Language
English
عربي
Tiếng Việt
русский
français
español
日本語
한글
Deutsch
हिन्दी
简体中文
繁體中文
Home
How To Use
Language
English
عربي
Tiếng Việt
русский
français
español
日本語
한글
Deutsch
हिन्दी
简体中文
繁體中文
Home
Detail
@yakhyaevvvv5: #fur #on #fyp
yakhyaevvvv5
Open In TikTok:
Region: NL
Tuesday 19 August 2025 18:30:13 GMT
6707
446
39
108
Music
Download
No Watermark .mp4 (
1.48MB
)
No Watermark(HD) .mp4 (
1.04MB
)
Watermark .mp4 (
1.55MB
)
Music .mp3
Comments
kisslova :
брат по крови
2025-08-19 19:51:41
6
аматик :
родственник
2025-08-20 07:22:27
3
тридцатый :
почему не 30
2025-08-25 18:49:19
2
Марьяшка 📿 :
05
2025-08-20 05:37:53
3
МОЛ MAMEDOV :
Сильный
2025-08-19 18:41:34
3
amiii🇲🇽#BRIGADA🩸 :
Тигр❤️
2025-08-19 18:58:51
1
𝓛𝓝 :
Слабак
2025-08-19 20:15:36
1
sultanov_lk :
самый четкий хештег😉
2025-08-19 19:06:29
1
ARM🇦🇲 :
Бомба ❤️
2025-08-19 19:34:22
1
шишка :
97
2025-08-19 18:35:04
1
#костик :
скибоб
2025-08-19 18:55:33
0
🚩 :
05
2025-08-19 18:54:40
1
шишка :
ты тянешь на 99
2025-08-19 18:35:13
0
Abu Muraد AI Azerbaijan📚 :
чеченские вены🔥🔥🔥
2025-08-19 19:03:49
1
N3F3FA :
@k
2025-08-19 18:51:57
1
ramm_zziikkkk :
😇😇
2025-08-19 19:53:13
2
#Дёня :
😘
2025-08-19 19:45:30
2
товарищ zan :
😁
2025-08-20 12:31:06
1
vixxk_tyyoi👅 :
❤️❤️
2025-08-20 06:12:09
1
Airmaxov🇲🇦 :
👍
2025-08-20 03:28:45
1
yatsukovvv :
🔥
2025-08-19 21:45:14
1
A :
😍
2025-08-19 20:02:07
1
писька :
🔥🔥
2025-08-19 18:54:37
1
A :
😍
2025-08-19 18:50:12
1
A🍀 :
💪😍
2025-08-19 18:42:50
1
To see more videos from user @yakhyaevvvv5, please go to the Tikwm homepage.
Other Videos
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount রুমির এক বান্ধবী সাথী তাদের কলেজের একটা ছেলের সাথে প্রেম করত | এই কথা তাদের পরিবার জেনে যায়| সাথীর পরিবার তার অন্য জায়গায় বিয়ে ঠিক করে | রুমি ও তার বান্ধবী ঠিক করে সাথী তার বিয়ের দিন তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে পালিয়ে যাবে| দেখতে দেখতে তাদের বিয়ের দিন চলে এল| রুমি সাথীকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় |বাড়ির বাইরে সাথীর বয়ফ্রেন্ড ও তার সুজন বন্ধু দাঁড়িয়ে ছিল | রুমি সাথীকে সাহায্য করতে গিয়ে নিজে বিপদে পড়ে যায় | রুমি ও সুজন তাদের গাড়িতে উঠিয়ে যখন আসতেছিল তখন একটা লোক তাদেরকে দেখে ফেলে| লোকটা তাদের কিছুই বলে না | রুমি ওসুজন তাদের বাড়ি চলে যাই | পরেরদিন রুমি যখন তার ঘর থেকে বের হয় তখন তার মা তাকে বলে, তুই চিন্তা করিস না | তোর বাবা তোর পছন্দের ছেলের সাথেই তোকে বিয়ে দিবে| তখন রুমি বলে,তুমি এইসব কি বলছ| আমার পছন্দের ছেলে মানে| তুমি কার কথা বলছ| মা,কার কথা আবার বলব | সুজনের কথা বলছি| সুজন কোন সুজন| মা, যে সুজনকে তুই ভালোবাসিস | কাল রাতে যে লোকটা তোদেরকে দেখেছিল সেই লোকটা তোর বাবাকে সব বলেছে| তোমরা কি পাগল হয়েছ নাকি আর বাবা কোথায় | মা,তোর বাবা সুজনদের বাড়ি যাবে তাই