@josemadriz19:

José Madriz
José Madriz
Open In TikTok:
Region: CR
Friday 18 April 2025 12:34:39 GMT
56562
557
9
2006

Music

Download

Comments

maria.antonia.gon51
Maria antonia Gonzalez :
AMÉN AMÉN GRACIAS 🥰
2025-07-13 13:48:53
1
shenydelen
shenydelen :
Amén 🙏🙏🙏🙏
2025-05-02 00:35:24
1
inge9865
orlandorosasgonza :
Amen
2025-04-27 02:25:33
1
nere22659
Nere :
Perfecto 💯👌
2025-04-24 21:42:46
1
To see more videos from user @josemadriz19, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

Replying to @foysal.hasan206  #গল্প :-ছুয়ে দিলে তুমি.........!!🌿🤍 #পর্ব :-২৩ মহিলা - আপনারা এখনো এখানেই যে বসে আছেন? নিরব - আসলে আমরা জানতাম না আশে পাশে হোটেল এতো কম,,এসে দেখি সব হোটেলই ভরা, মহিলা - তাই এখন থাকার কোনো জায়গা পাচ্ছেন না? নিরব - হুম, ভেবেছিলাম সিলেট ফিরে যাবো, মহিলা - না না তা ভুলেও করতে যাবেন না,,সন্ধ্যার পর এইদিকে ডাকাতির উপদ্রুপ একটু বেশিই ভেড়ে যায়,,(আমাকে থামিয়ে) নিরব - হুম সবাই এটাই বললো তাই এখন কিছু ভেবে না পেয়ে এখানেই বসে আছি! মহিলা - আপনারা কিছু মনে না করলে একটা প্রশ্ন করতাম? নিরব - হুম বলেন,, মহিলা - আপনারা কি স্বামী-স্ত্রী?  নিরব - হ্যাঁ,,আসলে বউ আমার অনেক ঘুরতে পছন্দ করে, তাই এখানে এসেছিলাম,,  মহিলা - আপনাদের খুব মানিয়েছে,,আপনাদের সাথে জাতীয় পরিচয়পত্র আছে?  নিরব - হুম,, আছে,, মহিলা - তাহলে একটা উপকার আপনাদের করতে পারি আমি,কিন্তু আপনাদের জাতীয় পরিচয় পত্র আমার কাছে দিতে হবে,, নিরব - আচ্ছা, কিভাবে উপকার করবেন যদি একটু বলতেন,, মহিলা - আমার সাথে চলুন আপনারা,, কিছুক্ষণ পর একটা বাসার ভিতর ঢুকে তিনি সব জিনিস পত্র রেখে আমাদের থেকে,, জাতীয় পরিচয় পত্র নিয়ে বললেন,, মহিলা - ভয়ের কিছু নেই,তোমাদের পরিচয়পত্র রাখা হয়েছে, কোনো সমস্যা হলে যেন আমার সমস্যায় না পড়তে হয়,, নিরব - হুম বুঝতে পেরেছি,,  মহিলা - আমার সাথে চলো তোমাদের রুমটা দেখিয়ে দেই,, মহিলার পিছনে পিছনে যেতে লাগলাম,, এই খানে তোমরা থাকতে পারো ছোট একটা ঘর দেখিয়ে,,, আসলে আমার ছেলে কাজের জন্য শহরে গেছে তাই রুমটা আজ খালি,,তাই তোমাদের দিলাম,,কিছু লাগলে বইলো,,,মহিলা চলে যেতে যেতে,, এতোক্ষণে নাবিলার দিকে তাকালাম,, দেখি সে আমার দিকেই তাকিয়ে আছে!