi "Jombang hari ini"😔
2024-12-03 14:03:46
36
ex_tune
ex Tune :
aku berharap kelak akan di nyanyikan juga "Jepara hari ini, tak pernah sama" 🙏
2024-12-03 01:13:34
70
larass_rss
☺️ :
ada apa emangnya Surabaya Sampek sedih☺️
2024-12-02 08:19:11
303
mrsellx
yeamploww :
see u taun depan mas🙌🏻
2024-12-02 17:21:40
8
sokhipagusp
MAS SAP :
Kapan ini 😌
2024-12-02 14:09:15
5
guemahapaan
d :
perayaan patah hati
2024-12-02 18:47:49
19
putzzhanzz
乂ᴾᵁᵀᶻᶻ :
sidoarjo hari ini penuh kesedihan
2024-12-03 11:55:15
9
zaayourrbaee
z :
kapan ini woii😭
2024-12-03 10:48:14
2
To see more videos from user @concertdumps_, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

❥✿𝑴𝒚𝒔𝒕𝒆𝒓𝒊𝒐𝒖𝒔 𝑶𝒇 𝑷𝒖𝒓𝒆 𝑳𝒐𝒗𝒆꧂ ••|Part 10|•• ⁠☆Jungkook রেগেমেগে সব ফেলে ঐ অবস্থায় গাড়ি নিয়ে বের হলো আর full speed এ গাড়ি চালাতে লাগলো সে কোথায় যাচ্ছে নিজেও জানে না। সে শুধু জানে Jeon Jungkook এর ভাবনায় কোনো মেয়ে আসতে পারে না কখনো না। এদিকে Yn বাসায় এসে কাউকে কিছু বলেনি normal ভাবে কাজ করছে। তবে মনে মনে সে Jungkook নামের লোকটার কাছে কৃতজ্ঞ কিন্তু সে তো Yn কে একটা ধন্যবাদ দেওয়া সুযোগও না দিয়ে চলে গেলো। Yn না চাইতেও তার মনে একটা positive জায়গা দখল করলো Jungkook যেটা হয়তো একদমই ঠিক হলো না। যখন Jungkook এর ভয়ংকর রূপ দেখবে তখন হয়তো নিজে নিজে ভেঙে গুড়িয়ে যাবে Yn. Tae: Yn আমার কফি দিয়ে যা, আমার খাওয়া শেষ হয়ে গেছে রুমে যাচ্ছি। তুই কফিটা নিয়ে রুমে আয়। Taehyung এর কথা শুনে হুঁশ আসে Ynর। সবাই dinner করছে Yn kitchen এ দাঁড়িয়ে ছিলো তখনই Taehyung কফি দিতে বলে নিজের রুমের দিকে চলে গেলো। ডাইনিং টেবিলে এখন শুধু মণি আর নানু বসে আছে। Uncle (খালু) গতকাল সকালে অফিসের কাজে তার বসের সাথে কোথাও গেছে শুনেছি আর Miha সবসময় নিজের রুমেই খায় তার খাবার। সবার খাওয়া শেষে বাড়ির কাজের মেয়ে Tiyaর সাথে Yn খেয়ে নেয়। চুলা জ্বালিয়ে কফি বসিয়ে দিলো Yn. খাবার খেয়ে কফি খাওয়া এটা কেমন অভ্যাস বুঝে না Yn. নিজের মনে বকবক করে কফি নিয়ে Taehyung এর রুমের দিকে পা বাড়ায় Yn. সেদিকে একবার বাঁকা চোখে তাকায় Ynr moni মাথার চুলগুলো তার এমনই এমনই পাকেনি বয়স ভালোই হয়েছে তাই সবই বুঝে। তার ছেলে যে Yn কে পছন্দ করে সেটাও বুঝে। কিন্তু সে তো কিছুতেই Yn কে নিজের ছেলের বউ বানাবে না এসব ভেবে আবার নিজের খাওয়ায় মনোযোগ দিলো সে। Yn: ভাইয়া আসবো? Tae: আয়। (গম্ভীর গলায়) Yn রুমে এসে দেখে Taehyung সোফায় বসে laptop এ কিছু করছে। Yn সোফার পাশে টি-টেবিলটাতে কফির মগ রেখে ঘুরতেই Taehyung উঠে দাঁড়িয়ে Ynর হাত পিঠের সাথে মুচড়ে ধরলে ব্যাথায় Yn