@yakhyaevvvv5: #fur #on #fyp

yakhyaevvvv5
yakhyaevvvv5
Open In TikTok:
Region: NL
Tuesday 19 August 2025 18:30:13 GMT
6707
446
39
108

Music

Download

Comments

3o.8t
kisslova :
брат по крови
2025-08-19 19:51:41
6
aaas.34
аматик :
родственник
2025-08-20 07:22:27
3
ksaman30.astra
тридцатый :
почему не 30
2025-08-25 18:49:19
2
naberugamnekucynya
Марьяшка 📿 :
05
2025-08-20 05:37:53
3
djoha_
МОЛ MAMEDOV :
Сильный
2025-08-19 18:41:34
3
alimooooov1
amiii🇲🇽#BRIGADA🩸 :
Тигр❤️
2025-08-19 18:58:51
1
sapregammo
𝓛𝓝 :
Слабак
2025-08-19 20:15:36
1
sultanov_lk
sultanov_lk :
самый четкий хештег😉
2025-08-19 19:06:29
1
yureeeeec08
ARM🇦🇲 :
Бомба ❤️
2025-08-19 19:34:22
1
dixxxlin
шишка :
97
2025-08-19 18:35:04
1
popka18_18
#костик :
скибоб
2025-08-19 18:55:33
0
wwwertyc
🚩 :
05
2025-08-19 18:54:40
1
dixxxlin
шишка :
ты тянешь на 99
2025-08-19 18:35:13
0
mura_abu0505
Abu Muraد AI Azerbaijan📚 :
чеченские вены🔥🔥🔥
2025-08-19 19:03:49
1
riwwi_m
N3F3FA :
@k
2025-08-19 18:51:57
1
ramm_zziikkkk
ramm_zziikkkk :
😇😇
2025-08-19 19:53:13
2
wwwww00021
#Дёня :
😘
2025-08-19 19:45:30
2
vetazan
товарищ zan :
😁
2025-08-20 12:31:06
1
vixxk_tyyoi
vixxk_tyyoi👅 :
❤️❤️
2025-08-20 06:12:09
1
airmaxov99
Airmaxov🇲🇦 :
👍
2025-08-20 03:28:45
1
yatsukovvv0
yatsukovvv :
🔥
2025-08-19 21:45:14
1
arti_962
A :
😍
2025-08-19 20:02:07
1
firassik
писька :
🔥🔥
2025-08-19 18:54:37
1
am1rkhan_10
A :
😍
2025-08-19 18:50:12
1
aldaar09
A🍀 :
💪😍
2025-08-19 18:42:50
1
To see more videos from user @yakhyaevvvv5, please go to the Tikwm homepage.

Other Videos

#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount  রুমির এক বান্ধবী সাথী তাদের  কলেজের একটা ছেলের সাথে প্রেম করত | এই কথা তাদের পরিবার জেনে যায়| সাথীর পরিবার তার অন্য  জায়গায় বিয়ে ঠিক করে | রুমি ও তার বান্ধবী ঠিক করে  সাথী  তার বিয়ের দিন তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে পালিয়ে যাবে| দেখতে দেখতে তাদের  বিয়ের দিন চলে এল| রুমি সাথীকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় |বাড়ির  বাইরে সাথীর বয়ফ্রেন্ড ও তার সুজন  বন্ধু  দাঁড়িয়ে ছিল | রুমি সাথীকে সাহায্য করতে গিয়ে  নিজে বিপদে পড়ে যায় | রুমি ও সুজন তাদের গাড়িতে উঠিয়ে যখন আসতেছিল তখন একটা লোক তাদেরকে দেখে ফেলে| লোকটা তাদের কিছুই বলে না | রুমি ওসুজন তাদের বাড়ি চলে যাই | পরেরদিন রুমি যখন তার ঘর থেকে বের হয় তখন  তার মা তাকে বলে, তুই চিন্তা করিস না |  তোর বাবা তোর পছন্দের  ছেলের সাথেই তোকে বিয়ে দিবে| তখন