আমি বললাম, নিরব - এটা ছাড়া এখন আর কোনো উপায় নেই,,আপনার কোনো সমস্যা হবে না,,, আপনি উপরে শুয়ে পড়ুন,, আমি নিচে ঘুমাতে পারবো! নাবিলা - আপনার নিচে ঘুমানোর অভ্যাস আছে? নিরব - অভ্যাস হয়ে যাবে,, আর এক রাতই তো,,আপনি ঘুমিয়ে পড়ুন,,  নাবিলা - আপনি উপরে ঘুমাতে পারেন, কিন্তু মাঝে একটা বালিশ রেখে বালিশের এপার আপনি আসতে পারবেন না ঐপার আমিও না! নিরব - আচ্ছা,, আপনি ঘুমান,,,আমি আরাল থেকে শার্ট খুলে এটা টিশার্ট পড়ে এসে শুয়ে পরলাম! সারারাত ঘুম আর হয় নি এপাশ ওপাশ করেই কেটে গেলো,,শেষ রাতে ভোরের আলোর হালকা রশ্মি ঘরের ভিতর এসে পরছে সেই আলোতে আমি নাবিলার দিকে তাকিয়ে দেখছি,,ঘরের সিলিং ফ্যান টার বাতাস শরীরে লাগেই না,,নাবিলার কপাল বেয়ে ঘাম বের হচ্ছে,,চিক গোলাপি ঠোঁট,, যেন সব সময় ঠোঁটের কোণে হাসি ফুটে থাকে,,নরম দুটি ফুলা ফুলা গাল,বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকতে পারলাম না,,আমার ভিতর যেন ঝর বইছে,,কখনো কি এমন রাত আসবে না?নাবিলা আমার বুকে মাথা রেখে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে ঘুমাবে,,,? সব চিন্তার অবসান হলো নাবিলার প্রশ্নে.... নাবিলা - আপনি উঠে পড়েছেন আমাকে ডাকেন নি কেনো? নিরব - ডাকলে তো আপনার  সুন্দর মায়াবী মুখ খানা দেখতে পেতাম না,,,(আস্তে আস্তে) নাবিলা - এখন চলুন গিয়ে ফ্রেশ হয়ে আসি,,, দুজন ফ্রেশ হয়ে,, বাহিরে আসতেই মহিলা আমাদের খাবার খাওয়ার জন্য অনুরোধ করলো,এক প্রকার জোর করেই তিনি আমাদের সকালের নাস্তা করালো,, নাস্তা শেষ করে ঘরে এসে সব গুছিয়ে নিয়ে বের হলাম, মহিলা,,বিকেলে যাওয়ার জন্য অনেক জোরা জোরি করলো কিন্তু থাকবো না বলে,,ওনাকে একটু আরালে নিয়ে কিছু টাকা দিয়ে আসলাম,,যদিও নিতে চায় নি,,কিন্তু তিনি আমাদের অনেক বড় একটা সাহায্য করেছে,,যাওয়ার সময় তিনি আমাদের পরিচয় পত্র গুলো ফিরিয়ে দিয়ে বলে,,কিছু মনে না করতে,আর বললেন পরবর্তীতে আসলে যেন তাদের বাসায় যাই,, বিদায় নিয়ে চলে আসলাম,, সিলেটের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম,,গাড়িতে  বসে নাবিলাকে প্রশ্ন ছুড়ে দিলাম,, নিরব - বাস নাকি ট্রেন? নাবিলা - বাসে আমার লং জার্নিতে বমি পায়,,আর ট্রেনে আমি ছোট সময় ছিলাম একবার উঠেছিলাম,, বড় হওয়ার পর আর উঠা হয়নি! নিরব - তাহলে ট্রেনেই যাওয়া যাক,কি বলেন? নাবিলা - হুম, আমার জন্য ভালোই ট্রেনে ভ্রমন করতে পারলে! সিলেট স্টেশন থেকে ট্রেনের টিকেট কাটতে গেলে টিকেট পাইনি,, কাউন্টার থেকে শূন্য হাতে ফিরার পথে,,
