@tezzaa:

Tezzaa
Tezzaa
Open In TikTok:
Region: ZA
Thursday 19 December 2024 12:38:59 GMT
313
22
0
0

Music

Download

Comments

There are no more comments for this video.
To see more videos from user @tezzaa, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#cousin_love_s4 🌿পার্ট_১৭ রাত দশটার কাছাকাছি, বাহিরের কাছারির ঘরে এতোক্ষণ বস্তায় কম্বল লেপ গুছিয়ে রেখে সবে ঘরে এলো Yn, ফ্রেশ হয়ে লম্বা চুল কাটা দিয়ে আটকে নিলো। এতো ব্যস্ততায় আজ মাথা বেনি করার ফুরসত মেলেনি। টেবিলের উপর থেকে দাদুর দেওয়া ফাইল নিয়ে সোযা ছাদে উঠে এলো ছাদের মধ্যখানে বিশাল চৌকি টেরেস আকারে সাজিয়েছে Yn আর তাঁরা। চারপাশে ঝোলানো ফুলের টব। টিমটিম আলো জলছে। রাতের আকাশ অন্যন্যাময়ী রুপ ধরেছে। Yn মনোমুগ্ধকর আয়োজনের মধ্যে আয়েস করে বসে লিস্ট করায় মন দিলো ফোনে কারো সাথে কথা বলতে বলতে ছাদে এলো জাংকুক। টেরেসে Ynকে বসে কাজ করতে দেখে কপাল কুচকে এলো। কথা অবিরাম চালু রেখে ছাদের একপাশে দাঁড়ালো। Yn জাংকুকের উপস্থিতি বুঝে নড়েচড়ে বসলো। এইলোক আবার এখানে কেন? শান্তিমত কাজটা বুঝি আর হবেনা! কথা শেষ করে Ynর দিকে এগিয়ে সোযা Ynর মুখোমুখি বসে খাতার দিকে একবার তাকালো জাংকুক। কপালটা আবারো কিঞ্চিৎ কুচকে এলো তার! মেয়েটি কি তাকে দেখেনি? পাত্তা দিচ্ছেনা কেন? জাংকুকের বেশ গায়ে লাগলো! জেনিফা রিভু, তাঁরা সবাই তার পিছনে কত ঘোরে আর এই মেয়ে কিনা আশপাশ'ই আসতে চায়না?? তাকিয়ে থাকতে থাকতে হটাৎ কি ভেবে যেনো Ynর চুলের কাটা একটান দিয়ে খুলে ফেললো জাংকুক, মুহুর্তেই সিলকি লম্বা চুলগুলো ঝর্ণার মতো প্রবল বেগে ছরিয়ে পরলো সারাঅঙ্গে। হতভম্ব হয়ে ড্যাবড্যাব করে Yn তাকালো জাংকুকের দিকে _জা-জাংকুক ভাইয়া এইটা কি করলেন? নিজের কাজে নিজেই আহাম্মক জাংকুক! এখন কি উত্তর দিবে? কথা ঘুরাতে Ynর হাত থেকে ফাইলটা নিয়ে কলম ধরলো খাতায়, ছোট্ট মেয়েটির উপর অনেক প্রেসার পরছে তাই সে বলে উঠলো _অনেক করেছিস, তুই একটু রেস্ট নে আমি লিস্ট করছি, আমাকে শুধু নির্দেশনা দিলে হবে Yn আর একবার চোখ গোলগোল করে তাকালো জাংকুকের দিকে! লোকটাকে যতটা গম্ভীর বদমেজাজি ভাবতো অতোটাও না! সত্যি তার সাহায্য প্রয়োজন, নয়পাড়ার লিস্ট করা তো চারটে খানি কথা নয়। Yn বর্ণনা দিয়ে চলেছে, আর জাংকুক মনোযোগ দিয়ে লিখছে। কিন্তু বারবার Yn-এর চোখ চলে যাচ্ছে জাংকুকের মুখের দিকে। এই প্রথম সে জাংকুককে এত কাছ থেকে দেখছে। লোকটার চোখের পাপড়িগুলো সাভাবিকের তুলনায় একটু বেশিই বড়,। টেরেসের হলুদ আলোয় সে হঠাৎ অনুভব করল, এই মুখে কোনো কঠোরতার ছাপ নেই। বরং এক ধরনের মায়াবী কোমলতা জড়িয়ে আছে, যা অজান্তেই মনকে টেনে নেয়। Yn, ভুবন মোহিনী এক রূপসী, যার সৌন্দর্যে সবাই