রুমি বলে,তুমি এইসব কি বলছ| আমার পছন্দের  ছেলে মানে| তুমি কার কথা বলছ|  মা,কার কথা আবার বলব | সুজনের কথা বলছি|  সুজন  কোন সুজন| মা, যে সুজনকে তুই ভালোবাসিস | কাল রাতে  যে লোকটা তোদেরকে দেখেছিল সেই লোকটা তোর বাবাকে সব বলেছে|  তোমরা কি পাগল হয়েছ নাকি আর বাবা কোথায় |  মা,তোর বাবা সুজনদের বাড়ি  যাবে তাই রেডি হচ্ছে |  রুমি তখন তার বাবার কাছে গিয়ে বলে, বাবা তোমরা সবাই  ভুল বুঝছ| আমি সুজনকে বিয়ে করতে  পারব না |  রুমির বাবা, বিয়ে  করতে পারবে | সুজনের সাথেই তোমার বিয়ে হবে | গ্রামের সবাই  তোদেরকে নিয়ে উল্টা পাল্টা  কথা বলছে | তুই কি আমার মানসম্মান  সব শেষ করে দিবি | রুমির বাবা, সুজনদের বাড়ি  যাই | রুমির বাবা সুজনের বাবাকে বলে,ওদের  বিয়ে যত তাড়াতাড়ি  সম্ভব  দিয়ে দেওয়া উচিত| সুজনের বাবা-মা  এ বিয়েতে রাজি  হয়ে যায়| পরিবারের  জন্য  তারা  এ বিয়েতে রাজি হয়ে যায় | তাদের বিয়ে হয়ে যায়| প্রথম প্রথম তাঁরা  সম্পক মেনে নিতে না পারলেও পরে তারা এ সম্পককে মেনে নেয় | তারা  দুজন দুজনকে ভালোবেসে ফেলে|  গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount রুমির এক বান্ধবী সাথী তাদের কলেজের একটা ছেলের সাথে প্রেম করত | এই কথা তাদের পরিবার জেনে যায়| সাথীর পরিবার তার অন্য জায়গায় বিয়ে ঠিক করে | রুমি ও তার বান্ধবী ঠিক করে সাথী তার বিয়ের দিন তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে পালিয়ে যাবে| দেখতে দেখতে তাদের বিয়ের দিন চলে এল| রুমি সাথীকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় |বাড়ির বাইরে সাথীর বয়ফ্রেন্ড ও তার সুজন বন্ধু দাঁড়িয়ে ছিল | রুমি সাথীকে সাহায্য করতে গিয়ে নিজে বিপদে পড়ে যায় | রুমি ও সুজন তাদের গাড়িতে উঠিয়ে যখন আসতেছিল তখন একটা লোক তাদেরকে দেখে ফেলে| লোকটা তাদের কিছুই বলে না | রুমি ওসুজন তাদের বাড়ি চলে যাই | পরেরদিন রুমি যখন তার ঘর থেকে বের হয় তখন তার মা তাকে বলে, তুই চিন্তা করিস না | তোর বাবা তোর পছন্দের ছেলের সাথেই তোকে বিয়ে দিবে| তখন রুমি বলে,তুমি এইসব কি বলছ| আমার পছন্দের ছেলে মানে| তুমি কার কথা বলছ| মা,কার কথা আবার বলব | সুজনের কথা বলছি| সুজন কোন সুজন| মা, যে সুজনকে তুই ভালোবাসিস | কাল রাতে যে লোকটা তোদেরকে দেখেছিল সেই লোকটা তোর বাবাকে সব বলেছে| তোমরা কি পাগল হয়েছ নাকি আর বাবা কোথায় | মা,তোর বাবা সুজনদের বাড়ি যাবে তাই রেডি হচ্ছে | রুমি তখন তার বাবার কাছে গিয়ে বলে, বাবা তোমরা সবাই ভুল বুঝছ| আমি সুজনকে বিয়ে করতে পারব না | রুমির বাবা, বিয়ে করতে পারবে | সুজনের সাথেই তোমার বিয়ে হবে | গ্রামের সবাই তোদেরকে নিয়ে উল্টা পাল্টা কথা বলছে | তুই কি আমার মানসম্মান সব শেষ করে দিবি | রুমির বাবা, সুজনদের বাড়ি যাই | রুমির বাবা সুজনের বাবাকে