@_noregrettispaghetti: I know they say the heart of the home is the kitchen, but in this season of life ours is most definitely the living room. I’ve been on the hunt for a cream coloured, modular couch to upgrade our family living space to be more functional for so long, and finally found the perfect piece for our home from @Castlery AU I was a bit apprehensive about choosing a cream couch with a toddler and a dog, but the Jonathan extended side chaise lounge comes in their spill-resistant performance fabric (free from PFAS too!), which naturally has been put to the test very quickly and I’m glad to say is living up to its reputation! #castlery #athomewithcastlery #homedecor #homedecorideas #furniture #roommakeover #AD

Gabriella
Gabriella
Open In TikTok:
Region: AU
Monday 24 March 2025 21:27:31 GMT
4456
98
2
3

Music

Download

Comments

elizabethvbaker
Liz :
What is the name of the sofa?
2025-04-17 01:33:44
0
kathrine_spendlov
kathrine_spendlove :
Hi, I'm from WooGlobe, a global media agency. We just watched your cooking videos—they are absolutely delightful. We would love to work with your videos. Please send DM/👋 For more details. Thankyou
2025-03-25 10:26:08
0
To see more videos from user @_noregrettispaghetti, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

Name: You are mine  পর্ব:১  Writer: সিমি...🖋️🥀    ঘড়ির কাঁটা রাত আটটার ঘর ছুঁইছুঁই। বাড়ির আঙিনায় রঙিন লাইটের ঝলকানি, কিন্তু কোনো বাড়তি মানুষ নেই, হাতে গোনা কয়েকজন ছাড়া। ভেতরের ঘরে কনের সাজে বসে আছে আনভি হাসান সিমি। শীতল বাতাস বয়ে যাচ্ছে, বাতাসের সাথে সাথে জমে গেছে তার মনও। বয়স ২০ বছরের কাছাকাছি, গায়ের রং উজ্জ্বল শ্যামলা হলেও তার স্মার্ট চলাফেরা আর মায়াবী চেহারার সৌন্দর্য সেই শ্যামলা বর্ণকে উজ্জ্বল করে তুলেছে। অর্নাস সেকেন্ড ইয়ারে পড়ছে। স্পষ্ট কথা বলা তার স্বভাব, একই বয়সী অন্য মেয়েদের মতো নেকামি তার স্বভাবে নেই বললেই চলে।   আনভির হাতের গয়না ঠিক করছেন এক আত্মীয়, হাঁটু-সমান চুলগুলো বেঁধে দিচ্ছেন। কিন্তু নিজের বিয়ের সাজ নিয়ে তেমন মাথাব্যথা নেই তার, কারণ সে বিয়েটাই করতে চাইছে না। তার বর কী করে সেটা ঠিক মনে পড়ছে না, হয়তো ব্যবসায়ী বা অন্য কিছু হবে। আর নামটা? মনে হয় “A” দিয়ে শুরু, চাচ্চুর মুখে শুনেছে হয়তো একবার, কিন্তু তার কোনো আগ্রহ নেই।   