বিভোর হয়। কিন্তু আজ, সেই স্বর্গীয় সুন্দরী নিজেই বিভোর হলো এক শ্যামরঙা পুরুষের সৌন্দর্যের কাছে, ব্যক্তিত্বের কাছে। বলা হয়, পৃথিবীতে ফর্সা চামড়ার কদরই বেশি। অথচ, Yn আজ সেই প্রচলিত ধারণাকে ভুল প্রমাণ করল ভ্রু জোরা কুচকে রেখে একমনে লিখে যাচ্ছে জাংকুক! Ynর ইচ্ছা হলো তার কুচকে যাওয়া ভুরুখানি ছুয়ে দিতে, এলোমেলো ঝাকরা চুলগুলো আরও একটু ঘেটে দিতে! নিজের ভাবনায় বাহবা দিয়ে ঠোঁট টিপে হাসলো Yn, মনেমনে বললো
#cousin_love_s4 🌿পার্ট_১৭ রাত দশটার কাছাকাছি, বাহিরের কাছারির ঘরে এতোক্ষণ বস্তায় কম্বল লেপ গুছিয়ে রেখে সবে ঘরে এলো Yn, ফ্রেশ হয়ে লম্বা চুল কাটা দিয়ে আটকে নিলো। এতো ব্যস্ততায় আজ মাথা বেনি করার ফুরসত মেলেনি। টেবিলের উপর থেকে দাদুর দেওয়া ফাইল নিয়ে সোযা ছাদে উঠে এলো ছাদের মধ্যখানে বিশাল চৌকি টেরেস আকারে সাজিয়েছে Yn আর তাঁরা। চারপাশে ঝোলানো ফুলের টব। টিমটিম আলো জলছে। রাতের আকাশ অন্যন্যাময়ী রুপ ধরেছে। Yn মনোমুগ্ধকর আয়োজনের মধ্যে আয়েস করে বসে লিস্ট করায় মন দিলো ফোনে কারো সাথে কথা বলতে বলতে ছাদে এলো জাংকুক। টেরেসে Ynকে বসে কাজ করতে দেখে কপাল কুচকে এলো। কথা অবিরাম চালু রেখে ছাদের একপাশে দাঁড়ালো। Yn জাংকুকের উপস্থিতি বুঝে নড়েচড়ে বসলো। এইলোক আবার এখানে কেন? শান্তিমত কাজটা বুঝি আর হবেনা! কথা শেষ করে Ynর দিকে এগিয়ে সোযা Ynর মুখোমুখি বসে খাতার দিকে একবার তাকালো জাংকুক। কপালটা আবারো কিঞ্চিৎ কুচকে এলো তার! মেয়েটি কি তাকে দেখেনি? পাত্তা দিচ্ছেনা কেন? জাংকুকের বেশ গায়ে লাগলো! জেনিফা রিভু, তাঁরা সবাই তার পিছনে কত ঘোরে আর এই মেয়ে কিনা আশপাশ'ই আসতে চায়না?? তাকিয়ে থাকতে থাকতে হটাৎ কি ভেবে যেনো Ynর চুলের কাটা একটান দিয়ে খুলে ফেললো জাংকুক, মুহুর্তেই সিলকি লম্বা চুলগুলো ঝর্ণার মতো প্রবল বেগে ছরিয়ে পরলো সারাঅঙ্গে। হতভম্ব হয়ে ড্যাবড্যাব করে Yn তাকালো জাংকুকের দিকে _জা-জাংকুক ভাইয়া এইটা কি করলেন? নিজের কাজে নিজেই আহাম্মক জাংকুক! এখন কি উত্তর দিবে? কথা ঘুরাতে Ynর হাত থেকে ফাইলটা নিয়ে কলম ধরলো খাতায়, ছোট্ট মেয়েটির উপর অনেক প্রেসার পরছে তাই সে বলে উঠলো _অনেক করেছিস, তুই একটু রেস্ট নে আমি লিস্ট করছি, আমাকে শুধু নির্দেশনা দিলে হবে Yn আর একবার চোখ গোলগোল করে তাকালো জাংকুকের দিকে! লোকটাকে যতটা গম্ভীর বদমেজাজি ভাবতো অতোটাও না! সত্যি তার সাহায্য প্রয়োজন, নয়পাড়ার লিস্ট করা তো চারটে খানি কথা নয়। Yn বর্ণনা দিয়ে চলেছে, আর জাংকুক মনোযোগ দিয়ে লিখছে। কিন্তু বারবার Yn-এর চোখ চলে যাচ্ছে জাংকুকের মুখের দিকে। এই প্রথম সে জাংকুককে এত কাছ থেকে দেখছে। লোকটার চোখের পাপড়িগুলো সাভাবিকের তুলনায় একটু বেশিই বড়,। টেরেসের হলুদ আলোয় সে হঠাৎ অনুভব করল, এই মুখে