@methoc38: Ghế xoay chống gù lưng cao cấp #đogiadungtienich #xuhuongtiktok #shopgiadungcuathoc38 #masterbytiktok2023

Shop gia dụng của thóc 38
Shop gia dụng của thóc 38
Open In TikTok:
Region: VN
Sunday 15 December 2024 05:21:27 GMT
8348
143
58
170

Music

Download

Comments

chuta2222
SHOP.T :
พิกัดค่ะ🙏👇🙂
2024-12-19 00:46:31
2
ha.quag1
Ha Quag :
bao nhieu tiền
2025-01-12 04:01:45
1
hoanghau2882
hoanghau2882 :
mua o dau vay
2024-12-28 02:41:54
1
anhdeptrai6886
Anh Đẹp Trai :
ghế đẹp
2024-12-26 07:04:22
1
giuong.gap
Shop Hằng Phan :
xịn nha
2024-12-23 05:17:49
1
hoamai99.com8
Hoa Mai :
bao tiền ạ
2024-12-20 05:03:00
1
giadungnhasam8
Gia dụng tiện ích nhà Sam🥰 :
Tt với e nhé 🥰
2024-12-20 02:02:31
1
sam.review04
Sam review :
Tt với mình nhé
2024-12-20 01:41:26
1
To see more videos from user @methoc38, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