সে তো বিয়ে করছে কেবল চাচার কথা রাখতে। ছোটবেলায় মা-বাবা মারা যাওয়ার পর চাচাই তাকে নিজ হাতে মানুষ করেছেন। তাই বাধ্য হয়েই বিয়ে করছে। কিন্তু নিজের অমতে বিয়ে করে সে কখনো সুখী হতে পারবে না। তাই মনে মনে ঠিক করেছে, এখান থেকে অনেক দূরে পালিয়ে যাবে।   একজন অল্পবয়সী মেয়ে এসে বলল— — বর এসে গেছে, আপনাকে নিজে যেতে হবে, বিয়ে পড়ানো হবে।   মুহূর্তে আনভির নিঃশ্বাস ভারী হয়ে আসে, ঠোঁট শুকিয়ে যায়। আনভি উঠে দাঁড়ায়— অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে পা বাড়িয়ে দিলো।   নিচে নেমে দেখে, তার চাচা ইয়াসিন আরাফাত চশমা হাতে দাঁড়িয়ে আছেন। আনভিকে দেখে তিনি চশমা পড়ে তার হাত ধরে কাজি সাহেবের সামনে বসিয়ে দিলেন। কাজি সাহেব বিয়ে পড়ানো শুরু করলেন। আজ আনভির খুব মা-বাবার কথা মনে পড়ছে। আচ্ছা, আজ যদি তার মা-বাবা থাকতো, তাহলে কি তাকে এমন করে বিয়ে দিতো?   আনভি এক মনে বসে বসে কথাগুলো ভাবছে। কাজি বারবার বলছেন কবুল বলতে, কিন্তু আনভি তো নিজের ভাবনায় ডুবে আছে। ইয়াসিন সাহেব রীতিমতো ঘামতে শুরু করলেন। তিনি টিস্যু দিয়ে ঘাম মুছে মৃদু কণ্ঠে বললেন— — সিমি মা, কবুল বলো।   আনভি ধ্যান থেকে বেরিয়ে আসে। কাজি আবার কবুল বলতে বললে, আনভি চোখ বন্ধ করে জোরে নিশ্বাস নিয়ে বলে— — কবুল… কবুল… কবুল।   কাজি একটা পেপার এগিয়ে দিয়ে বললেন— এখানে সাইন করুন।   আনভির চোখে পানি জমে উঠছে। সে তাকায় ইয়াসিন সাহেবের দিকে, কিন্তু তিনি মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছেন। আজ নিজেকে বড্ড অসহায় লাগছে। ইয়াসিন সাহেব, মা-বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে, কখনো ভাইয়ের মেয়ে না ভেবে নিজের মেয়ের মতোই আনভিকে ভালোবেসে বড় করেছেন।   আনভি সব কথা ভেবে পেপারে সাইন করে দিলো। সাথে সাথে চোখ দিয়ে একফোঁটা পানি গড়িয়ে পড়লো কাগজের ওপর। ইয়াসিন নিরবে দূরে গিয়ে চোখের পানি মুছে বললেন— — আমায় ক্ষমা করে দিস মা… যা করেছি, তোর ভালোর জন্যই করেছি।   আনভি নিজের ঘরে এসে সব গুছিয়ে নিচ্ছে— তার ভার্সিটির সব কাগজপত্র, সাথে মা-বাবার ছবি। তখনই দরজায় টোকা পড়লো। আনভি একটু ভয়ে চমকে উঠলো। . . . . . . . . #Youaremine #Simemojumder #followers #100k #viralvideo @TikTok @TikTok Trends @TikTok Bangladesh
Name: You are mine পর্ব:১ Writer: সিমি...🖋️🥀 ঘড়ির কাঁটা রাত আটটার ঘর ছুঁইছুঁই। বাড়ির আঙিনায় রঙিন লাইটের ঝলকানি, কিন্তু কোনো বাড়তি মানুষ নেই, হাতে গোনা কয়েকজন ছাড়া। ভেতরের ঘরে কনের সাজে বসে আছে আনভি হাসান সিমি। শীতল বাতাস বয়ে যাচ্ছে, বাতাসের সাথে সাথে জমে গেছে তার মনও। বয়স ২০ বছরের কাছাকাছি, গায়ের রং উজ্জ্বল শ্যামলা হলেও তার স্মার্ট চলাফেরা আর মায়াবী চেহারার সৌন্দর্য সেই শ্যামলা বর্ণকে উজ্জ্বল করে তুলেছে। অর্নাস সেকেন্ড ইয়ারে পড়ছে। স্পষ্ট কথা বলা তার স্বভাব, একই বয়সী