কোনো কঠোরতার ছাপ নেই। বরং এক ধরনের মায়াবী কোমলতা জড়িয়ে আছে, যা অজান্তেই মনকে টেনে নেয়। Yn, ভুবন মোহিনী এক রূপসী, যার সৌন্দর্যে সবাই বিভোর হয়। কিন্তু আজ, সেই স্বর্গীয় সুন্দরী নিজেই বিভোর হলো এক শ্যামরঙা পুরুষের সৌন্দর্যের কাছে, ব্যক্তিত্বের কাছে। বলা হয়, পৃথিবীতে ফর্সা চামড়ার কদরই বেশি। অথচ, Yn আজ সেই প্রচলিত ধারণাকে ভুল প্রমাণ করল ভ্রু জোরা কুচকে রেখে একমনে লিখে যাচ্ছে জাংকুক! Ynর ইচ্ছা হলো তার কুচকে যাওয়া ভুরুখানি ছুয়ে দিতে, এলোমেলো ঝাকরা চুলগুলো আরও একটু ঘেটে দিতে! নিজের ভাবনায় বাহবা দিয়ে ঠোঁট টিপে হাসলো Yn, মনেমনে বললো "বাহ yn, কি সাহস তোর, এই খারুস লোকের চুল ঘাটতে চাস, যদি জানতে পারে তাহলে তোর মাথার একটা চুলও আস্ত রাখবেনা! লেখা শেষ করে কলম থামিয়ে সামনে তাকালো জাংকুক, Yn এক মনে তার মুখের দিকে তাকিয়ে আছে যেনো তার মাঝে হারিয়ে গেছে, এক মিনিট চোখ ছোট করে তাকালো জাংকুক। নাহ মেয়েটির কোনো নরচর নেই। এবার বাকা হাসলো জাংকুক, ভাব নিয়ে বললো _আমার গায়ের রং একটু শ্যাম হলেও দেখতে ভিষন সুদর্শন তা আমি জানি! এভাবে তাকিয়ে থেকে আমার অহংকার বাড়ানোর প্রয়োজন নেই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে কেশে উঠলো Yn, একটু সুন্দর দেখতে বলে এতোভাব! নিজে সুন্দর তাও আবার নিজে মুখে বলছে। কেমন লোক?? মুখ বাকিয়ে বিরবির করে বললো _আপনার দিকে তাকাতে আমার বয়েই গেছে, হুহহ! বলেই খাতা গুছিয়ে উঠে দাঁড়ালো। যাওয়ার জন্য পা বারাতে গিয়েও থেমে গেলো। লোকটা এতো সাহায্য করলো একটা ধন্যবাদ তো দেওয়া উচিত। Yn ফিরে চেয়ে বললো " ধন্যবাদ" ভাবলেশহীন তাকালো জাংকুক, _তোর শুকনো ধন্যবাদ নিয়ে আমি কি করবো? অকৃতজ্ঞ লোক! কত শ্রদ্ধা নিয়ে ধন্যবাদ দিলো আর সে? নিরামিষ ব্যাটা। মুখ বাকিয়ে যেতে নিলো Yn, তখনি পিছন থেকে জাংকুক বলে উঠলো _আমার খিদে পেয়েছে, কিছু বানিয়ে দিলে শোধবোধ হয়ে যাবে! থেমে গেলো Yn, তখন রাতের ডিনারের সময়ও কিছু খায়নি লোকটা নিশ্চয়ই খিদে পেয়েছে। আর যাইহোক সে কাউকে ভুখা পেটে রাখতে পারেনা, _আপনি অপেক্ষা করুন আমি কিছু বানিয়ে আনছি.. ** রাত গভীর! সবাই ঘুমে তলিয়ে,, শুধু দু'জন মানব জেগে। কিচেনে এসে পানি গরম দিয়ে পাস্তার প্যাকেট খুললো Yn ধীর পায়ে রান্নাঘরে এলো জাংকুক, পেয়াজ ছিলতে গিয়ে কান্না করছে Yn, করুন অবস্থা মেয়েটির, ফর্শা চোখ নাক লাল হয়ে এসেছে তা দেখে জাংকুক বলে উঠলো _সাধারণ একটু রান্না করতে বলেছি বলে কাঁদছিস কেন? Yn মুখ কাচুমাচু করে তাকালো জাংকুকের দিকে,, নরম গলায় আওরালো _আমি পেয়াজ কাটতে পারিনা চোখ জালা করে কোনো কথা ছারাই ynর হাত থেকে চাকু নিয়ে নিলো জাংকুক। দক্ষ সেফ দের মতো করে পেয়াজ মরিচ কুচি করতে লাগলো _ #anika_mimi7

About