ahh করে উঠে। Yn: ভাইয়া লাগছে আমার হাতটা ছাড়ুন। Taehyung তাকিয়ে দেখলো Ynর পুড়া হাতটা ধরেছে সে। হাতের ব্যান্ডেজটা অনেকটাই নোংরা হয়ে গেছে কাজ করার জন্য। ব্যান্ডেজ দেখে Taehyung ইচ্ছে করে আরো জোরে চেপে ধরলো আর Yn ব্যাথায় চিৎকার করে উঠলো। Taehyung শান্ত তবে রাগী গলায় বলে, Tae: তুই সন্ধ্যায় বাসার বাইরে গিয়েছিলি কার অনুমতি নিয়ে? Yn: নানুর মেডিসিন শেষ হয়ে গিয়েছিলো আপনাকে বলেছে কিন্তু আপনি এনে দেননি তাই আমি গিয়েছিলাম। Taehyung হাতটা আরো চেপে ধরলে Yn ব্যাথায় চোখ বন্ধ করে ফেলে। Tae: আমি নানুকে টাকা দিয়ে বলেছিলাম কাউকে দিয়ে আনিয়ে নিতে। বাড়িতে কাজের মেয়ে আছে, দারোয়ান আছে আর driver ও আছে তুই কেনো গিয়েছিলি, কোনো boyfriend এর সাথে দেখা করতে? ব্যাথায় Ynর চোখ থেকে পানি গড়িয়ে পড়লো ভেজা গলায় বলে, Yn: মণি কাউকে না পাঠিয়ে আমাকেই যেতে বলেছিলো। Tae: মণি যেতে বললো আর তুই চলে গেলি আর আমি যে বলেছি আমার অনুমতি ছাড়া বাড়ির বাইরে পা রাখবি না সেটা তোর মাথায় ঢুকেনি? (দাঁতে দাঁত চেপে) Ynর চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করছে আমি কার কথা শুনবো। আপনার মা যখন ইচ্ছে বাইরে পাঠায় এটা সেটার জন্য আর বাইরে গেলে আপনি আমার ওপর তার ঝাল মেটান। আগে নিজের মায়ের সাথে বুঝাপড়া করে আসুন তারপর আমাকে বলতে আসবেন কিছু। কিন্তু কথাগুলো Ynর কন্ঠনালি অতিক্রম করে মুখ পর্যন্ত এলো না। কারণ Ynর খুব ভালো করে জানা আছে তার মুখ থেকে এই কথাগুলো বের হলে তার অনেক বড় মাশুল তাকে দিতে হবে। তাই চুপ করে ব্যাথা সয্য করতে লাগলো সে। Taehyung চিবিয়ে চিবিয়ে বলে, Tae: আর যদি আমার অনুমতি ছাড়া বাড়ির বাইরে পা রাখিস তার ফল খুব খারাপ হবে Yn. কথাটা শেষ করে Taehyung Yn কে ধাক্কা দিয়ে দূরে সরিয়ে দিলো। Yn নিজের হাত সামনে এনে দেখতে লাগলো আর Taehyung পুনরায় নিজের কাজ করতে লাগলো যেনো কিছুই হয়নি। Yn ভেজা চোখে Taehyung এর দিকে একবার তাকিয়ে বের হয়ে গেলো রুম থেকে আর নিজের রুমে গিয়ে কাঁদতে লাগলো। Ynর চোখদুটো যেনো বেহায়া হয়ে গেছে একটু কিছু হলেই বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়। চার বছর ধরেই তো এসব সয্য করছে এবার তো সয়ে যাওয়া উচিত। মণি: মহারানী কি নিজের রুমে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছেন, কাজগুলো কি তবে আমাকে করতে হবে? একটু শান্তি মতো কান্না করার সুযোগও নেই Ynর। নিচ থেকে মণির চেঁচামেচি শুনে উঠে দাঁড়ালো আর চোখ মুছে নিয়ে নিচের দিকে পা বাড়ালো। Miha: Tiya তো আছে তোমাকে করতে হবে কেনো বুঝতে পারছি না। এই বাড়িতে Tiya servent হয়ে এতোটা কাজ করে না যতোটা Yn আপুকে করতে হয়ে। তার মূল্য কি এই বাড়িতে Tiyaর থেকেও কম মা? খাওয়া শেষে প্লেট নিচে রাখতে এসেছিলো Miha আর মায়ের চেঁচামেচি শুনে উত্তর না দিয়ে থাকতে পারলো না।মেয়ের কথা শুনে মণি তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলো। (বিকালে এই part টা upload দিয়েছিলাম কিন্তু অনেকে নাকি দেখতে পারছো না তাই আবার upload দিলাম 🥲 যাই হোক 500+ c-link for next part) #foryou #fypシ゚viral #jeon_raisa #fyp