ঢাকা-রাজশাহী রুটে মধ্যরাতে ডাকাতির শিকার হওয়া বাসটি প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে ডাকাতদের দখলে ছিল। এ সময় নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি ও ধর্ষণের মতো ঘটনাও ঘটেছে বলে অভিযোগ করেন বাসটিতে থাকা যাত্রীরা। এই ঘটনায় যাত্রীদের অভিযোগের ভিত্তিতে নাটোর পুলিশ ওই বাসের চালক, চালকের সহকারী ও সুপারভাইজারকে আটক করে আদালতে সোপর্দ করেছে। সেখান থেকে তারা জামিনে মুক্তি পেয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। গত সোমবার (১৭ই ফেব্রুয়ারি) রাতে যেসব যাত্রী বাসটিতে ছিলেন, তাদের মধ্যে দুইজনের সাথে কথা বলেছে বিবিসি বাংলা। তারা অভিযোগ করছেন, বাসটিতে অন্তত একজনকে ধর্ষণ করা হয়েছে সেই রাতে। বাসটি যেহেতু চলমান অবস্থায় ছিল, তাই এই ঘটনায় একাধিক স্থানের নাম উঠে আসছে। সেগুলোর মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো, নাটোরের বড়াইগ্রাম ও টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানা।ওই দুই থানার পুলিশেরই ভাষ্য– সেই রাতে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে, এমন তথ্য তারা জানে না। তারা বিবিসিকে জানিয়েছেন, এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কোনও মামলা করা হয়নি।মারধর করে,
ঢাকা-রাজশাহী রুটে মধ্যরাতে ডাকাতির শিকার হওয়া বাসটি প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে ডাকাতদের দখলে ছিল। এ সময় নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি ও ধর্ষণের মতো ঘটনাও ঘটেছে বলে অভিযোগ করেন বাসটিতে থাকা যাত্রীরা। এই ঘটনায় যাত্রীদের অভিযোগের ভিত্তিতে নাটোর পুলিশ ওই বাসের চালক, চালকের সহকারী ও সুপারভাইজারকে আটক করে আদালতে সোপর্দ করেছে। সেখান থেকে তারা জামিনে মুক্তি পেয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। গত সোমবার (১৭ই ফেব্রুয়ারি) রাতে যেসব যাত্রী বাসটিতে ছিলেন, তাদের মধ্যে দুইজনের সাথে কথা বলেছে বিবিসি বাংলা। তারা অভিযোগ করছেন, বাসটিতে অন্তত একজনকে ধর্ষণ করা হয়েছে সেই রাতে। বাসটি যেহেতু চলমান অবস্থায় ছিল, তাই এই ঘটনায় একাধিক স্থানের নাম উঠে আসছে। সেগুলোর মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো, নাটোরের বড়াইগ্রাম ও টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানা।ওই দুই থানার পুলিশেরই ভাষ্য– সেই রাতে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে, এমন তথ্য তারা জানে না। তারা বিবিসিকে জানিয়েছেন, এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কোনও মামলা করা হয়নি।মারধর করে," বলেন সোহাগ হাসান। "এরা যে পরিমাণ... উনি ধর্ষণেরও শিকার হয়েছে। পিছে নিয়ে গেলে উনি অনেক চিৎকার করছিলো। ওদিকে আমাদের যেতে দিচ্ছিলো না। আমরা শুধু চিৎকারের আওয়াজ পাচ্ছিলাম। জোরে জোরে কাঁদতেছিলো। কিন্তু ওখানে আমাদের কিছুই করার ছিল না।" একটু থেমে তিনি আরও বলেন, "ধর্ষণ না করলে কেউ এ্ররকম চিৎকার করবে না।" গুড় ব্যবসায়ী ৭৩ বছর বয়সী মজনু আকন্দও সেদিন ওই বাসে ছিলেন। তিনিও বলেন, "ওই রাতে আমরা যে চিল্লাচিল্লি শুনছি... তাতে মা-বোনের ইজ্জতের...গাড়ির ভেতরে আমাদের কোনও ভাষা ছিল না। ওনাদের মানসম্মানের ক্ষতি করছে, ধস্তাধস্তি করছে।" তিনিও বলছিলেন যে সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের স্বীকার হয়েছেন দুইজন নারী। একজনের বয়স ছিল আনুমানিক ২০ বছর, আরেকজনের ২৫-৩০ বছর। ওই দুই নারী থানায় "ধর্ষণের অভিযোগ করছে কি না জানি না" উল্লেখ করে তিনি বলেন, "গাড়ির মাঝে দুইজন যে নির্যাতিত হইছে, সেটা আমরা জানি।" দ্বিতীয় যে নারীর কথা বলা হচ্ছে, তার বিষয়ে সোহাগ হাসান বলেন, "আরেকজন মহিলা, ২৫-৩০ বছর বয়স হবে। ওনার সবকিছুই নিয়ে নিছে। উনি আমাদের দুই সিট সামনে ছিল। আমাদের তাকাইতে দিচ্ছিলো না। ওনার গায়ের বিভিন্ন জায়গায় হাত দিচ্ছিলো। আমরা যখন বারবার প্রতিবাদ করতে যাচ্ছি, তখন আমাদের মারতে চেষ্টা করে...পেছনে শুধু হিন্দু মেয়েটাকেই নিয়ে যায়। আর ওনার সাথে সিটের ওখানে বসেই জোরজবরদস্তি করে।"তবে যাত্রীদের বর্ণনায়, বাসটি প্রায় তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা ডাকাতদের দখলে ছিল এবং এই সময়ের মাঝে ডাকাতরা বাসটিকে বারবার ঘুরাতে থাকে। পরে রাত সাড়ে তিনটা নাগাদ সবকিছু লুটপাট করে নিয়ে বাস থেকে নেমে যায় ডাকাতরা। এদিকে যাত্রীরা বলছেন, সেদিন রাতে ওই বাসে অন্তত একটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু বড়াইগ্রাম ও মির্জাপুর, দুই থানার ওসি-ই বলছেন যে তারা এমন কিছু জানেন না। বড়াইগ্রামের ওসি সিরাজুল ইসলাম বিবিসিকে বলেন, "ধর্ষণের কোনও বিষয় আমি পাইনি। এরকম কোনও ঘটনা আমায় কেউ বলেনি বা আমি সাক্ষী পাইনি।" আর মি. ইসলামকে উদ্ধৃত করে মির্জাপুরের ওসির ভাষ্য, "ধর্ষণের বিষয়ে অনেকে বলছেন। কিন্তু এ বিষয়ে কিছু জানা নাই আমার। বড়াইগ্রামের ওসি বলেছেন, এই ধরনের কিছু ঘটেনি।"পুলিশের সাথে প্রত্যক্ষদর্শীদের কথায় অমিল বড়াইগ্রামের পুলিশ যদিও বলছে যে ধর্ষণের বিষয়ে তারা কিছুই জানে না, কেউ কিছু বলেনি। কিন্তু মজনু আকন্দ ও সোহাগ হাসান, দু'জনেই বলছেন যে ওই নারীরা সবার সাথে বড়াইগ্রামেই নেমেছিলো এবং পুলিশের কাছে জবানবন্দি দিয়েছিলো। সোহাগ হাসানের ভাষায়, "উনি (হিন্দু নারী) বাস থেকে নামার পর ওনার কান্নাকাটি দেখে আমরা সবাই ভেঙে পড়ি। উনি পুলিশের সামনে মান-সম্মানের পরোয়া না করে যতটুকু বলা যায়, বলছে। থানায় যা বলেছিলো... আর ভেঙে বলার দরকার নাই, আমরা তো কিছুটা বুঝি...।" "ওই দুই নারী বড়াইগ্রামেই নেমে পুলিশের কাছে মুখে মুখে জবানবন্দি দিয়ে অন্য বাসে করে নিজ নিজ বাসায় চলে গেছে। মেয়ে দুইটা আমার ফোন থেকে বাসায়ও কল দিছিলো। কিন্তু ওইদিন আমার ফোন থেকে ৪০ জনের বেশি কল দিছে," বলছিলেন তিনি। অনেকে একই দিনে ফোন করায় এবং তার ফোনের ডিসপ্লে নষ্ট হয়ে যাওয়ায় তিনি নাম্বার দু'টো চিহ্নিত করতে পারছেন না বলেও জানান। "পুরো বাসে আমার এই একটা ফোন-ই শুধু বাঁচছিলো। আমায় যখন ওরা নিচে ফেলে, ফোনটা আমার পিঠের নিচে পড়ে গেছিল, নিতে পারে নাই তাই।" পরে ডাকাতরা নেমে যাওয়ার পর তিনি প্রথম তারা মামাকে কল দিয়ে ঘটনা সম্বন্ধে জানান এবং বাসকে বড়াইগ্রাম পর্যন্ত এনে পুলিশে ধরিয়ে দেন, এমনটা বলছিলেন মি. হাসান। এদিকে স্থানীয় সাংবাদিক হালিম খান যাত্রীদের বরাতে বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, "যাত্রীরা বলছে যে দুইজন ধর্ষণের শিকার হয়েছে। নারী যাত্রী যারা ছিল, সবাই শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছে। যেভাবে যৌন হয়রানির ঘটনাগুলো হয়, তা হয়েছে। এটা বলা যায়।" "কিন্তু ধর্ষণের ব্যাপারে তারা বলছে যে পেছনের দিকে দু'জন নারীকে ধর্ষণ করা

About