বলে,ওদের বিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দিয়ে দেওয়া উচিত| সুজনের বাবা-মা এ বিয়েতে রাজি হয়ে যায়| পরিবারের জন্য তারা এ বিয়েতে রাজি হয়ে যায় | তাদের বিয়ে হয়ে যায়| প্রথম প্রথম তাঁরা সম্পক মেনে নিতে না পারলেও পরে তারা এ সম্পককে মেনে নেয় | তারা দুজন দুজনকে ভালোবেসে ফেলে| গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount  একদিন  মোহনা তাঁর  বান্ধবীদের সাথে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে যায়| তখন তাঁর বান্ধবী  খেয়াল করে একটি ছেলে  রেস্টুরেন্টে আসার পর থেকে  শুধু  মোহনাকেই দেখছে| মোহনার বান্ধবী, মোহনা দেখ ওই ছেলেটা  সেই তখন থেকে শুধু  তোকেই দেখছে| ছেলেটা মনে হয় তোকে কিছু  বলতে চাই|  মোহনা, বাদ দে তো | তাঁরা রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া  শেষ করে  বাসায়  চলে আসে | রাতে মোহনা তাঁর ফোনে দেখে সেই ছেলেটি তাকে মেসেজ করেছে | সেও ছেলেটির সাথে মেসেজ  করে | তাঁরা  রাতে অনেক মেসেজ করে | এভাবেই  তাঁরা  অনেক দিন মেসেজ করে |তাদের  মধ্যে একটা  ভালো  সম্পক হয়| ছেলেটির সাথে মেসেজ  করতে করতে  মোহনার ছেলেটিকে ভালো  লেগে যায়| সে সেই ছেলেটিকে তাঁর  মনের কথা বলে দেয় | ছেলেটি রাজি হয়| তাঁরা মেসেজ করে কথা  বলত| একদিন  মোহনা  ছেলেটিকে ফোন দিলে  ছেলেটি ফোন ধরে  না| পরে মোহনা কারণ  জানতে চাইলে ছেলেটি বলে সে ঘুমিয়ে  ছিল  তাই  সে ফোন ধরতে পারেনিই|  মোহনা তাকে বলে তাহলে এখন ফোন দাও | ছেলেটি বলে এখন সে ফোন দিতে পারবে না | তার সাথে তাঁর  বাবা  আছে|  মোহনা,ঠিক আছে তাহলে পরে ফোন দিও|  পরের দিন মোহনা ছেলেটিকে ফোন দিলে ছেলেটি ফোন ধরে না | এভাবে  মোহনা কয়েকদিন ছেলেটিকে ফোন দিলে ছেলেটি ফোন ধরত না | কারণ  জানতে  চাইলে ছেলেটি নানা অজুহাত  দিত| একদিন মোহনা ছেলেটিকে  মেসেজ করে  বলে কালকে আমার সাথে  দেখা করতে  পারবা | ছেলেটি বলে,কালকে দেখা করতে পারবো না | পরের দিন দেখা  করি| মোহনা বলে ঠিক আছে  | পরের দিন মোহনা ছেলেটির সাথে দেখা করতে  যায়| সে অনেক সময়  বসে থাকে  তবু্ও  ছেলেটি আসে না|অনেকক্ষণ  পরে একটি ছেলে মোহনাকে একটা চিঠি দেয় | চিঠিতে লেখা ছিল, যেদিন আমি তোমাকে দেখেছি | সেইদিন আমি তোমাকে ভালোবেসেছি| আমি জানি তুমিও আমাকে অনেক  ভালোবাসো| কিন্তু  কি করবো আমি তো তোমার ভালোবাসার যোগ্য  না| কারণ আমি বোবা,কথা বলতে পারি না | আর আমার মতো বোবাকে কেইবা ভালোবাসবে| তুমি আমাকে ভুল বুঝনা| আর পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও|  মোহনা চিঠি  পড়ে  সেই ছেলেটির কাছে যায়| ছেলেটিকে বলে,আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি  আর সারা জীবন  তোমাকেই ভালোবাসবো| কি ভেবছিলে আমি তোমাকে ছেড়ে চলে  যাব | আমি তোমাকে কখনোই ছেড়ে  