@flurpflingers: Replying to @c00lestkid_intown hope this tutorial helps out u!! #pngtuber #discord #obs #discordvc #forsaken #tutorial #forsakenroblox

flurp
flurp
Open In TikTok:
Region: US
Sunday 11 May 2025 03:51:10 GMT
1118442
139698
1973
13817

Music

Download

Comments

melikelimes
🍋‍🟩 :
Sadly, I can’t do it on mobile
2025-05-11 03:57:16
3318
aladask
✂Kaiserz𖤐 :
Did everything right, took me like a hour.. just to find out my camera is too low quality to turn on apparently💔
2025-05-11 05:55:05
5600
livix186
˙⋆✮livix :
It won’t work on the phone or tablet guys. It has to be a computer or something.
2025-09-15 02:15:44
0
mjyaafk
🚦MJYAAFK 🧸🧀 :
Ughh I wish I had a camera on my computer for this 😭😭
2025-05-11 11:30:38
544
idontcare.imeme
FireInTheHole :
Where do you find free pngtuber models?
2025-05-24 13:45:31
79
evilrootbeer
link :
If it's not showing up for you on OBS, you have to be in a discord VC
2025-05-11 17:51:56
312
rody.is.zesty
[~ZESTY RICKY~] {🏍️} :
Dude it shows up on OBS but not Discord what the freak
2025-05-12 00:30:17
106
fher5386
MysteryFher :
How do I get a model for free?
2025-05-11 16:09:07
3
weareforsaken011
lil'randomguy :
how do i add a background??
2025-08-10 17:45:17
0
sleepy_iza
Sleepy_IZA :
Where do you get the models 🙏
2025-05-15 03:15:37
1
maybe.atea
A Tea :
do u need nitro for it
2025-05-23 10:08:54
6
bunny_bunzlol
🗡🖤Two Time :
IM SOBBING MY DISCORD WONT LET ME USE THE OBS CAM HELP
2025-05-13 00:05:18
239
firetruck762
zip :
How to .. get a model..
2025-06-09 06:23:08
1
poppys1fan3
ʂυα☆ :
Can u do it on ipad too?
2025-07-29 16:25:45
0
kceefour
ᖭི༏ᖫྀ kceefour🔨🫀 :
This is how to make a png tuber for discord
2025-05-13 03:44:35
68
bootyfartsniffer1000
Mikey Way enjoyer😘🤭🤫 :
Is this pc only?
2025-08-05 02:04:49
0
risingofthesun
Shining light :
Do you mind if we could use yours??
2025-05-11 07:26:30
6
myaaa4314
⭐️🌌🪼🐬ルヴィ🐬🪼🌌⭐️ :
Is there a phone option for this?
2025-07-09 19:59:16
0
omlet._.fann
NYX || 1# 𝙤𝙢𝙡𝙚𝙩 𝙛𝙖𝙣 :
do you need a camera or can you use a voice tracker or sum??
2025-05-11 15:42:59
188
my_name_is_baby_scout
sᴏᴘʜɪᴀ♥︎ :
CAN U DRAW ME DOME BLUUDUD ONES PLE MY USER IS iamthebaybutcher because my pro is Dexter
2025-08-10 00:38:56
0
oplkaos
saturn🪐 :
DOING THIS RIGHT NOW, MY AFTER WOULD BE POSTED!!^^
2025-07-29 05:38:03
1
levi_thekitty13842
levi/epik :
does this work on mobile..💔
2025-05-11 04:12:52
7
lennzy_
w lenz :
Nobody using ts gang🥀
2025-06-24 21:04:23
1
channel57tv
FruitSalad 🍎 :
Where do you get the decals for that?