❥✿𝑴𝒚𝒔𝒕𝒆𝒓𝒊𝒐𝒖𝒔 𝑶𝒇 𝑷𝒖𝒓𝒆 𝑳𝒐𝒗𝒆꧂ ••|Part 10|•• ⁠☆Jungkook রেগেমেগে সব ফেলে ঐ অবস্থায় গাড়ি নিয়ে বের হলো আর full speed এ গাড়ি চালাতে লাগলো সে কোথায় যাচ্ছে নিজেও জানে না। সে শুধু জানে Jeon Jungkook এর ভাবনায় কোনো মেয়ে আসতে পারে না কখনো না। এদিকে Yn বাসায় এসে কাউকে কিছু বলেনি normal ভাবে কাজ করছে। তবে মনে মনে সে Jungkook নামের লোকটার কাছে কৃতজ্ঞ কিন্তু সে তো Yn কে একটা ধন্যবাদ দেওয়া সুযোগও না দিয়ে চলে গেলো। Yn না চাইতেও তার মনে একটা positive জায়গা দখল করলো Jungkook যেটা হয়তো একদমই ঠিক হলো না। যখন Jungkook এর ভয়ংকর রূপ দেখবে তখন হয়তো নিজে নিজে ভেঙে গুড়িয়ে যাবে Yn. Tae: Yn আমার কফি দিয়ে যা, আমার খাওয়া শেষ হয়ে গেছে রুমে যাচ্ছি। তুই কফিটা নিয়ে রুমে আয়। Taehyung এর কথা শুনে হুঁশ আসে Ynর। সবাই dinner করছে Yn kitchen এ দাঁড়িয়ে ছিলো তখনই Taehyung কফি দিতে বলে নিজের রুমের দিকে চলে গেলো। ডাইনিং টেবিলে এখন শুধু মণি আর নানু বসে আছে। Uncle (খালু) গতকাল সকালে অফিসের কাজে তার বসের সাথে কোথাও গেছে শুনেছি আর Miha সবসময় নিজের রুমেই খায় তার খাবার। সবার খাওয়া শেষে বাড়ির কাজের মেয়ে Tiyaর সাথে Yn খেয়ে নেয়। চুলা জ্বালিয়ে কফি বসিয়ে দিলো Yn. খাবার খেয়ে কফি খাওয়া এটা কেমন অভ্যাস বুঝে না Yn. নিজের মনে বকবক করে কফি নিয়ে Taehyung এর রুমের দিকে পা বাড়ায় Yn. সেদিকে একবার বাঁকা চোখে তাকায় Ynr moni মাথার চুলগুলো তার এমনই এমনই পাকেনি বয়স ভালোই হয়েছে তাই সবই বুঝে। তার ছেলে যে Yn কে পছন্দ করে সেটাও বুঝে। কিন্তু সে তো কিছুতেই Yn কে নিজের ছেলের বউ বানাবে না এসব ভেবে আবার নিজের খাওয়ায় মনোযোগ দিলো সে। Yn: ভাইয়া আসবো? Tae: আয়। (গম্ভীর গলায়) Yn রুমে এসে দেখে Taehyung সোফায় বসে laptop এ কিছু করছে। Yn সোফার পাশে টি-টেবিলটাতে কফির মগ রেখে ঘুরতেই Taehyung উঠে দাঁড়িয়ে Ynর হাত পিঠের সাথে মুচড়ে ধরলে ব্যাথায় Yn ahh করে উঠে। Yn: ভাইয়া লাগছে আমার হাতটা ছাড়ুন। Taehyung তাকিয়ে দেখলো Ynর পুড়া হাতটা ধরেছে সে। হাতের ব্যান্ডেজটা অনেকটাই নোংরা হয়ে গেছে কাজ করার জন্য। ব্যান্ডেজ দেখে Taehyung ইচ্ছে করে আরো জোরে চেপে ধরলো আর Yn ব্যাথায় চিৎকার করে উঠলো। Taehyung শান্ত তবে রাগী গলায় বলে, Tae: তুই সন্ধ্যায় বাসার বাইরে গিয়েছিলি কার অনুমতি