Replying to @foysal.hasan206 #গল্প :-ছুয়ে দিলে তুমি.........!!🌿🤍 #পর্ব :-২৩ মহিলা - আপনারা এখনো এখানেই যে বসে আছেন? নিরব - আসলে আমরা জানতাম না আশে পাশে হোটেল এতো কম,,এসে দেখি সব হোটেলই ভরা, মহিলা - তাই এখন থাকার কোনো জায়গা পাচ্ছেন না? নিরব - হুম, ভেবেছিলাম সিলেট ফিরে যাবো, মহিলা - না না তা ভুলেও করতে যাবেন না,,সন্ধ্যার পর এইদিকে ডাকাতির উপদ্রুপ একটু বেশিই ভেড়ে যায়,,(আমাকে থামিয়ে) নিরব - হুম সবাই এটাই বললো তাই এখন কিছু ভেবে না পেয়ে এখানেই বসে আছি! মহিলা - আপনারা কিছু মনে না করলে একটা প্রশ্ন করতাম? নিরব - হুম বলেন,, মহিলা - আপনারা কি স্বামী-স্ত্রী?  নিরব - হ্যাঁ,,আসলে বউ আমার অনেক ঘুরতে পছন্দ করে, তাই এখানে এসেছিলাম,,  মহিলা - আপনাদের খুব মানিয়েছে,,আপনাদের সাথে জাতীয় পরিচয়পত্র আছে?  নিরব - হুম,, আছে,, মহিলা - তাহলে একটা উপকার আপনাদের করতে পারি আমি,কিন্তু আপনাদের জাতীয় পরিচয় পত্র আমার কাছে দিতে হবে,, নিরব - আচ্ছা, কিভাবে উপকার করবেন যদি একটু বলতেন,, মহিলা - আমার সাথে চলুন আপনারা,, কিছুক্ষণ পর একটা বাসার ভিতর ঢুকে তিনি সব জিনিস পত্র রেখে আমাদের থেকে,, জাতীয় পরিচয় পত্র নিয়ে বললেন,, মহিলা - ভয়ের কিছু নেই,তোমাদের পরিচয়পত্র রাখা হয়েছে, কোনো সমস্যা হলে যেন আমার সমস্যায় না পড়তে হয়,, নিরব - হুম বুঝতে পেরেছি,,  মহিলা - আমার সাথে চলো তোমাদের রুমটা দেখিয়ে দেই,, মহিলার পিছনে পিছনে যেতে লাগলাম,, এই খানে তোমরা থাকতে পারো ছোট একটা ঘর দেখিয়ে,,, আসলে আমার ছেলে কাজের জন্য শহরে গেছে তাই রুমটা আজ খালি,,তাই তোমাদের দিলাম,,কিছু লাগলে বইলো,,,মহিলা চলে যেতে যেতে,, এতোক্ষণে নাবিলার দিকে তাকালাম,, দেখি সে আমার দিকেই তাকিয়ে আছে!আমি বললাম, নিরব - এটা ছাড়া এখন আর কোনো উপায় নেই,,আপনার কোনো সমস্যা হবে না,,, আপনি উপরে শুয়ে পড়ুন,, আমি নিচে ঘুমাতে পারবো! নাবিলা - আপনার নিচে ঘুমানোর অভ্যাস আছে? নিরব - অভ্যাস হয়ে যাবে,, আর এক রাতই তো,,আপনি ঘুমিয়ে পড়ুন,,  নাবিলা - আপনি উপরে ঘুমাতে পারেন, কিন্তু মাঝে একটা বালিশ রেখে বালিশের এপার আপনি আসতে পারবেন না ঐপার আমিও না! নিরব - আচ্ছা,, আপনি ঘুমান,,,আমি আরাল থেকে শার্ট খুলে এটা টিশার্ট পড়ে এসে শুয়ে পরলাম! সারারাত ঘুম আর হয় নি এপাশ ওপাশ করেই কেটে গেলো,,শেষ রাতে ভোরের আলোর হালকা রশ্মি ঘরের ভিতর এসে পরছে সেই আলোতে আমি নাবিলার দিকে তাকিয়ে দেখছি,,ঘরের সিলিং ফ্যান টার বাতাস শরীরে লাগেই না,,নাবিলার কপাল বেয়ে ঘাম বের হচ্ছে,,চিক গোলাপি ঠোঁট,, যেন সব সময় ঠোঁটের কোণে হাসি ফুটে থাকে,,নরম দুটি ফুলা ফুলা গাল,বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকতে পারলাম না,,আমার ভিতর যেন ঝর বইছে,,কখনো কি এমন রাত আসবে না?