যাব না|  গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount একদিন মোহনা তাঁর বান্ধবীদের সাথে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে যায়| তখন তাঁর বান্ধবী খেয়াল করে একটি ছেলে রেস্টুরেন্টে আসার পর থেকে শুধু মোহনাকেই দেখছে| মোহনার বান্ধবী, মোহনা দেখ ওই ছেলেটা সেই তখন থেকে শুধু তোকেই দেখছে| ছেলেটা মনে হয় তোকে কিছু বলতে চাই| মোহনা, বাদ দে তো | তাঁরা রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া শেষ করে বাসায় চলে আসে | রাতে মোহনা তাঁর ফোনে দেখে সেই ছেলেটি তাকে মেসেজ করেছে | সেও ছেলেটির সাথে মেসেজ করে | তাঁরা রাতে অনেক মেসেজ করে | এভাবেই তাঁরা অনেক দিন মেসেজ করে |তাদের মধ্যে একটা ভালো সম্পক হয়| ছেলেটির সাথে মেসেজ করতে করতে মোহনার ছেলেটিকে ভালো লেগে যায়| সে সেই ছেলেটিকে তাঁর মনের কথা বলে দেয় | ছেলেটি রাজি হয়| তাঁরা মেসেজ করে কথা বলত| একদিন মোহনা ছেলেটিকে ফোন দিলে ছেলেটি ফোন ধরে না| পরে মোহনা কারণ জানতে চাইলে ছেলেটি বলে সে ঘুমিয়ে ছিল তাই সে ফোন ধরতে পারেনিই| মোহনা তাকে বলে তাহলে এখন ফোন দাও | ছেলেটি বলে এখন সে ফোন দিতে পারবে না | তার সাথে তাঁর বাবা আছে| মোহনা,ঠিক আছে তাহলে পরে ফোন দিও| পরের দিন মোহনা ছেলেটিকে ফোন দিলে ছেলেটি ফোন ধরে না | এভাবে মোহনা কয়েকদিন ছেলেটিকে ফোন দিলে ছেলেটি ফোন ধরত না | কারণ জানতে চাইলে ছেলেটি নানা অজুহাত দিত| একদিন মোহনা ছেলেটিকে মেসেজ করে বলে কালকে আমার সাথে দেখা করতে পারবা | ছেলেটি বলে,কালকে দেখা করতে পারবো না | পরের দিন দেখা করি| মোহনা বলে ঠিক আছে | পরের দিন মোহনা ছেলেটির সাথে দেখা করতে যায়| সে অনেক সময় বসে থাকে তবু্ও ছেলেটি আসে না|অনেকক্ষণ পরে একটি ছেলে মোহনাকে একটা চিঠি দেয় | চিঠিতে লেখা ছিল, যেদিন আমি তোমাকে দেখেছি | সেইদিন আমি তোমাকে ভালোবেসেছি| আমি জানি তুমিও আমাকে অনেক ভালোবাসো| কিন্তু কি করবো আমি তো তোমার ভালোবাসার যোগ্য না| কারণ আমি বোবা,কথা বলতে পারি না | আর আমার মতো বোবাকে কেইবা ভালোবাসবে| তুমি আমাকে ভুল বুঝনা| আর পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও| মোহনা চিঠি পড়ে সেই ছেলেটির কাছে যায়| ছেলেটিকে বলে,আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি আর সারা জীবন তোমাকেই ভালোবাসবো| কি ভেবছিলে আমি তোমাকে ছেড়ে চলে যাব | আমি তোমাকে কখনোই ছেড়ে যাব না| গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount  অনিক ও সংকুড়ি দুই ভাই-বোন |অনিক  অষ্টম শ্রেণিতে এবং  সংকুড়ি  পঞ্চম  শ্রেণিতে পড়ে | সংকুড়ি খুবই চঞ্চল  এবং সারাক্ষণ  দুষ্টুমি করে বেড়াত | একদিন অনিক ও সংকুড়ি  একসঙ্গে  স্কুলে যাচ্ছিল | এ সময় রাস্তার পাশে  একটি লোক গাছের ডাল কাটছিল  | সংকুড়ি  লোকটিকে পিছন থেকে জোরে ডাক দেয় লোকটি