নিয়ে? Yn: নানুর মেডিসিন শেষ হয়ে গিয়েছিলো আপনাকে বলেছে কিন্তু আপনি এনে দেননি তাই আমি গিয়েছিলাম। Taehyung হাতটা আরো চেপে ধরলে Yn ব্যাথায় চোখ বন্ধ করে ফেলে। Tae: আমি নানুকে টাকা দিয়ে বলেছিলাম কাউকে দিয়ে আনিয়ে নিতে। বাড়িতে কাজের মেয়ে আছে, দারোয়ান আছে আর driver ও আছে তুই কেনো গিয়েছিলি, কোনো boyfriend এর সাথে দেখা করতে? ব্যাথায় Ynর চোখ থেকে পানি গড়িয়ে পড়লো ভেজা গলায় বলে, Yn: মণি কাউকে না পাঠিয়ে আমাকেই যেতে বলেছিলো। Tae: মণি যেতে বললো আর তুই চলে গেলি আর আমি যে বলেছি আমার অনুমতি ছাড়া বাড়ির বাইরে পা রাখবি না সেটা তোর মাথায় ঢুকেনি? (দাঁতে দাঁত চেপে) Ynর চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করছে আমি কার কথা শুনবো। আপনার মা যখন ইচ্ছে বাইরে পাঠায় এটা সেটার জন্য আর বাইরে গেলে আপনি আমার ওপর তার ঝাল মেটান। আগে নিজের মায়ের সাথে বুঝাপড়া করে আসুন তারপর আমাকে বলতে আসবেন কিছু। কিন্তু কথাগুলো Ynর কন্ঠনালি অতিক্রম করে মুখ পর্যন্ত এলো না। কারণ Ynর খুব ভালো করে জানা আছে তার মুখ থেকে এই কথাগুলো বের হলে তার অনেক বড় মাশুল তাকে দিতে হবে। তাই চুপ করে ব্যাথা সয্য করতে লাগলো সে। Taehyung চিবিয়ে চিবিয়ে বলে, Tae: আর যদি আমার অনুমতি ছাড়া বাড়ির বাইরে পা রাখিস তার ফল খুব খারাপ হবে Yn. কথাটা শেষ করে Taehyung Yn কে ধাক্কা দিয়ে দূরে সরিয়ে দিলো। Yn নিজের হাত সামনে এনে দেখতে লাগলো আর Taehyung পুনরায় নিজের কাজ করতে লাগলো যেনো কিছুই হয়নি। Yn ভেজা চোখে Taehyung এর দিকে একবার তাকিয়ে বের হয়ে গেলো রুম থেকে আর নিজের রুমে গিয়ে কাঁদতে লাগলো। Ynর চোখদুটো যেনো বেহায়া হয়ে গেছে একটু কিছু হলেই বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়। চার বছর ধরেই তো এসব সয্য করছে এবার তো সয়ে যাওয়া উচিত। মণি: মহারানী কি নিজের রুমে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছেন, কাজগুলো কি তবে আমাকে করতে হবে? একটু শান্তি মতো কান্না করার সুযোগও নেই Ynর। নিচ থেকে মণির চেঁচামেচি শুনে উঠে দাঁড়ালো আর চোখ মুছে নিয়ে নিচের দিকে পা বাড়ালো। Miha: Tiya তো আছে তোমাকে করতে হবে কেনো বুঝতে পারছি না। এই বাড়িতে Tiya servent হয়ে এতোটা কাজ করে না যতোটা Yn আপুকে করতে হয়ে। তার মূল্য কি এই বাড়িতে Tiyaর থেকেও কম মা? খাওয়া শেষে প্লেট নিচে রাখতে এসেছিলো Miha আর মায়ের চেঁচামেচি শুনে উত্তর না দিয়ে থাকতে পারলো না।মেয়ের কথা শুনে মণি তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলো। (বিকালে এই part টা upload দিয়েছিলাম কিন্তু অনেকে নাকি দেখতে পারছো না তাই আবার upload দিলাম 🥲 যাই হোক 500+ c-link for next part) #foryou #fypシ゚viral #jeon_raisa #fyp

About