নাবিলা আমার বুকে মাথা রেখে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে ঘুমাবে,,,? সব চিন্তার অবসান হলো নাবিলার প্রশ্নে.... নাবিলা - আপনি উঠে পড়েছেন আমাকে ডাকেন নি কেনো? নিরব - ডাকলে তো আপনার  সুন্দর মায়াবী মুখ খানা দেখতে পেতাম না,,,(আস্তে আস্তে) নাবিলা - এখন চলুন গিয়ে ফ্রেশ হয়ে আসি,,, দুজন ফ্রেশ হয়ে,, বাহিরে আসতেই মহিলা আমাদের খাবার খাওয়ার জন্য অনুরোধ করলো,এক প্রকার জোর করেই তিনি আমাদের সকালের নাস্তা করালো,, নাস্তা শেষ করে ঘরে এসে সব গুছিয়ে নিয়ে বের হলাম, মহিলা,,বিকেলে যাওয়ার জন্য অনেক জোরা জোরি করলো কিন্তু থাকবো না বলে,,ওনাকে একটু আরালে নিয়ে কিছু টাকা দিয়ে আসলাম,,যদিও নিতে চায় নি,,কিন্তু তিনি আমাদের অনেক বড় একটা সাহায্য করেছে,,যাওয়ার সময় তিনি আমাদের পরিচয় পত্র গুলো ফিরিয়ে দিয়ে বলে,,কিছু মনে না করতে,আর বললেন পরবর্তীতে আসলে যেন তাদের বাসায় যাই,, বিদায় নিয়ে চলে আসলাম,, সিলেটের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম,,গাড়িতে  বসে নাবিলাকে প্রশ্ন ছুড়ে দিলাম,, নিরব - বাস নাকি ট্রেন? নাবিলা - বাসে আমার লং জার্নিতে বমি পায়,,আর ট্রেনে আমি ছোট সময় ছিলাম একবার উঠেছিলাম,, বড় হওয়ার পর আর উঠা হয়নি! নিরব - তাহলে ট্রেনেই যাওয়া যাক,কি বলেন? নাবিলা - হুম, আমার জন্য ভালোই ট্রেনে ভ্রমন করতে পারলে! সিলেট স্টেশন থেকে ট্রেনের টিকেট কাটতে গেলে টিকেট পাইনি,, কাউন্টার থেকে শূন্য হাতে ফিরার পথে,, "এই যে ভাই টিকেট লাগবে?"শুনে পিছনে ফিরে দেখি একজন মধ্য বয়স্ক লোক,,আমি বললাম,,"হুম লাগবে!!",,,, "কয়টা লাগবে?"কিছুটা অবাক হয়ে ভাবতে লাগলাম যেখানে কাউন্টারে টিকেট নাই সেখানে এই লোক টিকেট পেলো কই থেকে?"" ব্ল্যাকে এতো টিকেট চলে যায় তাহলে?আসলে এটা বাংলাদেশেই সম্ভব,, যাই হোক তিনি টিকেটের জন্য দ্বিগুণ টাকা চাচ্ছে,, উপায় না পেয়ে নিয়ে নিলাম,,, #shrabon_ahmed_49 #foryou #furniture #furyoupage #bangladesh #bdtiktokofficial #bdtiktokofficial🇧🇩 #sad #funny #lovestory #fyp #fypage #fypシ゚viral

About