ভয় পেয়ে গাছ থেকে পড়ে যায়| লোকটি তাদেরকে বকাঝকা করতে থাকে| অনিক সংকুড়িকে নিয়ে তাড়াতাড়ি করে স্কুলে চলে যাই | সংকুড়ি স্কুলে গিয়ে দেখে তাঁর  বান্ধবী  আলিয়া আজ স্কুলে  আসেনিই| সে স্কুল  শেষ করে তাঁর  দাদার জন্য অপেক্ষা করে | তাঁর দাদা আসলে তাঁরা  বাড়ি ফেরার জন্য রওনা হয় |  অর্ধেক রাস্তায় এসে সংকুড়ি  অনিককে বলে সে  আলিয়াদের বাড়ি যাবে | সংকুড়ি ও অনিক আলিয়াদের বাড়ি গিয়ে দেখে  আলিয়ার বাবা বারান্দায় ঘুমিয়ে রয়েছে | সংকুড়ি সেখানে গিয়ে আচমকা বলে, কাকা আলিয়া আজ স্কুলে যায়নি কেন | আলিয়ার বাবা ঘুম থেকে উঠে বড় বড় চোখ করে সংকুড়ির দিকে তাকিয়ে থাকে | অনিক এরকম  অবস্থা  দেখে তারাতাড়ি করে সংকুড়িকে নিয়ে বাড়ি চলে যায় |  এভাবেই কয়েক বছর কেটে যায় | সংকুড়ি এখন নবম শ্রেণিতে  এবং  অনিক দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ে | একদিন সংকুড়ি তার বান্ধবীদের সঙ্গে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল |তখন সে দেখতে পায় তাঁর দাদা একটি মেয়ের সাথে কথা বলছে | সংকুড়ি প্রাইভেট শেষে বাড়ি চলে যায় | অনিক যখন বাড়ি আসে তখন সংকুড়ি  তাকে কালকে ফুচকা  খাওয়াতে বলে | প্রথমে অনিক রাজি না হলে সংকুড়ি অনিককে বলে, সে যদি তাকে  ফুচকা না খাওয়ায় তাহলে সে  বাবা-মাকে সব বলে দেবে | পরে অনিক রাজি হয়ে যায়|  পরের দিন সংকুড়ি অনিকের জন্য অপেক্ষা করে | কিন্তু  অনিক আসে না | সংকুড়ি  পরে জানতে পারে অনিক তাঁর  গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে গেছে | সংকুড়ি রাগ করে তার এক বান্ধবীকে নিয়ে সেই রেস্টুরেন্টে  যায় | সেখানে গিয়ে সংকুড়ি তার গার্লফ্রেন্ডকে বলে, তার বান্ধবী  নাকি অনিকের গার্লফ্রেন্ড | এই কথা শুনে অনিকের  গার্লফ্রেন্ড অনিকের সাথে ব্রেকআপ করে দেয় | সংকুড়ি ও তাঁর  বান্ধবী  সেখান  থেকে  বাড়ি চলে যায় | অনিক বাড়ি ফিরে  কারো সাথে কথা বলে না | সংকুড়ি অনিককে রাতে খাবার খাওয়ার জন্য ডাকে |  কিন্তু  অনিক রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়ে | পরের দিন সকালে সংকুড়ি অনিককের সাথে কথা বলতে চাইলে  কোনো কথা বলে না | অনিক না খেয়েই কলেজে চলে যায়| সংকুড়ি বুঝতে পারে সে খুবই  ভুল করেছে | সংকুড়ি   অনিককের গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করে তাকে সব সত্যি  কথা বলে দেয় | এরপর অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিককে  সরি বলে এবং  তাদের  সম্পর্ক  ঠিক  হয়ে যায়|   গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |
