@d2062722: Qw Solution for perfect beauty... Order today to get special discount...#skin #freckles #spots

Ellie
Ellie
Open In TikTok:
Region: US
Friday 13 December 2024 08:38:20 GMT
2022
48
14
14

Music

Download

Comments

langgahayati
Langgahayati :
How much
2024-12-13 10:58:23
0
lahja553
Lahja :
where and whowmuch
2024-12-13 09:27:00
0
juanadepol
cach :
Hola como aser una compra
2024-12-14 19:25:17
0
fikilengcobo46
fikzo :
🥰🥰🥰
2024-12-13 19:32:08
0
fikilengcobo46
fikzo :
😳😳😳
2024-12-13 19:32:00
0
fazlol.houq
Fazlol Houq :
🥰
2024-12-13 14:41:16
0
To see more videos from user @d2062722, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

১৯৬৯ সালের এই দিনে রেসকোর্স ময়দানে ১০ লক্ষ মানুষের জনসভায় শেখ মুজিবুর রহমানকে 'বঙ্গবন্ধু' উপাধি দেওয়া হয়। লাহোরে ৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ খ্যাত ৬ দফা উপস্থাপন করার পর বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার হন। ছয় দফা দেওয়ার পর তিনি যেখানে সমাবেশ করতে গেছেন, সেখানেই গ্রেফতার হয়েছেন। ওই সময়ে তিনি ৩২টি জনসভা করে বিভিন্ন মেয়াদে কারাভোগ করেন। এরপর ৬৬ সালের ৮ মে আবারও গ্রেপ্তার হয়ে ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে মুক্তি পান। এ সময় তিনি ১ হাজার ২১ দিন (৩বছর+) কারাগারে ছিলেন। ৬৮ তে শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে পাকিস্তান ভাঙার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ করে রাষ্ট্রদ্রোহী হিসেবে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দেওয়া হয়। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠে সাধারণ জনতা। প্রবল গণ-আন্দোলন তথা উত্তাল ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের মুখে আইয়ুব খানের সরকার পিছু হটতে শুরু করে এবং আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়। ঊনসত্তরের গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে দেশের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে তথাকথিত আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার ও শেখ মুজিবুর রহমান-সহ অন্যান্যদের মুক্তির দাবি করেছিল। এরপর ৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করা হয়। সাথে সাথে শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকল কারাবন্দিকে নিঃশর্ত মুক্তি দেয়া হয়। পরেরদিন, ২৩ ফেব্রুয়ারি তারিখে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে এক বিশাল জনসভায় শেখ মুজিবুর রহমানসহ মামলায় অভিযুক্তদের এক গণসংবর্ধনা দেয়া হয়। একই দিনে শেখ মুজিবকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। এ উপাধিতে ভূষিত করেন তৎকালীন ডাকসু ভিপি এবং সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক তোফায়েল আহমেদ। 'ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান' নামক এই গণ-আন্দোলনের মুখে ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ শে মার্চ পাকিস্তানের শাসক জেনারেল আইয়ুব খানের পতন ঘটে এবং ক্ষমতায় আসেন ইয়াহিয়া খান। এই মামলা এবং মামলা থেকে সৃষ্ট গণ-আন্দোলন বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের পেছনে প্রেরণাদানকারী অন্যতম প্রধান ঘটনা।
১৯৬৯ সালের এই দিনে রেসকোর্স ময়দানে ১০ লক্ষ মানুষের জনসভায় শেখ মুজিবুর রহমানকে 'বঙ্গবন্ধু' উপাধি দেওয়া হয়। লাহোরে ৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ খ্যাত ৬ দফা উপস্থাপন করার পর বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার হন। ছয় দফা দেওয়ার পর তিনি যেখানে সমাবেশ করতে গেছেন, সেখানেই গ্রেফতার হয়েছেন। ওই সময়ে তিনি ৩২টি জনসভা করে বিভিন্ন মেয়াদে কারাভোগ করেন। এরপর ৬৬ সালের ৮ মে আবারও গ্রেপ্তার হয়ে ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে মুক্তি পান। এ সময় তিনি ১ হাজার ২১ দিন (৩বছর+) কারাগারে ছিলেন। ৬৮ তে শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে পাকিস্তান ভাঙার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ করে রাষ্ট্রদ্রোহী হিসেবে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দেওয়া হয়। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠে সাধারণ জনতা। প্রবল গণ-আন্দোলন তথা উত্তাল ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের মুখে আইয়ুব খানের সরকার পিছু হটতে শুরু করে এবং আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়। ঊনসত্তরের গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে দেশের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে তথাকথিত আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার ও শেখ মুজিবুর রহমান-সহ অন্যান্যদের মুক্তির দাবি করেছিল। এরপর ৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করা হয়। সাথে সাথে শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকল কারাবন্দিকে নিঃশর্ত মুক্তি দেয়া হয়। পরেরদিন, ২৩ ফেব্রুয়ারি তারিখে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে এক বিশাল জনসভায় শেখ মুজিবুর রহমানসহ মামলায় অভিযুক্তদের এক গণসংবর্ধনা দেয়া হয়। একই দিনে শেখ মুজিবকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। এ উপাধিতে ভূষিত করেন তৎকালীন ডাকসু ভিপি এবং সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক তোফায়েল আহমেদ। 'ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান' নামক এই গণ-আন্দোলনের মুখে ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ শে মার্চ পাকিস্তানের শাসক জেনারেল আইয়ুব খানের পতন ঘটে এবং ক্ষমতায় আসেন ইয়াহিয়া খান। এই মামলা এবং মামলা থেকে সৃষ্ট গণ-আন্দোলন বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের পেছনে প্রেরণাদানকারী অন্যতম প্রধান ঘটনা।

About