রেডি হচ্ছে | রুমি তখন তার বাবার কাছে গিয়ে বলে, বাবা তোমরা সবাই ভুল বুঝছ| আমি সুজনকে বিয়ে করতে পারব না | রুমির বাবা, বিয়ে করতে পারবে | সুজনের সাথেই তোমার বিয়ে হবে | গ্রামের সবাই তোদেরকে নিয়ে উল্টা পাল্টা কথা বলছে | তুই কি আমার মানসম্মান সব শেষ করে দিবি | রুমির বাবা, সুজনদের বাড়ি যাই | রুমির বাবা সুজনের বাবাকে বলে,ওদের বিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দিয়ে দেওয়া উচিত| সুজনের বাবা-মা এ বিয়েতে রাজি হয়ে যায়| পরিবারের জন্য তারা এ বিয়েতে রাজি হয়ে যায় | তাদের বিয়ে হয়ে যায়| প্রথম প্রথম তাঁরা সম্পক মেনে নিতে না পারলেও পরে তারা এ সম্পককে মেনে নেয় | তারা দুজন দুজনকে ভালোবেসে ফেলে| গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
Immediate friendship made [via IG/ @retroreststop]
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount একদিন মোহনা তাঁর বান্ধবীদের সাথে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে যায়| তখন তাঁর বান্ধবী খেয়াল করে একটি ছেলে রেস্টুরেন্টে আসার পর থেকে শুধু মোহনাকেই দেখছে| মোহনার বান্ধবী, মোহনা দেখ ওই ছেলেটা সেই তখন থেকে শুধু তোকেই দেখছে| ছেলেটা মনে হয় তোকে কিছু বলতে চাই| মোহনা, বাদ দে তো | তাঁরা রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া শেষ করে বাসায় চলে আসে | রাতে মোহনা তাঁর ফোনে দেখে সেই ছেলেটি তাকে মেসেজ করেছে | সেও ছেলেটির সাথে মেসেজ করে | তাঁরা রাতে অনেক মেসেজ করে | এভাবেই তাঁরা অনেক দিন মেসেজ করে |তাদের মধ্যে একটা ভালো সম্পক হয়| ছেলেটির সাথে মেসেজ করতে করতে মোহনার ছেলেটিকে ভালো লেগে যায়| সে সেই ছেলেটিকে তাঁর মনের কথা বলে দেয় | ছেলেটি রাজি হয়| তাঁরা মেসেজ করে কথা বলত| একদিন মোহনা ছেলেটিকে ফোন দিলে ছেলেটি ফোন ধরে না| পরে মোহনা কারণ জানতে চাইলে ছেলেটি বলে সে ঘুমিয়ে ছিল তাই সে ফোন ধরতে পারেনিই| মোহনা তাকে বলে তাহলে এখন ফোন দাও | ছেলেটি বলে এখন সে ফোন দিতে পারবে না | তার সাথে তাঁর বাবা আছে| মোহনা,ঠিক আছে তাহলে পরে ফোন দিও| পরের দিন মোহনা ছেলেটিকে ফোন দিলে ছেলেটি ফোন ধরে না | এভাবে মোহনা কয়েকদিন ছেলেটিকে ফোন দিলে ছেলেটি ফোন ধরত না | কারণ জানতে চাইলে ছেলেটি নানা অজুহাত দিত| একদিন মোহনা ছেলেটিকে মেসেজ করে বলে কালকে আমার সাথে দেখা করতে পারবা | ছেলেটি বলে,কালকে দেখা করতে পারবো না | পরের দিন দেখা করি| মোহনা বলে ঠিক আছে | পরের দিন মোহনা ছেলেটির সাথে দেখা করতে যায়| সে অনেক সময় বসে থাকে তবু্ও ছেলেটি আসে না|অনেকক্ষণ পরে একটি ছেলে মোহনাকে একটা চিঠি দেয় | চিঠিতে লেখা ছিল, যেদিন আমি তোমাকে দেখেছি | সেইদিন আমি তোমাকে ভালোবেসেছি| আমি জানি তুমিও আমাকে অনেক ভালোবাসো| কিন্তু কি করবো আমি তো তোমার ভালোবাসার যোগ্য না| কারণ আমি বোবা,কথা বলতে পারি না | আর আমার মতো বোবাকে কেইবা ভালোবাসবে| তুমি আমাকে ভুল বুঝনা| আর পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও| মোহনা চিঠি পড়ে সেই ছেলেটির কাছে যায়| ছেলেটিকে বলে,আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি আর সারা জীবন তোমাকেই ভালোবাসবো| কি ভেবছিলে আমি তোমাকে ছেড়ে চলে যাব | আমি তোমাকে কখনোই ছেড়ে যাব না| গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount অনিক ও সংকুড়ি দুই ভাই-বোন |অনিক অষ্টম শ্রেণিতে এবং সংকুড়ি পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে | সংকুড়ি খুবই চঞ্চল এবং সারাক্ষণ দুষ্টুমি করে বেড়াত | একদিন অনিক ও সংকুড়ি একসঙ্গে স্কুলে যাচ্ছিল | এ সময় রাস্তার পাশে একটি লোক গাছের ডাল কাটছিল | সংকুড়ি লোকটিকে পিছন থেকে জোরে ডাক দেয় লোকটি ভয় পেয়ে গাছ থেকে পড়ে যায়| লোকটি তাদেরকে বকাঝকা করতে থাকে| অনিক সংকুড়িকে নিয়ে তাড়াতাড়ি করে স্কুলে চলে যাই | সংকুড়ি স্কুলে গিয়ে দেখে তাঁর বান্ধবী আলিয়া আজ স্কুলে আসেনিই| সে স্কুল শেষ করে তাঁর দাদার জন্য অপেক্ষা করে | তাঁর দাদা আসলে তাঁরা বাড়ি ফেরার জন্য রওনা হয় | অর্ধেক রাস্তায় এসে সংকুড়ি অনিককে বলে সে আলিয়াদের বাড়ি যাবে | সংকুড়ি ও অনিক আলিয়াদের বাড়ি গিয়ে দেখে আলিয়ার বাবা বারান্দায় ঘুমিয়ে রয়েছে | সংকুড়ি সেখানে গিয়ে আচমকা বলে, কাকা আলিয়া আজ স্কুলে যায়নি কেন | আলিয়ার বাবা ঘুম থেকে উঠে বড় বড় চোখ করে সংকুড়ির দিকে তাকিয়ে থাকে | অনিক এরকম অবস্থা দেখে তারাতাড়ি করে সংকুড়িকে নিয়ে বাড়ি চলে যায় | এভাবেই কয়েক বছর কেটে যায় | সংকুড়ি এখন নবম শ্রেণিতে এবং অনিক দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ে | একদিন সংকুড়ি তার বান্ধবীদের সঙ্গে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল |তখন সে দেখতে পায় তাঁর দাদা একটি মেয়ের সাথে কথা বলছে | সংকুড়ি প্রাইভেট শেষে বাড়ি চলে যায় | অনিক যখন বাড়ি আসে তখন সংকুড়ি তাকে কালকে ফুচকা খাওয়াতে বলে | প্রথমে অনিক রাজি না হলে সংকুড়ি অনিককে বলে, সে যদি তাকে ফুচকা না খাওয়ায় তাহলে সে বাবা-মাকে সব বলে দেবে | পরে অনিক রাজি হয়ে যায়| পরের দিন সংকুড়ি অনিকের জন্য অপেক্ষা করে | কিন্তু অনিক আসে না | সংকুড়ি পরে জানতে পারে অনিক তাঁর গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে গেছে | সংকুড়ি রাগ করে তার এক বান্ধবীকে নিয়ে সেই রেস্টুরেন্টে যায় | সেখানে গিয়ে সংকুড়ি তার গার্লফ্রেন্ডকে বলে, তার বান্ধবী নাকি অনিকের গার্লফ্রেন্ড | এই কথা শুনে অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিকের সাথে ব্রেকআপ করে দেয় | সংকুড়ি ও তাঁর বান্ধবী সেখান থেকে বাড়ি চলে যায় | অনিক বাড়ি ফিরে কারো সাথে কথা বলে না | সংকুড়ি অনিককে রাতে খাবার খাওয়ার জন্য ডাকে | কিন্তু অনিক রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়ে | পরের দিন সকালে সংকুড়ি অনিককের সাথে কথা বলতে চাইলে কোনো কথা বলে না | অনিক না খেয়েই কলেজে চলে যায়| সংকুড়ি বুঝতে পারে সে খুবই ভুল করেছে | সংকুড়ি অনিককের গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করে তাকে সব সত্যি কথা বলে দেয় | এরপর অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিককে সরি বলে এবং তাদের সম্পর্ক ঠিক হয়ে যায়| গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
《蜘蛛侠拦火车》#阿哲和倩怡 #185大帅哥 #情侣
About
Robot
Legal
Privacy Policy