অন্য মেয়েদের মতো নেকামি তার স্বভাবে নেই বললেই চলে। আনভির হাতের গয়না ঠিক করছেন এক আত্মীয়, হাঁটু-সমান চুলগুলো বেঁধে দিচ্ছেন। কিন্তু নিজের বিয়ের সাজ নিয়ে তেমন মাথাব্যথা নেই তার, কারণ সে বিয়েটাই করতে চাইছে না। তার বর কী করে সেটা ঠিক মনে পড়ছে না, হয়তো ব্যবসায়ী বা অন্য কিছু হবে। আর নামটা? মনে হয় “A” দিয়ে শুরু, চাচ্চুর মুখে শুনেছে হয়তো একবার, কিন্তু তার কোনো আগ্রহ নেই। সে তো বিয়ে করছে কেবল চাচার কথা রাখতে। ছোটবেলায় মা-বাবা মারা যাওয়ার পর চাচাই তাকে নিজ হাতে মানুষ করেছেন। তাই বাধ্য হয়েই বিয়ে করছে। কিন্তু নিজের অমতে বিয়ে করে সে কখনো সুখী হতে পারবে না। তাই মনে মনে ঠিক করেছে, এখান থেকে অনেক দূরে পালিয়ে যাবে। একজন অল্পবয়সী মেয়ে এসে বলল— — বর এসে গেছে, আপনাকে নিজে যেতে হবে, বিয়ে পড়ানো হবে। মুহূর্তে আনভির নিঃশ্বাস ভারী হয়ে আসে, ঠোঁট শুকিয়ে যায়। আনভি উঠে দাঁড়ায়— অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে পা বাড়িয়ে দিলো। নিচে নেমে দেখে, তার চাচা ইয়াসিন আরাফাত চশমা হাতে দাঁড়িয়ে আছেন। আনভিকে দেখে তিনি চশমা পড়ে তার হাত ধরে কাজি সাহেবের সামনে বসিয়ে দিলেন। কাজি সাহেব বিয়ে পড়ানো শুরু করলেন। আজ আনভির খুব মা-বাবার কথা মনে পড়ছে। আচ্ছা, আজ যদি তার মা-বাবা থাকতো, তাহলে কি তাকে এমন করে বিয়ে দিতো? আনভি এক মনে বসে বসে কথাগুলো ভাবছে। কাজি বারবার বলছেন কবুল বলতে, কিন্তু আনভি তো নিজের ভাবনায় ডুবে আছে। ইয়াসিন সাহেব রীতিমতো ঘামতে শুরু করলেন। তিনি টিস্যু দিয়ে ঘাম মুছে মৃদু কণ্ঠে বললেন— — সিমি মা, কবুল বলো। আনভি ধ্যান থেকে বেরিয়ে আসে। কাজি আবার কবুল বলতে বললে, আনভি চোখ বন্ধ করে জোরে নিশ্বাস নিয়ে বলে— — কবুল… কবুল… কবুল। কাজি একটা পেপার এগিয়ে দিয়ে বললেন— এখানে সাইন করুন। আনভির চোখে পানি জমে উঠছে। সে তাকায় ইয়াসিন সাহেবের দিকে, কিন্তু তিনি মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছেন। আজ নিজেকে বড্ড অসহায় লাগছে। ইয়াসিন সাহেব, মা-বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে, কখনো ভাইয়ের মেয়ে না ভেবে নিজের মেয়ের মতোই আনভিকে ভালোবেসে বড় করেছেন। আনভি সব কথা ভেবে পেপারে সাইন করে দিলো। সাথে সাথে চোখ দিয়ে একফোঁটা পানি গড়িয়ে পড়লো কাগজের ওপর। ইয়াসিন নিরবে দূরে গিয়ে চোখের পানি মুছে বললেন— — আমায় ক্ষমা করে দিস মা… যা করেছি, তোর ভালোর জন্যই করেছি। আনভি নিজের ঘরে এসে সব গুছিয়ে নিচ্ছে— তার ভার্সিটির সব কাগজপত্র, সাথে মা-বাবার ছবি। তখনই দরজায় টোকা পড়লো। আনভি একটু ভয়ে চমকে উঠলো। . . . . . . . . #Youaremine #Simemojumder #followers #100k #viralvideo @TikTok @TikTok Trends @TikTok Bangladesh

About