2025-05-25 00:33:07
2
To see more videos from user @flurpflingers, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount  গ্রামের নাম শিমুলতল |সেই গ্রামে বাস করতো রুমি নামের একটি মেয়ে | একদিন রুমিকে বাবা তাকে দোকানে আটা কেনার জন্য  পাঠায়| রুমি আটা কিনে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছিল | এমন সময় রাস্তার  অপর পাশ দিয়ে সুমন নামের একটি ছেলে শহর থেকে গ্রামে গাড়ি চালিয়ে  আসতেছিল| সুমনের গাড়িতে ধাক্কা  লেগে রুমির সমস্ত  আটা পড়ে যায়| রুমি সুমনকে বলে, আপনি অন্ধ  নাকি।  দেখে গাড়ি চালাতে পারেন না |  সুমন  চুপচাপ হয়ে  শুধু  রুমিকে দেখেই যাচ্ছে | রুমি,কি হল কথা কানে যায় না |আজব তো।  রুমি এই কথা বলে সেখান থেকে চলে যাই |  সুমন প্রথম দেখাতেই রুমিকে ভালোবেসে ফেলে| সে পরের দিন রুমিকে তার মনের কথা বলে, কিন্তু  রুমি রাজি হয় না | এভাবে  কয়েক দিন রুমির পিছনে যুরতে যুরতে হঠাৎ একদিন  রুমি রাজি হয়ে যায়| তারা  দুজনে একসাথে যুরত ফোনে কথা বলত | এভাবেই কয়েক দিন কেটে যায়| একদিন সুমন রুমিকে  বলে কালকে সে গ্রাম  ছেড়ে শহরে চলে যাবে | রুমি তাকে বলে, তুমি আমাকে ভুলে যাবে না তো| রুমি মন খারাপ  হয়ে যায়| রুমি মন খারাপ  দেখে সুমন বলে,কালকে তোমাকে একটা সারপ্রাইজ  দিব | এই কথা শুনে  রুমি একটু মন ভালো হয়ে যায়| পরেরদিন রুমি দেখে সুমন তাদের বাড়িতে  এসেছে | সুমন তার  বাবার সাথে  কথা  বলছে | হঠাৎ করে তাঁর  বাবা তাকে ডাক দেয় |সে তার বাবার কাছে যায় | তার বাবা তাকে জিজ্ঞেস করে সে  সুমনকে ভালোবাসে কিনা | সে ভয়ে ভয়ে  বলে বলে হ্যা| তার বাবা বলে তাহলে কাজী ডাক আমার মেয়ের বিয়ে দিতে হবে তো| এরপর রুমি ও সুমনের বিয়ে  হয় | বিয়ে করে রুমিকে সুমন তাদের বাড়িতে  নিয়ে যায়| সুমনের মা রুমিকে একদমই পছন্দ করে না কিন্তু  সে সুমনকে সেটা বুঝতে  দেয় না |সুমনের বাবা ব্যাবসা করত সুমনের মা তাকে ব্যাবসা সামলাতে  বলে | সুমনের একটা বোন ছিল | সে রুমি অনেক ভালোবাসত| একদিন সুমন ব্যাবসার কাজে অনেক দূরে  যায়| তখন  তার মা  রুমিকে  দিয়ে বাড়ির  সব কাজ করাত | একটু দেরি হলেই তাকে অনেক  মারত| সুমনের বোন কিছু বললে তাকেই অনেক বকাঝকা করত| সুমনের মা সুমনকে রুমির নামে অনেক খারাপ খারাপ কথা বলতে থাকে | এমনকি এটাও বলে রুমির নাকি তাদের বাড়ির কাজের লোকের সাথে সম্পর্ক আছে|সে সুমনকে তাড়াতাড়ি করে  বাড়ি চলে আসতে বলে|  সুমন তাকে বলে সে পরশু চলে আসবে | এরপর সে পরের দিন চলে আসে | সে বাড়ি এসে দেখে তার মা রুমিকে দিয়ে ঘর মুছাছে এবং একটু ময়লা থাকলেই তাকে অনেক মারছে | সে তার মাকে ডাক দেয় | তাকে দেখে তার মা অবাক হয়ে যায় | সে তাকে জিজ্ঞেস করে সে  তো বলছিল পরশু আসবে |সুমন বলে পরশু আসলে তো তোমাদের আসল চেহারা দেখতে পেতাম না |সুমন তার মাকে বলে রুমি আর এ বাড়িতে থাকবে না |সে বাড়ি  এসে রুমি তাড়াতাড়ি করে  ব্যাগ গুছাতে বলে | তার মা অনেক খুশি  হচ্ছিল | সে মনে করছিল সুমন হয়তো তাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিবে | তার মা  তাড়াতাড়ি করে  রুমির ব্যাগ গুছয়ে দেয় | এরপর সুমন রুমিকে নিয়ে বাড়ি  থেকে বের হয়ে যায় | তার মা তাকে জিজ্ঞেস করে সে  কেন যাচ্ছে | সুমন বলে,আজ থেকে আমি আর রুমি এ বাড়িতে  থাকবো না | তার মা তাকে বলে, তুই কেন বাড়ি  থেকে চলে যাবি | যে বাড়িতে  আমার বউয়ের  কোনো মূল্য  নেই সে বাড়িতে  আমি কি করে থাকবো|  সুমন তার মায়ের কথায় কান  দেয় না |সে রুমিকে নিয়ে বাড়ি  থেকে বের হয়ে যায় এবং  তারা  দুজনে একসাথে  সংসার করতে থাকে |  গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount গ্রামের নাম শিমুলতল |সেই গ্রামে বাস করতো রুমি নামের একটি মেয়ে | একদিন রুমিকে বাবা তাকে দোকানে আটা কেনার জন্য পাঠায়| রুমি আটা কিনে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছিল | এমন সময় রাস্তার অপর পাশ দিয়ে সুমন নামের একটি ছেলে শহর থেকে গ্রামে গাড়ি চালিয়ে আসতেছিল| সুমনের গাড়িতে ধাক্কা লেগে রুমির সমস্ত আটা পড়ে যায়| রুমি সুমনকে বলে, আপনি অন্ধ নাকি। দেখে গাড়ি চালাতে পারেন না | সুমন চুপচাপ হয়ে শুধু রুমিকে দেখেই যাচ্ছে | রুমি,কি হল কথা কানে যায় না |আজব তো। রুমি এই কথা বলে সেখান থেকে চলে যাই | সুমন প্রথম দেখাতেই রুমিকে ভালোবেসে ফেলে| সে পরের দিন রুমিকে তার মনের কথা বলে, কিন্তু রুমি রাজি হয় না | এভাবে কয়েক দিন রুমির পিছনে যুরতে যুরতে হঠাৎ একদিন রুমি রাজি হয়ে যায়| তারা দুজনে একসাথে যুরত ফোনে কথা বলত | এভাবেই কয়েক দিন কেটে যায়| একদিন সুমন রুমিকে বলে কালকে সে গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে যাবে | রুমি তাকে বলে, তুমি আমাকে ভুলে যাবে না তো| রুমি মন খারাপ হয়ে যায়| রুমি মন খারাপ দেখে সুমন বলে,কালকে তোমাকে একটা সারপ্রাইজ দিব | এই কথা শুনে রুমি একটু মন ভালো হয়ে যায়| পরেরদিন রুমি দেখে সুমন তাদের বাড়িতে এসেছে | সুমন তার বাবার সাথে কথা বলছে | হঠাৎ করে তাঁর বাবা তাকে ডাক দেয় |সে তার বাবার কাছে যায় | তার বাবা তাকে জিজ্ঞেস করে সে সুমনকে ভালোবাসে কিনা | সে ভয়ে ভয়ে বলে বলে হ্যা| তার বাবা বলে তাহলে কাজী ডাক আমার মেয়ের বিয়ে দিতে হবে তো| এরপর রুমি ও সুমনের বিয়ে হয় | বিয়ে করে রুমিকে সুমন তাদের বাড়িতে নিয়ে যায়| সুমনের মা রুমিকে একদমই পছন্দ করে না কিন্তু সে সুমনকে সেটা বুঝতে দেয় না |সুমনের বাবা ব্যাবসা করত সুমনের মা তাকে ব্যাবসা সামলাতে বলে | সুমনের একটা বোন ছিল | সে রুমি অনেক ভালোবাসত| একদিন সুমন ব্যাবসার কাজে অনেক দূরে যায়| তখন তার মা রুমিকে দিয়ে বাড়ির সব কাজ করাত | একটু দেরি হলেই তাকে অনেক মারত| সুমনের বোন কিছু বললে তাকেই অনেক বকাঝকা করত| সুমনের মা সুমনকে রুমির নামে অনেক খারাপ খারাপ কথা বলতে থাকে | এমনকি এটাও বলে রুমির নাকি তাদের বাড়ির কাজের লোকের সাথে সম্পর্ক আছে|সে সুমনকে তাড়াতাড়ি করে বাড়ি চলে আসতে বলে| সুমন তাকে বলে সে পরশু চলে আসবে | এরপর সে পরের দিন চলে আসে | সে বাড়ি এসে দেখে তার মা রুমিকে দিয়ে ঘর মুছাছে এবং একটু ময়লা থাকলেই তাকে অনেক মারছে | সে তার মাকে ডাক দেয় | তাকে দেখে তার মা অবাক হয়ে যায় | সে তাকে জিজ্ঞেস করে সে তো বলছিল পরশু আসবে |সুমন বলে পরশু আসলে তো তোমাদের আসল চেহারা দেখতে পেতাম না |সুমন তার মাকে বলে রুমি আর এ বাড়িতে থাকবে না |সে বাড়ি এসে রুমি তাড়াতাড়ি করে ব্যাগ গুছাতে বলে | তার মা অনেক খুশি হচ্ছিল | সে মনে করছিল সুমন হয়তো তাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিবে | তার মা তাড়াতাড়ি করে রুমির ব্যাগ গুছয়ে দেয় | এরপর সুমন রুমিকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় | তার মা তাকে জিজ্ঞেস করে সে কেন যাচ্ছে | সুমন বলে,আজ থেকে আমি আর রুমি এ বাড়িতে থাকবো না | তার মা তাকে বলে, তুই কেন বাড়ি থেকে চলে যাবি | যে বাড়িতে আমার বউয়ের কোনো মূল্য নেই সে বাড়িতে আমি কি করে থাকবো| সুমন তার মায়ের কথায় কান দেয় না |সে রুমিকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় এবং তারা দুজনে একসাথে সংসার করতে থাকে | গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount  অনিক ও সংকুড়ি দুই ভাই-বোন |অনিক  অষ্টম শ্রেণিতে এবং  সংকুড়ি  পঞ্চম  শ্রেণিতে পড়ে | সংকুড়ি খুবই চঞ্চল  এবং সারাক্ষণ  দুষ্টুমি করে বেড়াত | একদিন অনিক ও সংকুড়ি  একসঙ্গে  স্কুলে যাচ্ছিল | এ সময় রাস্তার পাশে  একটি লোক গাছের ডাল কাটছিল  | সংকুড়ি  লোকটিকে পিছন থেকে জোরে ডাক দেয় লোকটি ভয় পেয়ে গাছ থেকে পড়ে যায়| লোকটি তাদেরকে বকাঝকা করতে থাকে| অনিক সংকুড়িকে নিয়ে তাড়াতাড়ি করে স্কুলে চলে যাই | সংকুড়ি স্কুলে গিয়ে দেখে তাঁর  বান্ধবী  আলিয়া আজ স্কুলে  আসেনিই| সে স্কুল  শেষ করে তাঁর  দাদার জন্য অপেক্ষা করে | তাঁর দাদা আসলে তাঁরা  বাড়ি ফেরার জন্য রওনা হয় |  অর্ধেক রাস্তায় এসে সংকুড়ি  অনিককে বলে সে  আলিয়াদের বাড়ি যাবে | সংকুড়ি ও অনিক আলিয়াদের বাড়ি গিয়ে দেখে  আলিয়ার বাবা বারান্দায় ঘুমিয়ে রয়েছে | সংকুড়ি সেখানে গিয়ে আচমকা বলে, কাকা আলিয়া আজ স্কুলে যায়নি কেন | আলিয়ার বাবা ঘুম থেকে উঠে বড় বড় চোখ করে সংকুড়ির দিকে তাকিয়ে থাকে | অনিক এরকম  অবস্থা  দেখে তারাতাড়ি করে সংকুড়িকে নিয়ে বাড়ি চলে যায় |  এভাবেই কয়েক বছর কেটে যায় | সংকুড়ি এখন নবম শ্রেণিতে  এবং  অনিক দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ে | একদিন সংকুড়ি তার বান্ধবীদের সঙ্গে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল |তখন সে দেখতে পায় তাঁর দাদা একটি মেয়ের সাথে কথা বলছে | সংকুড়ি প্রাইভেট শেষে বাড়ি চলে যায় | অনিক যখন বাড়ি আসে তখন সংকুড়ি  তাকে কালকে ফুচকা  খাওয়াতে বলে | প্রথমে অনিক রাজি না হলে সংকুড়ি অনিককে বলে, সে যদি তাকে  ফুচকা না খাওয়ায় তাহলে সে  বাবা-মাকে সব বলে দেবে | পরে অনিক রাজি হয়ে যায়|  পরের দিন সংকুড়ি অনিকের জন্য অপেক্ষা করে | কিন্তু  অনিক আসে না | সংকুড়ি  পরে জানতে পারে অনিক তাঁর  গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে গেছে | সংকুড়ি রাগ করে তার এক বান্ধবীকে নিয়ে সেই রেস্টুরেন্টে  যায় | সেখানে গিয়ে সংকুড়ি তার গার্লফ্রেন্ডকে বলে, তার বান্ধবী  নাকি অনিকের গার্লফ্রেন্ড | এই কথা শুনে অনিকের  গার্লফ্রেন্ড অনিকের সাথে ব্রেকআপ করে দেয় | সংকুড়ি ও তাঁর  বান্ধবী  সেখান  থেকে  বাড়ি চলে যায় | অনিক বাড়ি ফিরে  কারো সাথে কথা বলে না | সংকুড়ি অনিককে রাতে খাবার খাওয়ার জন্য ডাকে |  কিন্তু  অনিক রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়ে | পরের দিন সকালে সংকুড়ি অনিককের সাথে কথা বলতে চাইলে  কোনো কথা বলে না | অনিক না খেয়েই কলেজে চলে যায়| সংকুড়ি বুঝতে পারে সে খুবই  ভুল করেছে | সংকুড়ি   অনিককের গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করে তাকে সব সত্যি  কথা বলে দেয় | এরপর অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিককে  সরি বলে এবং  তাদের  সম্পর্ক  ঠিক  হয়ে যায়|   গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount অনিক ও সংকুড়ি দুই ভাই-বোন |অনিক অষ্টম শ্রেণিতে এবং সংকুড়ি পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে | সংকুড়ি খুবই চঞ্চল এবং সারাক্ষণ দুষ্টুমি করে বেড়াত | একদিন অনিক ও সংকুড়ি একসঙ্গে স্কুলে যাচ্ছিল | এ সময় রাস্তার পাশে একটি লোক গাছের ডাল কাটছিল | সংকুড়ি লোকটিকে পিছন থেকে জোরে ডাক দেয় লোকটি ভয় পেয়ে গাছ থেকে পড়ে যায়| লোকটি তাদেরকে বকাঝকা করতে থাকে| অনিক সংকুড়িকে নিয়ে তাড়াতাড়ি করে স্কুলে চলে যাই | সংকুড়ি স্কুলে গিয়ে দেখে তাঁর বান্ধবী আলিয়া আজ স্কুলে আসেনিই| সে স্কুল শেষ করে তাঁর দাদার জন্য অপেক্ষা করে | তাঁর দাদা আসলে তাঁরা বাড়ি ফেরার জন্য রওনা হয় | অর্ধেক রাস্তায় এসে সংকুড়ি অনিককে বলে সে আলিয়াদের বাড়ি যাবে | সংকুড়ি ও অনিক আলিয়াদের বাড়ি গিয়ে দেখে আলিয়ার বাবা বারান্দায় ঘুমিয়ে রয়েছে | সংকুড়ি সেখানে গিয়ে আচমকা বলে, কাকা আলিয়া আজ স্কুলে যায়নি কেন | আলিয়ার বাবা ঘুম থেকে উঠে বড় বড় চোখ করে সংকুড়ির দিকে তাকিয়ে থাকে | অনিক এরকম অবস্থা দেখে তারাতাড়ি করে সংকুড়িকে নিয়ে বাড়ি চলে যায় | এভাবেই কয়েক বছর কেটে যায় | সংকুড়ি এখন নবম শ্রেণিতে এবং অনিক দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ে | একদিন সংকুড়ি তার বান্ধবীদের সঙ্গে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল |তখন সে দেখতে পায় তাঁর দাদা একটি মেয়ের সাথে কথা বলছে | সংকুড়ি প্রাইভেট শেষে বাড়ি চলে যায় | অনিক যখন বাড়ি আসে তখন সংকুড়ি তাকে কালকে ফুচকা খাওয়াতে বলে | প্রথমে অনিক রাজি না হলে সংকুড়ি অনিককে বলে, সে যদি তাকে ফুচকা না খাওয়ায় তাহলে সে বাবা-মাকে সব বলে দেবে | পরে অনিক রাজি হয়ে যায়| পরের দিন সংকুড়ি অনিকের জন্য অপেক্ষা করে | কিন্তু অনিক আসে না | সংকুড়ি পরে জানতে পারে অনিক তাঁর গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে গেছে | সংকুড়ি রাগ করে তার এক বান্ধবীকে নিয়ে সেই রেস্টুরেন্টে যায় | সেখানে গিয়ে সংকুড়ি তার গার্লফ্রেন্ডকে বলে, তার বান্ধবী নাকি অনিকের গার্লফ্রেন্ড | এই কথা শুনে অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিকের সাথে ব্রেকআপ করে দেয় | সংকুড়ি ও তাঁর বান্ধবী সেখান থেকে বাড়ি চলে যায় | অনিক বাড়ি ফিরে কারো সাথে কথা বলে না | সংকুড়ি অনিককে রাতে খাবার খাওয়ার জন্য ডাকে | কিন্তু অনিক রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়ে | পরের দিন সকালে সংকুড়ি অনিককের সাথে কথা বলতে চাইলে কোনো কথা বলে না | অনিক না খেয়েই কলেজে চলে যায়| সংকুড়ি বুঝতে পারে সে খুবই ভুল করেছে | সংকুড়ি অনিককের গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করে তাকে সব সত্যি কথা বলে দেয় | এরপর অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিককে সরি বলে এবং তাদের সম্পর্ক ঠিক হয়ে যায়| গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |

About