#creatorsearchinsights #unfrezzmyaccount অনিক ও সংকুড়ি দুই ভাই-বোন |অনিক অষ্টম শ্রেণিতে এবং সংকুড়ি পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে | সংকুড়ি খুবই চঞ্চল এবং সারাক্ষণ দুষ্টুমি করে বেড়াত | একদিন অনিক ও সংকুড়ি একসঙ্গে স্কুলে যাচ্ছিল | এ সময় রাস্তার পাশে একটি লোক গাছের ডাল কাটছিল | সংকুড়ি লোকটিকে পিছন থেকে জোরে ডাক দেয় লোকটি ভয় পেয়ে গাছ থেকে পড়ে যায়| লোকটি তাদেরকে বকাঝকা করতে থাকে| অনিক সংকুড়িকে নিয়ে তাড়াতাড়ি করে স্কুলে চলে যাই | সংকুড়ি স্কুলে গিয়ে দেখে তাঁর বান্ধবী আলিয়া আজ স্কুলে আসেনিই| সে স্কুল শেষ করে তাঁর দাদার জন্য অপেক্ষা করে | তাঁর দাদা আসলে তাঁরা বাড়ি ফেরার জন্য রওনা হয় | অর্ধেক রাস্তায় এসে সংকুড়ি অনিককে বলে সে আলিয়াদের বাড়ি যাবে | সংকুড়ি ও অনিক আলিয়াদের বাড়ি গিয়ে দেখে আলিয়ার বাবা বারান্দায় ঘুমিয়ে রয়েছে | সংকুড়ি সেখানে গিয়ে আচমকা বলে, কাকা আলিয়া আজ স্কুলে যায়নি কেন | আলিয়ার বাবা ঘুম থেকে উঠে বড় বড় চোখ করে সংকুড়ির দিকে তাকিয়ে থাকে | অনিক এরকম অবস্থা দেখে তারাতাড়ি করে সংকুড়িকে নিয়ে বাড়ি চলে যায় | এভাবেই কয়েক বছর কেটে যায় | সংকুড়ি এখন নবম শ্রেণিতে এবং অনিক দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ে | একদিন সংকুড়ি তার বান্ধবীদের সঙ্গে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল |তখন সে দেখতে পায় তাঁর দাদা একটি মেয়ের সাথে কথা বলছে | সংকুড়ি প্রাইভেট শেষে বাড়ি চলে যায় | অনিক যখন বাড়ি আসে তখন সংকুড়ি তাকে কালকে ফুচকা খাওয়াতে বলে | প্রথমে অনিক রাজি না হলে সংকুড়ি অনিককে বলে, সে যদি তাকে ফুচকা না খাওয়ায় তাহলে সে বাবা-মাকে সব বলে দেবে | পরে অনিক রাজি হয়ে যায়| পরের দিন সংকুড়ি অনিকের জন্য অপেক্ষা করে | কিন্তু অনিক আসে না | সংকুড়ি পরে জানতে পারে অনিক তাঁর গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে ঘুরতে গেছে | সংকুড়ি রাগ করে তার এক বান্ধবীকে নিয়ে সেই রেস্টুরেন্টে যায় | সেখানে গিয়ে সংকুড়ি তার গার্লফ্রেন্ডকে বলে, তার বান্ধবী নাকি অনিকের গার্লফ্রেন্ড | এই কথা শুনে অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিকের সাথে ব্রেকআপ করে দেয় | সংকুড়ি ও তাঁর বান্ধবী সেখান থেকে বাড়ি চলে যায় | অনিক বাড়ি ফিরে কারো সাথে কথা বলে না | সংকুড়ি অনিককে রাতে খাবার খাওয়ার জন্য ডাকে | কিন্তু অনিক রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়ে | পরের দিন সকালে সংকুড়ি অনিককের সাথে কথা বলতে চাইলে কোনো কথা বলে না | অনিক না খেয়েই কলেজে চলে যায়| সংকুড়ি বুঝতে পারে সে খুবই ভুল করেছে | সংকুড়ি অনিককের গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করে তাকে সব সত্যি কথা বলে দেয় | এরপর অনিকের গার্লফ্রেন্ড অনিককে সরি বলে এবং তাদের সম্পর্ক ঠিক হয়ে যায়| গল্পটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাকে ফলো দিয়ে রাখবেন |

About